খালেদাকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আপনি কীভাবে জানলেন তারা যুদ্ধাপরাধী নয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি বলেছেন, ‘বর্তমান সরকার একটি গণতান্ত্রিক সরকার। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন এ সরকার জনগণের ভাগ্যের উন্নয়নে কাজ করছে। অথচ বিএনপি ও জামায়াত চক্র সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। খালেদা জিয়ার কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই, আপনি কীভাবে জানলেন তারা যুদ্ধাপরাধী নয়? আপনি তো যুদ্ধে ছিলেন না! আপনি ছিলেন ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে!’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রত্যয় ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশের মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই হবে। কেউ বাধা সৃষ্টি করতে পারবে না। যারা দুর্নীতিবাজ, যারা অর্থপাচার করেছে তাদের বিচার এ বাংলার মাটিতেই হবে। তিনি গতকাল দুপুরে কক্সবাজার জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন।
সাহারা খাতুন দাবি করেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পেরেছে। দেশ জঙ্গিবাদ মুক্ত হয়েছে। প্রয়োজনে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি ‘জীবনবাজি’ রাখতেও রাজি আছেন।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারীর সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা অ্যাথিন রাখাইন ও সাফিয়া খাতুন, পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক নওশের আলী। এছাড়াও বক্তৃতা করেন পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
সভায় কক্সবাজার জেলার সব উপজেলা চেয়ারম্যান, বিজিবি, পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আইনশৃঙ্খলা সভায় রোহিঙ্গা সমস্যা, সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ, সীমান্ত সমস্যা, ইয়াবা ট্যাবলেট মাদকের তালিকাভুক্তি, অবৈধ মোটরসাইকেল, জলদস্যুতা, ভূমিদস্যুতা নিয়ে বক্তারা বিভিন্ন অভিযোগ ও পরামর্শ তুলে ধরেন।
সভায় সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সাফিয়া খাতুন দাবি করেন, বাংলাদেশে বিএনপি জোট সরকারই অবৈধ রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকায় বৈধতা দিয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর একজন রোহিঙ্গাও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ পায়নি। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজার সদর মডেল থানার নবনির্মিত ভবন আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
থানা ভবন উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে সাহারা খাতুন পুলিশদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা দেখবেন আপনাদের আচরণে যেন কোনো নিরপরাধী কষ্ট না পায়। আপনারাই পারেন মানুষকে ভালো সেবা দিয়ে তাদের ভালোবাসা জয় করে নিতে।’ তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, ভূমিদস্যুদের ব্যাপারে পুলিশকে জিরো টলারেন্সে কাজ করতে হবে। তাদের সুযোগ দেয়ার কোনোই সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম জানান, ২০০৬ সালে কক্সবাজার সদর থানাকে মডেল থানা ঘোষণার পর কয়েকটি উন্নয়ন সহযোগীর আর্থিক সহায়তায় ১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে মডেল থানা ভবন নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। ২০১১ সালে এই নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
এ সমাবেশেও এমপি আবদুর রহমান বদি, এমপি অধ্যাপিকা অ্যাথিন রাখাইন, এমপি সাফিয়া খাতুন, পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার, উপ-মহাপরিদর্শক নওশের আলী, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারী, পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আহমদ হোছাইন বক্তব্য রাখেন।
বিকালে সাহারা খাতুন কক্সবাজার শহরের পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। যদিও এ জনসভা তার সফরসূচিতে ছিল না।
সাহারা খাতুন দাবি করেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পেরেছে। দেশ জঙ্গিবাদ মুক্ত হয়েছে। প্রয়োজনে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি ‘জীবনবাজি’ রাখতেও রাজি আছেন।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারীর সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি, সংসদ সদস্য অধ্যাপিকা অ্যাথিন রাখাইন ও সাফিয়া খাতুন, পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক নওশের আলী। এছাড়াও বক্তৃতা করেন পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
সভায় কক্সবাজার জেলার সব উপজেলা চেয়ারম্যান, বিজিবি, পুলিশ ও রাজনৈতিক দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আইনশৃঙ্খলা সভায় রোহিঙ্গা সমস্যা, সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ, সীমান্ত সমস্যা, ইয়াবা ট্যাবলেট মাদকের তালিকাভুক্তি, অবৈধ মোটরসাইকেল, জলদস্যুতা, ভূমিদস্যুতা নিয়ে বক্তারা বিভিন্ন অভিযোগ ও পরামর্শ তুলে ধরেন।
সভায় সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সাফিয়া খাতুন দাবি করেন, বাংলাদেশে বিএনপি জোট সরকারই অবৈধ রোহিঙ্গাদের ভোটার তালিকায় বৈধতা দিয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর একজন রোহিঙ্গাও ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সুযোগ পায়নি। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কক্সবাজার সদর মডেল থানার নবনির্মিত ভবন আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
থানা ভবন উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে সাহারা খাতুন পুলিশদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা দেখবেন আপনাদের আচরণে যেন কোনো নিরপরাধী কষ্ট না পায়। আপনারাই পারেন মানুষকে ভালো সেবা দিয়ে তাদের ভালোবাসা জয় করে নিতে।’ তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, ভূমিদস্যুদের ব্যাপারে পুলিশকে জিরো টলারেন্সে কাজ করতে হবে। তাদের সুযোগ দেয়ার কোনোই সুযোগ নেই।’
অনুষ্ঠানে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম জানান, ২০০৬ সালে কক্সবাজার সদর থানাকে মডেল থানা ঘোষণার পর কয়েকটি উন্নয়ন সহযোগীর আর্থিক সহায়তায় ১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা ব্যয়ে মডেল থানা ভবন নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। ২০১১ সালে এই নির্মাণ কাজ শেষ হয়।
এ সমাবেশেও এমপি আবদুর রহমান বদি, এমপি অধ্যাপিকা অ্যাথিন রাখাইন, এমপি সাফিয়া খাতুন, পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার, উপ-মহাপরিদর্শক নওশের আলী, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জয়নুল বারী, পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ও কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আহমদ হোছাইন বক্তব্য রাখেন।
বিকালে সাহারা খাতুন কক্সবাজার শহরের পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। যদিও এ জনসভা তার সফরসূচিতে ছিল না।
No comments