ক্ষতির আশঙ্কায় সাঙ্গু-৪ পরিত্যক্ত ঘোষণা
বঙ্গোপসাগরের ১৬ নম্বর ব্লকের সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্রে নতুন করে অনুসন্ধান করা সান্তোসের প্রথম কূপ দক্ষিণ সাঙ্গু (সাঙ্গু-৪) পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রায় তিন হাজার ৪০০ মিটার খননের পর পানির চাপ মাত্রাতিরিক্ত হওয়ায় যেকোনো সময় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় সাঙ্গু-৪ কূপটির কাজ বন্ধ করা হয়েছে। গত বুধবার সান্তোস কর্তৃপক্ষ লিখিতভাবে পেট্রোবাংলাকে এ তথ্য জানিয়েছে।সাঙ্গু-সান্তোসের সহসভাপতি এ বি এ সিরাজউদ্দৌলা কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আশা করেছিলাম তিন হাজার ৬০০ থেকে তিন হাজার ৮০০ মিটারের মধ্যে গ্যাস পাওয়া যাবে।
কিন্তু এর আগেই কূপটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। যেকোনো সময় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এ পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার ৪০০ মিটার কূপ খনন করা হয়েছে। দুদিন ধরে প্রকৌশলীরা পানির অত্যধিক চাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে। আরো নিচে গেলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। তাই সাঙ্গু-৪ কূপটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।'
সান্তোসের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্র থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা দক্ষিণ সাঙ্গু (৪ নম্বর) কূপটির অবস্থান। আগামী সাত-আট দিনের মধ্যে সান্তোসের প্রকৌশলীরা দ্বিতীয় কূপ সাঙ্গু-১১ খননের কাজ শুরু করবেন। সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্রের বর্তমান প্লাটফর্মের ওপর রিগ বসিয়ে ৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে সাঙ্গু-১১ কূপটি খনন করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন। এই কূপ থেকে গ্যাস পাওয়া গেলে আগামী মার্চ মাস নাগাদ সেই গ্যাস জাতীয় গ্রিড লাইনে সরবরাহ করা যাবে বলে আশা করছেন সান্তোসের বিশেষজ্ঞরা। এরপর জানুয়ারি থেকে উত্তর-পূর্ব সাঙ্গুতে আরো একটি কূপ খনন করা হবে।
এ বি এ সিরাজউদ্দৌলা আরো বলেন, তিনটি কূপ খনন করতে সান্তোস প্রায় ৯৬৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। পরিত্যক্ত ঘোষণা করা সাঙ্গু-৪ কূপটি খনন করতে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়ান গ্যাস অনুসন্ধুান কম্পানি সান্তোস লিমিটেড সাঙ্গু-৪ কূপটি খনন শুরু করেছিল। কম্পানিটির বঙ্গোপসাগরের ১৬ নম্বর ব্লকে পরিত্যক্ত সাঙ্গু-৪ সহ মোট তিনটি কূপ খনন করার কথা।
সান্তোসের কর্মকর্তারা জানান, বর্তমানে সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্র থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে পরিত্যক্ত ঘোষণা করা দক্ষিণ সাঙ্গু (৪ নম্বর) কূপটির অবস্থান। আগামী সাত-আট দিনের মধ্যে সান্তোসের প্রকৌশলীরা দ্বিতীয় কূপ সাঙ্গু-১১ খননের কাজ শুরু করবেন। সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্রের বর্তমান প্লাটফর্মের ওপর রিগ বসিয়ে ৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে সাঙ্গু-১১ কূপটি খনন করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন। এই কূপ থেকে গ্যাস পাওয়া গেলে আগামী মার্চ মাস নাগাদ সেই গ্যাস জাতীয় গ্রিড লাইনে সরবরাহ করা যাবে বলে আশা করছেন সান্তোসের বিশেষজ্ঞরা। এরপর জানুয়ারি থেকে উত্তর-পূর্ব সাঙ্গুতে আরো একটি কূপ খনন করা হবে।
এ বি এ সিরাজউদ্দৌলা আরো বলেন, তিনটি কূপ খনন করতে সান্তোস প্রায় ৯৬৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। পরিত্যক্ত ঘোষণা করা সাঙ্গু-৪ কূপটি খনন করতে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়ান গ্যাস অনুসন্ধুান কম্পানি সান্তোস লিমিটেড সাঙ্গু-৪ কূপটি খনন শুরু করেছিল। কম্পানিটির বঙ্গোপসাগরের ১৬ নম্বর ব্লকে পরিত্যক্ত সাঙ্গু-৪ সহ মোট তিনটি কূপ খনন করার কথা।
No comments