কঠোর শর্তে সিবিএ নেতাদের পুনর্বহাল
কঠোর শর্তসাপেক্ষে সিবিএ নেতাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল সমকালসহ কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের শাস্তি মওকুফ হয়নি বরং কঠোর কিছু শর্তসাপেক্ষে তাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে। যদিও এ ব্যাখ্যা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের বেশিরভাগ কর্মকর্তা দ্বিমত পোষণ করেছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, শৃঙ্খলাপরিপন্থী অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সিবিএ সংশ্লিষ্ট কর্মচারী মঞ্জুরুল হক (করণিক), মোঃ হুমায়ুন (কেয়ারটেকার), আইয়ুব আলী (কেয়ারটেকার)
মোহাম্মদ আবদুল গাফফার (গাড়িচালক), আবুল খায়ের (কেয়ারটেকার), মোঃ আবদুল বারিকের (কেয়ারটেকার) বিরুদ্ধে উপযুক্ত কর্তৃর্পক্ষ কর্তৃক বাধ্যতামূলক অবসর প্রদান করা হয়। পরে তারা প্রদত্ত শাস্তি হতে অব্যাহতি চেয়ে ব্যাংকের বিধি মোতাবেক আপিল আবেদন করেন। একটা উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি দ্বারা আবেদন তদন্ত করা হয়। আপিল আবেদনের মানবিক দিক, আবেদনে প্রদত্ত অঙ্গীকার এবং কমিটির প্রতিবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনায় নিম্নবর্ণিত কঠোর শর্ত আরোপ সাপেক্ষে তাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে।
শর্তগুলো হলো_ বাংলাদেশ ব্যাংক স্টাফ রেগুলেশনস-২০০৩ এর ৪৪(১)(বি) ধারার আওতায় চারটি বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বন্ধ থাকবে, বাধ্যতামূলক অবসরকাল প্রাপ্য ছুটি দ্বারা সমন্বয় করা হবে। প্রধান কার্যালয় হতে চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুর অফিসে বদলি। ভবিষ্যতে অফিস শৃঙ্খলার কোনোরূপ ব্যত্যয় ঘটানোর সঙ্গে সম্পৃক্ত হলে সবর্োচ্চ শাস্তি দেওয়া হবে। এতে প্রতীয়মান হয় সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের শাস্তি মওকুফ হয়নি বরং কঠোর কিছু শর্ত সাপেক্ষে চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে।
২০১০ সালের ১৮ আগস্ট সিবিএর সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল হকের নেতৃত্বে বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের উপ-পরিচালক (পরে যুগ্ম পরিচালক থেকে বর্তমানে অবসরকালীন ছুটিতে) সহিদার রহমানকে মারধর করে। বিষয়টি কয়েক দফা তদন্ত করে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত ৭ এপ্রিল ১০ সিবিএ নেতার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। শাস্তি হিসেবে সাধারণ সম্পাদকসহ ৬ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর এবং সভাপতিসহ ৪ জনকে আগামী ৩ বছর জন্য বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি না করার সিদ্ধান্ত হয়। তবে গত ৩ অক্টোবর ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে তাদের পুনর্বহাল করা হয়। এ নিয়ে গতকাল সমকালে খবর প্রকাশিত হয়। এর পর বেশিরভাগ কর্মকর্তা বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছেন।
শর্তগুলো হলো_ বাংলাদেশ ব্যাংক স্টাফ রেগুলেশনস-২০০৩ এর ৪৪(১)(বি) ধারার আওতায় চারটি বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি বন্ধ থাকবে, বাধ্যতামূলক অবসরকাল প্রাপ্য ছুটি দ্বারা সমন্বয় করা হবে। প্রধান কার্যালয় হতে চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুর অফিসে বদলি। ভবিষ্যতে অফিস শৃঙ্খলার কোনোরূপ ব্যত্যয় ঘটানোর সঙ্গে সম্পৃক্ত হলে সবর্োচ্চ শাস্তি দেওয়া হবে। এতে প্রতীয়মান হয় সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের শাস্তি মওকুফ হয়নি বরং কঠোর কিছু শর্ত সাপেক্ষে চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়েছে।
২০১০ সালের ১৮ আগস্ট সিবিএর সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল হকের নেতৃত্বে বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের উপ-পরিচালক (পরে যুগ্ম পরিচালক থেকে বর্তমানে অবসরকালীন ছুটিতে) সহিদার রহমানকে মারধর করে। বিষয়টি কয়েক দফা তদন্ত করে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত ৭ এপ্রিল ১০ সিবিএ নেতার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। শাস্তি হিসেবে সাধারণ সম্পাদকসহ ৬ জনকে বাধ্যতামূলক অবসর এবং সভাপতিসহ ৪ জনকে আগামী ৩ বছর জন্য বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি না করার সিদ্ধান্ত হয়। তবে গত ৩ অক্টোবর ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে তাদের পুনর্বহাল করা হয়। এ নিয়ে গতকাল সমকালে খবর প্রকাশিত হয়। এর পর বেশিরভাগ কর্মকর্তা বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছেন।
No comments