সামাজিক ব্যবসা সম্মেলনে ড. ইউনূসঃ মানুষের অসীম সম্ভাবনাকে কাজে লাগান by শওকত হোসেন
একটি ধারণাকে কেন্দ্র করে আয়োজন। ভিয়েনার কংগ্রেস সেন্টারে জড়ো হয়েছেন ৫৬টি দেশের প্রতিনিধি। তাঁদের কেউ সরকারি প্রতিনিধি, কেউ বেসরকারি খাত থেকে এসেছেন, আছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও একদল তরুণ শিক্ষার্থী। একাধিক দেশের মন্ত্রীও আছেন। সবাই এসেছেন একজন ব্যক্তির একটি ধারণা নিয়ে কথা বলতে, শুনতে ও জানতে। কংগ্রেস সেন্টারে ঢুকতেই নজরে পড়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বড় একটি ছবি। চারপাশে অসংখ্যবার লেখা দুটি ইংরেজি শব্দ। ওয়াই ওয়াই (YY)। আয়োজকেরা জানালেন, এর অর্থ হচ্ছে ইউনূস ও ইয়ুথ।
এখানেই উদ্বোধন হলো তৃতীয় সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন ২০১১। গতকাল বৃহস্পতিবার সম্মেলনটি উদ্বোধন করলেন অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর ভার্নার ফেইম্যান। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনেরও আসার কথা ছিল। শেষ সময়ের ব্যস্ততায় আসতে না পারলেও পাঠিয়েছেন সহকারী মহাসচিব থমাস স্টেলজারকে। তিনি পড়ে শোনান বান কি মুনের শুভেচ্ছা বার্তা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন গানের শহর ভিয়েনার মেয়র মাইকেল হপ।
ইউরোপে চলছে এখন অর্থনৈতিক সংকট। এ অস্থিরতার ঢেউ লাগছে রাজনীতিতেও। অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে চ্যান্সেলর ভার্নার ফেইম্যান জানালেন, অর্থনৈতিক অস্থিরতায় ইউরোপের দুই ট্রিলিয়ন ডলার উধাও হয়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়ছে অনেক মানুষ। ‘আমি বিশ্বাস করি, ৫০ শতাংশ তরুণকে কর্মহীন রেখে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা যাবে না। অনেকগুলো বিষয়ে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। কীভাবে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, তা জানতে হবে। অর্থায়ন, ঋণে প্রবেশাধিকার, সামাজিক ব্যবস্থায় বৈষম্যহীনতার সমস্যা দূর করতে হবে।’ বললেন তিনি।
ড. ইউনূসের নাম উল্লেখ করে ফেইম্যান বলেন, ‘আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি সব সময় আশার কথা শোনান, উৎসাহ জোগান। আশাবাদী হওয়ার মতো ধারণা দেন। আমি মনে করি, তিনি হচ্ছেন আশাবাদীদের রোল মডেল।’ সবশেষে তিনি সামাজিক ব্যবসার ধারণাকে কাজে লাগিয়ে সমাজের বিদ্যমান বৈষম্য দূর করার আহ্বান জানান।
এর আগে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া গ্রামীণ পরিবারের সবাইকে মঞ্চে আহ্বান জানানো হয়। দশকের পর দশক ধরে দারিদ্র্য দূর করার লক্ষ্যে কাজ করার জন্য হাততালি দিয়ে সবাইকে সম্মান দেওয়া হয়।
ড. ইউনূস তাঁর বক্তব্যে মানুষের অসীম সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানান। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চলা অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময়ে আছি, যখন তরুণদের মধ্যে কর্মহীনের সংখ্যা বাড়ছে। ৫০ শতাংশ তরুণ এখন অর্থহীন। কোথাও কোথাও এই হার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত। এই সংবাদটি অবিশ্বাস্য। একজন মানুষের অফুরন্ত শক্তি ও সামর্থ্য। অথচ তাদের কাজ নেই। এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। এ রকম এক পরিস্থিতিতে আমরা এখানে মিলিত হয়েছি। সুতরাং আমাদের হাতে এখন অনেক কাজ। হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ‘আমার একটা মৌলিক বিশ্বাস হচ্ছে, প্রতিটি মানুষের অসীম সম্ভাবনা আছে। এখন বিশ্বে ৭০০ কোটি মানুষ। এটা ভালো সংবাদ, আবার খারাপ সংবাদও বটে। খারাপ সংবাদ কারণ, প্রতি ১২ বছরে আরও ১০০ কোটি মানুষ বাড়বে। হয়তো সময়টা আরও কম হতে পারে। আমরা কী এর জন্য প্রস্তুত। আবার ভালো সংবাদ হচ্ছে, ৭০০ কোটি মানুষ হচ্ছে অপরিসীম সম্ভাবনা। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে এটা ভালো সংবাদ। আর এ জন্য যুদ্ধ করতে হবে। যুদ্ধটা হচ্ছে একদিকে অসীম সম্ভাবনা, অন্যদিকে অপরিসীম সমস্যার মধ্যে। এই যুদ্ধে কে জিতবে, সেটাই প্রশ্ন। কে-ই বা ঘণ্টা পেটাবে।’
