বড় দরপতনের পর লেনদেনেও ধীরগতি
বড় ধরনের দরপতনের পর এবার শেয়ারবাজারের লেনদেনও বেশ কমে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মূল্যসূচকের পতনের ব্যাপ্তির তুলনায় লেনদেন ছিল অনেক কম। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন ২০০ কোটি টাকার নিচে নেমে গেছে। দিনের শুরুতে লেনদেনে কিছুটা গতি ছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই গতি মন্থর হয়ে পড়ে।
ঢাকার বাজারের সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল দিন শেষে এক শতাংশ বা ৪২ পয়েন্টের বেশি কমে গেছে। এর আগে বুধবার বাজারে বড় ধরনের দরপতন ঘটেছিল। ওই দিনই ডিএসইর সাধারণ সূচক চার হাজার পয়েন্টের মনস্তাত্ত্বিক সীমার নিচে নেমে যায়। গতকাল সেটি আরও কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন হাজার ৮৪৬ পয়েন্টে।
এর ফলে ডিএসইর সাধারণ সূচক ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বরের আগের অবস্থানের কাছাকাছি চলে গেছে। ২০০৯ সালের ১৫ নভেম্বর ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল তিন হাজার ৩৮৩ পয়েন্টে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বিনিয়োগকারীরা এত দিন চার হাজার পয়েন্টকে সূচকের মনস্তাত্ত্বিক সীমা মনে করে আসছিলেন। কিন্তু সেই সীমাও টিকল না। বুধবার এক দিনে ২৬৬ পয়েন্টের পতনে ডিএসইর সাধারণ সূচক সীমার নিচে নেমে আসে। এতে বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস বা ধৈর্য্যে আরেক দফা আঘাত লাগল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, গতকালের বাজারে খুব বেশি ক্রেতা ছিলেন না, যার কারণে বেশিসংখ্যক শেয়ারের লেনদেন হয়নি। বাজারের চলমান দরপতন ও অস্থিরতার মধ্যে এখনো নতুন করে কেউ বিনিয়োগের সাহস পাচ্ছেন না। তাই ক্রেতা কমেছে, সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও।
আবার অনেক বিনিয়োগকারীর শেয়ারের দাম এতটাই নিচে নেমে গেছে যে, বিক্রি করার মতো অবস্থাও নেই। বিশেষ করে যেসব বিনিয়োগকারী প্রান্তিক ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
দিন শেষে বৃহস্পতিবার ঢাকার বাজারে প্রায় ১৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়। ২০১১ সালের ২০ জানুয়ারির অস্বাভাবিক লেনদেন বাদ দিলে গত প্রায় ৩৭ মাসের মধ্যে এটি সর্বনিম্ন। এর আগে ২০০৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর সর্বশেষ ডিএসইতে ১০৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
ঢাকার বাজারে গতকাল মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যেকার ব্যবধান ছিল ১৪৭ পয়েন্টের। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৬০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১২টির কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক প্রায় ২২৪ পয়েন্ট কমে গতকাল দিন শেষে নেমে এসেছে ১১ হাজার ৩৫৩ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৫২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। ওই দিন চট্টগ্রামের বাজারে ৩১ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে সাত কোটি টাকা কম।
এর ফলে ডিএসইর সাধারণ সূচক ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বরের আগের অবস্থানের কাছাকাছি চলে গেছে। ২০০৯ সালের ১৫ নভেম্বর ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল তিন হাজার ৩৮৩ পয়েন্টে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, বিনিয়োগকারীরা এত দিন চার হাজার পয়েন্টকে সূচকের মনস্তাত্ত্বিক সীমা মনে করে আসছিলেন। কিন্তু সেই সীমাও টিকল না। বুধবার এক দিনে ২৬৬ পয়েন্টের পতনে ডিএসইর সাধারণ সূচক সীমার নিচে নেমে আসে। এতে বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস বা ধৈর্য্যে আরেক দফা আঘাত লাগল।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, গতকালের বাজারে খুব বেশি ক্রেতা ছিলেন না, যার কারণে বেশিসংখ্যক শেয়ারের লেনদেন হয়নি। বাজারের চলমান দরপতন ও অস্থিরতার মধ্যে এখনো নতুন করে কেউ বিনিয়োগের সাহস পাচ্ছেন না। তাই ক্রেতা কমেছে, সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও।
আবার অনেক বিনিয়োগকারীর শেয়ারের দাম এতটাই নিচে নেমে গেছে যে, বিক্রি করার মতো অবস্থাও নেই। বিশেষ করে যেসব বিনিয়োগকারী প্রান্তিক ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ।
দিন শেষে বৃহস্পতিবার ঢাকার বাজারে প্রায় ১৬৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়। ২০১১ সালের ২০ জানুয়ারির অস্বাভাবিক লেনদেন বাদ দিলে গত প্রায় ৩৭ মাসের মধ্যে এটি সর্বনিম্ন। এর আগে ২০০৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর সর্বশেষ ডিএসইতে ১০৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়।
ঢাকার বাজারে গতকাল মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যেকার ব্যবধান ছিল ১৪৭ পয়েন্টের। ডিএসইতে বৃহস্পতিবার ২৬০টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১২টির কোম্পানির শেয়ারের দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক প্রায় ২২৪ পয়েন্ট কমে গতকাল দিন শেষে নেমে এসেছে ১১ হাজার ৩৫৩ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮৩টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১৫২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। ওই দিন চট্টগ্রামের বাজারে ৩১ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে সাত কোটি টাকা কম।
No comments