ক্লার্কের অপরাজিত ২৫১ রানের ইনিংসটি অস্ট্রেলিয়ার কোন টেস্ট অধিনায়কের করা চতুর্থ সর্বোচ্চ। অসিদের নেতৃত্বকালে ক্লার্কের চেয়ে বড় ব্যক্তিগত ইনিংস রয়েছে শুধু সাবেক অধিনায়ক মার্ক টেলর, বব সিম্পসন ও ডন ব্রাডম্যানের। ভারতের বিপক্ষে প্রতিপক্ষ অধিনায়কের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের কীর্তি এটি। আগেরটি ইংলিশ লিজেন্ড গ্রাহাম গুচের। ১৯৯০ সালে লর্ডসে ৩৩৩ রান করেন যা ইংলিশ ব্যাটস-ম্যানদের মধ্যেও এ পর্যন্ত সেরা।
অধিনায়ক হয়ে ১০ টেস্টে প্রায় ৫৫ রান গড় ক্লার্কের। সেঞ্চুরি ৪টি।
সিডনিতে কোন অসি ব্যাটসম্যানের এটাই (ক্লার্কের ২৫১*) সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এখানে ক্লার্কের চেয়ে বড় ইনিংস রয়েছে টিপ ফস্টার (২৮৭) ও ব্রায়ান লারার (২৭৭)।
ক্লার্ক-পন্টিংয়ের ২৮৮ রান চতুর্থ উইকেট জুটিতে অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম সর্বোচ্চ। আর ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ। আগেরটি ২০০৮ সালে অ্যাডিলেডে একই জুটির তোলা ২১০ রান।
দলীয় ৫০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে চতুর্থ উইকেট জুটিতে এত বড় পার্টনারশিপ এর আগে দেখা গেছে একবারই মাত্র। তাও ৭৮ বছর আগে। ১৯৩৪-এর সিরিজে ৩৯ রানে ৩ উইকেট হারালেও চতুর্থ উইকেট জুটিতে ডন ব্রাডম্যান ও বিল পন্সফোর্ড ৩৮৮ রান তুলেছিলেন।
৫০-এর নিচে ৩ উইকেট হারানো চতুর্থ উইকেট জুটিতে ২০০ রানের পার্টনারশিপ গড়ার নজির মোট ১৪ বার। ছয়টিই ভারতের বিপক্ষে। আর এর তিনটি গত তিন বছরে।
সিডনিতে পন্টিংয়ের মোট রান দাঁড়ালো ১৪৮০। সেঞ্চুরি ৬টি। আর কোন মাঠে এমন কীর্তি নেই পন্টিংয়ের।
২০১১ সালে ভারতের এক ম্যাচে তিন বোলার শতাধিক করে রান দেন ছয়বার। এবার যুক্ত হলেন উমেশ যাদব। ২০০০ সালের পর প্রথমবারের মতো ম্যাচে চার বোলারই ১০০-এর ওপর রান দিলেন প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের।
অধিনায়ক হয়ে ১০ টেস্টে প্রায় ৫৫ রান গড় ক্লার্কের। সেঞ্চুরি ৪টি।
সিডনিতে কোন অসি ব্যাটসম্যানের এটাই (ক্লার্কের ২৫১*) সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এখানে ক্লার্কের চেয়ে বড় ইনিংস রয়েছে টিপ ফস্টার (২৮৭) ও ব্রায়ান লারার (২৭৭)।
ক্লার্ক-পন্টিংয়ের ২৮৮ রান চতুর্থ উইকেট জুটিতে অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম সর্বোচ্চ। আর ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ। আগেরটি ২০০৮ সালে অ্যাডিলেডে একই জুটির তোলা ২১০ রান।
দলীয় ৫০ রানের মধ্যে তিন উইকেট হারিয়ে চতুর্থ উইকেট জুটিতে এত বড় পার্টনারশিপ এর আগে দেখা গেছে একবারই মাত্র। তাও ৭৮ বছর আগে। ১৯৩৪-এর সিরিজে ৩৯ রানে ৩ উইকেট হারালেও চতুর্থ উইকেট জুটিতে ডন ব্রাডম্যান ও বিল পন্সফোর্ড ৩৮৮ রান তুলেছিলেন।
৫০-এর নিচে ৩ উইকেট হারানো চতুর্থ উইকেট জুটিতে ২০০ রানের পার্টনারশিপ গড়ার নজির মোট ১৪ বার। ছয়টিই ভারতের বিপক্ষে। আর এর তিনটি গত তিন বছরে।
সিডনিতে পন্টিংয়ের মোট রান দাঁড়ালো ১৪৮০। সেঞ্চুরি ৬টি। আর কোন মাঠে এমন কীর্তি নেই পন্টিংয়ের।
২০১১ সালে ভারতের এক ম্যাচে তিন বোলার শতাধিক করে রান দেন ছয়বার। এবার যুক্ত হলেন উমেশ যাদব। ২০০০ সালের পর প্রথমবারের মতো ম্যাচে চার বোলারই ১০০-এর ওপর রান দিলেন প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের।
No comments