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে আমরা যুদ্ধে যেতে চাই না। আমরা যুদ্ধ করি না। আমরা ব্যস্ত শুধু অর্থ কামাতে, চাকরির পদোন্নতি কীভাবে পাব, সেটা ঠিক করতে। এমন না যে সবাই একসঙ্গে হয়ে তারপর যুদ্ধ করতে হবে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে শুরু করতে হবে। তারপর আমরা হাতে হাত মেলাতে পারি। সুতরাং যোগাযোগ স্থাপন এখানে জরুরি। এই যোগাযোগের মাধ্যম হতে পারে সামাজিক ব্যবসা। এর মাধ্যমে উদ্ভাবন, সৃষ্টি ও উন্নতি করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, এই সামাজিক ব্যবসার আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে, সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যকে (এমডিজি) এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এমডিজির লক্ষ্য পূরণ করতে হলে তরুণদের এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।
বান কি মুন অধ্যাপক ইউনূসকে এমডিজির অন্যতম প্রবক্তা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি খুব আনন্দিত যে এই সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন যুবকদের সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যুবকেরা বিশ্বজুড়ে তাদের প্রভাব দেখাচ্ছে। সুতরাং তাদের প্রয়োজন সমর্থন ও সুযোগ, যাতে তারা তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, বেসরকারি খাতকে এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যাতে এই বিশ্বে বসবাস করা টেকসই হয়। এ বিষয়ে সামাজিক ব্যবসার ধারণা বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অস্ট্রিয়াভিত্তিক আরস্ট ফাউন্ডেশনের সদস্য বরিস মার্লে এবং সম্মেলনের আয়োজক জার্মানভিত্তিক গ্রামীণ ক্রিয়েটিভ ল্যাবের প্রধান হান্স রিটজ।
উদ্বোধনের আগে সকালে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব থমাস স্টেলজার। সহকারী মহাসচিব এ সময় বলেন, গত ১৫ বছরে বিশ্বে সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ। অথচ এই সময়ে ধনী ও গরিবদের মধ্যে ব্যবধান অনেক বেড়েছে। সুতরাং বৈষম্য দূর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে।
উদ্বোধনের পর সামাজিক ব্যবসার বিভিন্ন দিক নিয়ে পৃথক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত বুধবার প্রাক-বৈঠকের অংশ হিসেবে দুটি আলাদা অধিবেশন হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এসেছেন সামাজিক ব্যবসা সম্বন্ধে জানতে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় সামাজিক ব্যবসা বিষয়টি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরাই মূলত এসেছেন। তাঁরা একটি কর্মশালায় অংশ নেন। আরেকটি কর্মশালা হয় মূলত শিক্ষকদের নিয়ে। তাঁরা সামাজিক ব্যবসা বিষয় হিসেবে পড়ান বা পড়াবেন। তাঁরাও জানতে এসেছেন এখানে।
আজ সম্মেলনের শেষ দিন।
ইউরোপে চলছে এখন অর্থনৈতিক সংকট। এ অস্থিরতার ঢেউ লাগছে রাজনীতিতেও। অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে চ্যান্সেলর ভার্নার ফেইম্যান জানালেন, অর্থনৈতিক অস্থিরতায় ইউরোপের দুই ট্রিলিয়ন ডলার উধাও হয়ে গেছে। কর্মহীন হয়ে পড়ছে অনেক মানুষ। ‘আমি বিশ্বাস করি, ৫০ শতাংশ তরুণকে কর্মহীন রেখে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা যাবে না। অনেকগুলো বিষয়ে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে। কীভাবে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, তা জানতে হবে। অর্থায়ন, ঋণে প্রবেশাধিকার, সামাজিক ব্যবস্থায় বৈষম্যহীনতার সমস্যা দূর করতে হবে।’ বললেন তিনি।
ড. ইউনূসের নাম উল্লেখ করে ফেইম্যান বলেন, ‘আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি সব সময় আশার কথা শোনান, উৎসাহ জোগান। আশাবাদী হওয়ার মতো ধারণা দেন। আমি মনে করি, তিনি হচ্ছেন আশাবাদীদের রোল মডেল।’ সবশেষে তিনি সামাজিক ব্যবসার ধারণাকে কাজে লাগিয়ে সমাজের বিদ্যমান বৈষম্য দূর করার আহ্বান জানান।
এর আগে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া গ্রামীণ পরিবারের সবাইকে মঞ্চে আহ্বান জানানো হয়। দশকের পর দশক ধরে দারিদ্র্য দূর করার লক্ষ্যে কাজ করার জন্য হাততালি দিয়ে সবাইকে সম্মান দেওয়া হয়।
