সারের বস্তায় সিমেন্ট
পটুয়াখালী প্রতিনিধি: পটুয়াখালীতে কৃষকদের মাঝে বিতরণকৃত রাসায়নিক সারের বস্তায় মাটি, সিমেন্ট ও ইটের টুকরো পাওয়ার অভিযোগে কৃষি অফিস ঘেরাও করেছে কৃষকরা। পাশাপাশি সারের বস্তা ফেরত দিয়ে কৃষি অফিসের সামনে জড়ো করে রাখা হয়েছে।
গতকাল সকাল ১০টা থেকে কৃষি অফিস ঘেরাও করলে হঠাৎ অফিসে তালা দিয়ে কৃষি অফিসার উধাও হয়।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফোরকান শিকদার জানান, রবি মওসুমে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র চাষিদের ভুট্টো আবাদে সহায়তার আওতায় সরকার রাসায়নিক সার বিতরণ করে। গত ২ জানুয়ারি থেকে সদর উপজেলার ৯শ’ ভুট্টো চাষির মাঝে ২৫ কেজি ডিএপি (ডাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট) এবং ২৫ কেজি এমওপি (মিউরেট আব পটাশ) রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়।
তিনি আরও জানান, বুধবার সকাল থেকে কৃষকরা সারের বস্তাগুলো নিয়ে উপজেলায় হাজির হলে দেখা যায় যে, এগুলো আসলে কোন সার নয়। সব বস্তায় সারের নামে ইট পাথরের গুঁড়ো এবং সিমেন্টের জমাটবাদা টুকরো ভরা।
বড়বিঘাই ইউনিয়নের কৃষক ওহাব খলিফা জানান, ইট দিয়েও সিমেন্টের এসব টুকরো ভাঙা যায় না। এগুলো জমিতে দিলে জমির উর্বরতা নষ্ট হবে। তিনি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন।
বল্লবপুর এলাকার কৃষক নজরুল, মাইনুদ্দিন জানান, কৃষকদের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে উপজেলা কৃষি অফিসারও জড়িত।
এদিকে দুপুর আড়াইটার দিকে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মিলে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিলে কৃষকরা উপজেলা চত্বর ত্যাগ করতে থাকেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট সুলতান আহমেদ মৃধা জানান, আপাতদৃষ্টিতে এগুলো সার বলে মনে হচ্ছে না। এটি একটি বড় ধরনের ষড়যন্ত্র। এর পিছনে কারা জড়িত তা খুঁজে দেখা হচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাকির হোসেন জানান, এগুলো আসলে সার না অন্য কিছু তা পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে। তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গতকাল সকাল ১০টা থেকে কৃষি অফিস ঘেরাও করলে হঠাৎ অফিসে তালা দিয়ে কৃষি অফিসার উধাও হয়।
উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. ফোরকান শিকদার জানান, রবি মওসুমে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র চাষিদের ভুট্টো আবাদে সহায়তার আওতায় সরকার রাসায়নিক সার বিতরণ করে। গত ২ জানুয়ারি থেকে সদর উপজেলার ৯শ’ ভুট্টো চাষির মাঝে ২৫ কেজি ডিএপি (ডাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট) এবং ২৫ কেজি এমওপি (মিউরেট আব পটাশ) রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়।
তিনি আরও জানান, বুধবার সকাল থেকে কৃষকরা সারের বস্তাগুলো নিয়ে উপজেলায় হাজির হলে দেখা যায় যে, এগুলো আসলে কোন সার নয়। সব বস্তায় সারের নামে ইট পাথরের গুঁড়ো এবং সিমেন্টের জমাটবাদা টুকরো ভরা।
বড়বিঘাই ইউনিয়নের কৃষক ওহাব খলিফা জানান, ইট দিয়েও সিমেন্টের এসব টুকরো ভাঙা যায় না। এগুলো জমিতে দিলে জমির উর্বরতা নষ্ট হবে। তিনি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছেন।
বল্লবপুর এলাকার কৃষক নজরুল, মাইনুদ্দিন জানান, কৃষকদের সঙ্গে বড় ধরনের প্রতারণা করা হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে উপজেলা কৃষি অফিসারও জড়িত।
এদিকে দুপুর আড়াইটার দিকে সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালক মিলে ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দিলে কৃষকরা উপজেলা চত্বর ত্যাগ করতে থাকেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান এডভোকেট সুলতান আহমেদ মৃধা জানান, আপাতদৃষ্টিতে এগুলো সার বলে মনে হচ্ছে না। এটি একটি বড় ধরনের ষড়যন্ত্র। এর পিছনে কারা জড়িত তা খুঁজে দেখা হচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. জাকির হোসেন জানান, এগুলো আসলে সার না অন্য কিছু তা পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে। তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
No comments