দ্রুত ফিটনেস ফিরে পাচ্ছেন জহির খান
ইংল্যান্ড সফরে চার টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলতে গিয়ে লর্ডসে প্রথম দিনেই চোট পেয়েছিলেন ভারতীয় ফাস্ট বোলার জহির খান। এরপর থেকে আর মাঠে নামতে পারেননি। ইংল্যান্ডে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচের প্রতিটিতে চরমভাবে হারে ভারত। অনেকের ধারণা, জহির খান মাঠে থাকলে ফলাফল হয়তো অন্যরকমও হতে পারত। অবশ্য সে সফরে শুধু যে জহির খানই ইনজুরিতে পড়ে ইংল্যান্ড ছেড়েছিলেন, তা নয়। গৌতম গম্ভীর, রায়না, শচীন টেন্ডুলকারের মতো খেলোয়াড়রাও ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
দীর্ঘ বিশ্রাম পেয়েছেন ভারতীয় ফাস্ট বোলার। এখনও মাঠে ফেরেননি। তবে আশ্বাস দিয়েছেন, ফিটনেস পুরোপুরি ফিরে পেতে তার আরও কয়েক সপ্তাহ দরকার।। আগামী মাসে অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতীয় দলে ডাক পাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই পেসার।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ইংল্যান্ড সফরে লর্ডস টেস্টের সময়ই হ্যামস্ট্রিংয়ে আঘাত পান এই স্ট্রাইক বোলার। এরপর তার ডান গোঁড়ালিতে গুরুতর একটি আঘাত ধরা পড়ে। যে কারণে তার অপারেশনের প্রয়োজন হয়। এই আঘাতের কারণে ইংল্যান্ড সফরে আর কোনো ম্যাচেই মাঠে নামতে পারেননি জহির খান। তার অনুপস্থিতিকেই টেস্ট সিরিজে ইংল্যান্ডের কাছে ৪-০ ব্যবধানে ভারতের হোয়াইটওয়াশ হওয়াসহ সীমিত ওভারের কোনো ম্যাচেই ভারতের জয় না পাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করা হয়। সে সময় থেকেই দলের বাইরে আছেন এই পেসার। বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তিনি। ভারতীয় একটি পত্রিকার সঙ্গে বলেছেন, আমি এখন মানসিকভাবে অনেকটাই ভালো বোধ করছি। কারণ আমি এখন সব কিছুকেই বেশ ভালোভাবে মোকাবিলা করতে পারছি। আমার মনে হয়, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পুরোপুরি ফিটনেস ফিরে পাব। জহির বলেছেন, ‘ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য আমার এখন যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাটাই শুধু বাকি। বেশকিছু প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলার জন্য আমি তৈরি।
ব্যাঙ্গালোরে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে আমি বেশকিছু সপ্তাহ কাটিয়েছি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যেই ছিলাম। ফিটনেস নিয়ে প্রচুর কাজ করেছি। এখন আমি যথেষ্ট ভালো বোধ করছি। নেটে বোলিং শুরু করেছি। আরও এক থেকে দুই সপ্তাহ আমার এই কাজটি চালিয়ে যেতে হবে। এরপরই আমি চারদিনের ম্যাচ খেলার জন্য নিজেকে ফিট বলে ভাবতে পারব।
চলতি বছরের জুলাই মাসে ইংল্যান্ড সফরে লর্ডস টেস্টের সময়ই হ্যামস্ট্রিংয়ে আঘাত পান এই স্ট্রাইক বোলার। এরপর তার ডান গোঁড়ালিতে গুরুতর একটি আঘাত ধরা পড়ে। যে কারণে তার অপারেশনের প্রয়োজন হয়। এই আঘাতের কারণে ইংল্যান্ড সফরে আর কোনো ম্যাচেই মাঠে নামতে পারেননি জহির খান। তার অনুপস্থিতিকেই টেস্ট সিরিজে ইংল্যান্ডের কাছে ৪-০ ব্যবধানে ভারতের হোয়াইটওয়াশ হওয়াসহ সীমিত ওভারের কোনো ম্যাচেই ভারতের জয় না পাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করা হয়। সে সময় থেকেই দলের বাইরে আছেন এই পেসার। বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন তিনি। ভারতীয় একটি পত্রিকার সঙ্গে বলেছেন, আমি এখন মানসিকভাবে অনেকটাই ভালো বোধ করছি। কারণ আমি এখন সব কিছুকেই বেশ ভালোভাবে মোকাবিলা করতে পারছি। আমার মনে হয়, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পুরোপুরি ফিটনেস ফিরে পাব। জহির বলেছেন, ‘ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য আমার এখন যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করাটাই শুধু বাকি। বেশকিছু প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলার জন্য আমি তৈরি।
ব্যাঙ্গালোরে ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে আমি বেশকিছু সপ্তাহ কাটিয়েছি। পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যেই ছিলাম। ফিটনেস নিয়ে প্রচুর কাজ করেছি। এখন আমি যথেষ্ট ভালো বোধ করছি। নেটে বোলিং শুরু করেছি। আরও এক থেকে দুই সপ্তাহ আমার এই কাজটি চালিয়ে যেতে হবে। এরপরই আমি চারদিনের ম্যাচ খেলার জন্য নিজেকে ফিট বলে ভাবতে পারব।
No comments