ড. ইউনূস তাঁর বক্তব্যে মানুষের অসীম সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর আহ্বান জানান। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চলা অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময়ে আছি, যখন তরুণদের মধ্যে কর্মহীনের সংখ্যা বাড়ছে। ৫০ শতাংশ তরুণ এখন অর্থহীন। কোথাও কোথাও এই হার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত। এই সংবাদটি অবিশ্বাস্য। একজন মানুষের অফুরন্ত শক্তি ও সামর্থ্য। অথচ তাদের কাজ নেই। এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয়। এ রকম এক পরিস্থিতিতে আমরা এখানে মিলিত হয়েছি। সুতরাং আমাদের হাতে এখন অনেক কাজ। হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ‘আমার একটা মৌলিক বিশ্বাস হচ্ছে, প্রতিটি মানুষের অসীম সম্ভাবনা আছে। এখন বিশ্বে ৭০০ কোটি মানুষ। এটা ভালো সংবাদ, আবার খারাপ সংবাদও বটে। খারাপ সংবাদ কারণ, প্রতি ১২ বছরে আরও ১০০ কোটি মানুষ বাড়বে। হয়তো সময়টা আরও কম হতে পারে। আমরা কী এর জন্য প্রস্তুত। আবার ভালো সংবাদ হচ্ছে, ৭০০ কোটি মানুষ হচ্ছে অপরিসীম সম্ভাবনা। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলে এটা ভালো সংবাদ। আর এ জন্য যুদ্ধ করতে হবে। যুদ্ধটা হচ্ছে একদিকে অসীম সম্ভাবনা, অন্যদিকে অপরিসীম সমস্যার মধ্যে। এই যুদ্ধে কে জিতবে, সেটাই প্রশ্ন। কে-ই বা ঘণ্টা পেটাবে।’
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘সমস্যা হচ্ছে আমরা যুদ্ধে যেতে চাই না। আমরা যুদ্ধ করি না। আমরা ব্যস্ত শুধু অর্থ কামাতে, চাকরির পদোন্নতি কীভাবে পাব, সেটা ঠিক করতে। এমন না যে সবাই একসঙ্গে হয়ে তারপর যুদ্ধ করতে হবে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে শুরু করতে হবে। তারপর আমরা হাতে হাত মেলাতে পারি। সুতরাং যোগাযোগ স্থাপন এখানে জরুরি। এই যোগাযোগের মাধ্যম হতে পারে সামাজিক ব্যবসা। এর মাধ্যমে উদ্ভাবন, সৃষ্টি ও উন্নতি করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, এই সামাজিক ব্যবসার আরেকটি লক্ষ্য হচ্ছে, সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যকে (এমডিজি) এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এমডিজির লক্ষ্য পূরণ করতে হলে তরুণদের এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।
বান কি মুন অধ্যাপক ইউনূসকে এমডিজির অন্যতম প্রবক্তা উল্লেখ করে বলেন, ‘আমি খুব আনন্দিত যে এই সামাজিক ব্যবসা সম্মেলন যুবকদের সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যুবকেরা বিশ্বজুড়ে তাদের প্রভাব দেখাচ্ছে। সুতরাং তাদের প্রয়োজন সমর্থন ও সুযোগ, যাতে তারা তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, বেসরকারি খাতকে এ বিষয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যাতে এই বিশ্বে বসবাস করা টেকসই হয়। এ বিষয়ে সামাজিক ব্যবসার ধারণা বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অস্ট্রিয়াভিত্তিক আরস্ট ফাউন্ডেশনের সদস্য বরিস মার্লে এবং সম্মেলনের আয়োজক জার্মানভিত্তিক গ্রামীণ ক্রিয়েটিভ ল্যাবের প্রধান হান্স রিটজ।
উদ্বোধনের আগে সকালে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব থমাস স্টেলজার। সহকারী মহাসচিব এ সময় বলেন, গত ১৫ বছরে বিশ্বে সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ। অথচ এই সময়ে ধনী ও গরিবদের মধ্যে ব্যবধান অনেক বেড়েছে। সুতরাং বৈষম্য দূর করতে সবাইকে কাজ করতে হবে।
উদ্বোধনের পর সামাজিক ব্যবসার বিভিন্ন দিক নিয়ে পৃথক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত বুধবার প্রাক-বৈঠকের অংশ হিসেবে দুটি আলাদা অধিবেশন হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এসেছেন সামাজিক ব্যবসা সম্বন্ধে জানতে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় সামাজিক ব্যবসা বিষয়টি। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরাই মূলত এসেছেন। তাঁরা একটি কর্মশালায় অংশ নেন। আরেকটি কর্মশালা হয় মূলত শিক্ষকদের নিয়ে। তাঁরা সামাজিক ব্যবসা বিষয় হিসেবে পড়ান বা পড়াবেন। তাঁরাও জানতে এসেছেন এখানে।
আজ সম্মেলনের শেষ দিন।
No comments