মুনাফা অর্জনে ব্যাংকগুলো অনৈতিক ঝুঁকি নিচ্ছে
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা মোঃ আজিজুল ইসলাম বলেছেন, অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য ব্যাংকগুলো অনৈতিক ঝুঁকি নিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় গ্রাহককে লোভের ফাঁদে ফেলা হচ্ছে। এতে গোটা অর্থনীতিতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থাকে। গত বুধবার রাতে রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) আয়োজনে একাদশ নুরুল মতিন স্মারক বক্তৃতায় 'ব্যাংকিং খাতে
নৈতিকতা' শীর্ষক প্রবন্ধে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও বিআইবিএম পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. আতিউর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাকেন বিআইবিএমের মহাপরিচালক (ডিজি) তৌফিক আহমদ চৌধুরী। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও বিআইবিএমের ডিজি নুরুল মতিনের নামে প্রতি বছরই এ ধরনের বক্তৃতার আয়োজন করা হয় এবং এতে একজন করে বক্তা থাকেন।
মির্জ্জা আজিজ বলেন, অর্থনীতি ও সমাজ উভয়ের জন্যই ব্যাংক খাতে নৈতিকতা জরুরি। মানুষের বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত দেশের ব্যাংক খাত বিশ্বাস ভঙ্গের দায় থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়। আর বিশ্বাস ভঙ্গ মানেই হলো অনৈতিক কাজ। নৈতিকতা বজায়ের জন্য তিনি নিয়ন্ত্রকের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন, প্রাতিষ্ঠানিক সদাচরণ, স্বচ্ছ আর্থিক বিবরণী প্রকাশ এবং সামাজিক দায়িত্ব পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, দেশের ব্যাংকিং খাতে এখনও বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থাপনা সনি্নবেশিত হয়নি। দেশের আমদানি-রফতানি প্রবৃদ্ধিতে মন্দাভাব দেখা যাচ্ছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে কার্যত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই। তাই অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে।
গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে সামাজিক দায়বদ্ধতায় উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এ খাতকে ব্যাংকের মূলধারায় আনার চেষ্টা চলছে। প্রত্যেক ব্যাংক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় যে নৈতিকতা দেখায়, আমানত ও গ্রাহকদের ক্ষেত্রে এ ধরনের আচরণ করতে হবে।
মির্জ্জা আজিজ বলেন, অর্থনীতি ও সমাজ উভয়ের জন্যই ব্যাংক খাতে নৈতিকতা জরুরি। মানুষের বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত দেশের ব্যাংক খাত বিশ্বাস ভঙ্গের দায় থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়। আর বিশ্বাস ভঙ্গ মানেই হলো অনৈতিক কাজ। নৈতিকতা বজায়ের জন্য তিনি নিয়ন্ত্রকের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন, প্রাতিষ্ঠানিক সদাচরণ, স্বচ্ছ আর্থিক বিবরণী প্রকাশ এবং সামাজিক দায়িত্ব পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, দেশের ব্যাংকিং খাতে এখনও বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থাপনা সনি্নবেশিত হয়নি। দেশের আমদানি-রফতানি প্রবৃদ্ধিতে মন্দাভাব দেখা যাচ্ছে। রেমিট্যান্স প্রবাহে কার্যত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি নেই। তাই অর্থনৈতিক চাপ মোকাবেলায় সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে।
গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে সামাজিক দায়বদ্ধতায় উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। এ খাতকে ব্যাংকের মূলধারায় আনার চেষ্টা চলছে। প্রত্যেক ব্যাংক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় যে নৈতিকতা দেখায়, আমানত ও গ্রাহকদের ক্ষেত্রে এ ধরনের আচরণ করতে হবে।
No comments