এ মাসেই কুমিল্লা সিটি নির্বাচনের তফসিল
নবগঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। আর ভোট গ্রহণ করা হবে আগামী ১ থেকে ৫ জানুয়ারির মধ্যে। নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ কথা জানান।কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ডের ৬৫টি ভোটকেন্দ্রে ৪৫৩টি ভোটকক্ষেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট গ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে। সেই অনুসারে প্রস্তুতিমূলক কাজও শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইভিএমের ব্যবহার সফল হওয়ায় কমিশন এ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে ব্যবহার হওয়া ইভিএমগুলো ফরম্যাট করে কুমিল্লায় ব্যবহার করা হবে। তিনি বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তফসিল ঘোষণার আগে সম্ভাব্য প্রার্থীদের কেউ রঙিন পোস্টার বা ব্যানারের মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালালে তাঁদের সবার আয়কর ফাইল পরীক্ষা করবে নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে তিনি নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যে তৎপরতা চালায়, তা থেকে বিরত থাকার জন্য দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইনের ৩৪ ধারা অনুযায়ী করপোরেশন গঠনের পরবর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। সেই হিসাবে আগামী বছরের ১ জানুয়ারির মধ্যে কুমিল্লা সিটির নির্বাচন করতে হবে। কারণ কুমিল্লা সিটি করপোরেশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল চলতি বছরের ৬ জুলাই এবং গেজেট প্রকাশ হয়েছিল ১০ জুলাই। এই বিধান অনুযায়ী ১৮০ দিনের গণনা শুরু হবে ৬ জুলাই থেকে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন ওই গণনা করছে ১০ জুলাই থেকে এবং আগামী ৫ জানুয়ারিকে এ নির্বাচনের শেষ সময়সীমা নির্ধারণ করে জানিয়েছে, ১ থেকে ৫ জানুয়ারির মধ্যে যেকোনো দিন ভোটগ্রহণ হতে পারে। এতে আইনি কোনো সমস্যা দেখা দেবে কি না জানতে চাইলে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'বিষয়টি কমিশন খতিয়ে দেখবে, এরপর সিদ্ধান্ত নেবে।'
স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইনের ৩৪ ধারা অনুযায়ী করপোরেশন গঠনের পরবর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। সেই হিসাবে আগামী বছরের ১ জানুয়ারির মধ্যে কুমিল্লা সিটির নির্বাচন করতে হবে। কারণ কুমিল্লা সিটি করপোরেশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল চলতি বছরের ৬ জুলাই এবং গেজেট প্রকাশ হয়েছিল ১০ জুলাই। এই বিধান অনুযায়ী ১৮০ দিনের গণনা শুরু হবে ৬ জুলাই থেকে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন ওই গণনা করছে ১০ জুলাই থেকে এবং আগামী ৫ জানুয়ারিকে এ নির্বাচনের শেষ সময়সীমা নির্ধারণ করে জানিয়েছে, ১ থেকে ৫ জানুয়ারির মধ্যে যেকোনো দিন ভোটগ্রহণ হতে পারে। এতে আইনি কোনো সমস্যা দেখা দেবে কি না জানতে চাইলে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'বিষয়টি কমিশন খতিয়ে দেখবে, এরপর সিদ্ধান্ত নেবে।'
No comments