কক্সবাজারে মিজানুর রহমান-সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করা মোটেও উচিত নয়
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, ফৌজদারি অপরাধ করে যারা সাজাপ্রাপ্ত হয়, তাদের ক্ষমা করা মোটেও উচিত নয়। তাহলে সামাজিক অপরাধ বৃদ্ধি পাবে। কক্সবাজার জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ‘পরিবেশ ও মানবাধিকার সুরক্ষায় পুলিশ-সিভিল প্রশাসন এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাসমূহের ভূমিকা’ শীর্ষক
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিজানুর রহমান এসব কথা বলেন। সামাজিক পরিবেশ ও মানবাধিকার সংস্থা এ সভার আয়োজন করে।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগে বাড়ি দখল, চর দখল ও নদী দখল হতে দেখেছি। এখন কক্সবাজারে এসে দেখছি, সমুদ্র পর্যন্ত দখল হয়ে যাচ্ছে। সমুদ্রসৈকতের ঝাউগাছ কেটে সাবাড় করা হচ্ছে। সৈকতের পাশের পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে বহুতল ভবন। এর বিরুদ্ধে কক্সবাজারবাসীকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, যারা মানবাধিকারের নামে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ আওয়ামী লীগ, কাল বিএনপি, পরশু জামায়াত সমর্থন করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গারাও মাতৃভূমিতে থাকতে চায়। রাষ্ট্রের অসহনীয় অবস্থার শিকার হয়ে তারা সাময়িকভাবে বাংলাদেশে থাকছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সামাজিক পরিবেশ ও মানবাধিকার সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি আবু সৈয়দ। সভায় বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুর রউফ, পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (উত্তর) এম এ খালেক খান, কক্সবাজার নাগরিক সমাজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী, নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম প্রমুখ।
বক্তব্যে আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, পরিবেশ বিনষ্টের কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ছে। রোহিঙ্গা শিশুরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। শিক্ষা ও সেবা থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে।
এম এ খালেক খান বলেন, মিয়ানমারের অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের কারণে বনসম্পদ বেশি উজাড় হচ্ছে। কৃষিজমির উর্বর মাটি তুলে শতাধিক ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে। উপকূলীয় ঝাউবন নিধন ও প্যারাবন ধ্বংস করে লবণ ও চিংড়িঘের করা হচ্ছে। এতে উপকূলে লাখ লাখ মানুষ নিরাপত্তাহীন হচ্ছে।
মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগে বাড়ি দখল, চর দখল ও নদী দখল হতে দেখেছি। এখন কক্সবাজারে এসে দেখছি, সমুদ্র পর্যন্ত দখল হয়ে যাচ্ছে। সমুদ্রসৈকতের ঝাউগাছ কেটে সাবাড় করা হচ্ছে। সৈকতের পাশের পাহাড় কেটে তৈরি হচ্ছে বহুতল ভবন। এর বিরুদ্ধে কক্সবাজারবাসীকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন শুরু করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, যারা মানবাধিকারের নামে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। আজ আওয়ামী লীগ, কাল বিএনপি, পরশু জামায়াত সমর্থন করে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান বলেন, ‘রোহিঙ্গারাও মাতৃভূমিতে থাকতে চায়। রাষ্ট্রের অসহনীয় অবস্থার শিকার হয়ে তারা সাময়িকভাবে বাংলাদেশে থাকছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সামাজিক পরিবেশ ও মানবাধিকার সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি আবু সৈয়দ। সভায় বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুর রউফ, পুলিশ সুপার সেলিম মো. জাহাঙ্গীর, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (উত্তর) এম এ খালেক খান, কক্সবাজার নাগরিক সমাজের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী, নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম প্রমুখ।
বক্তব্যে আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, পরিবেশ বিনষ্টের কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা বাড়ছে। রোহিঙ্গা শিশুরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। শিক্ষা ও সেবা থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে।
এম এ খালেক খান বলেন, মিয়ানমারের অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের কারণে বনসম্পদ বেশি উজাড় হচ্ছে। কৃষিজমির উর্বর মাটি তুলে শতাধিক ইটভাটায় ব্যবহার করা হচ্ছে। উপকূলীয় ঝাউবন নিধন ও প্যারাবন ধ্বংস করে লবণ ও চিংড়িঘের করা হচ্ছে। এতে উপকূলে লাখ লাখ মানুষ নিরাপত্তাহীন হচ্ছে।
No comments