গোল্ডেন ফুট গিগসের
২৯ বছরের পরেও দিব্যি খেলে যাচ্ছেন সর্বোচ্চ পর্যায়ের পেশাদার ফুটবল। এমন সব ফুটবলারকেই সম্মানিত করতে দেওয়া হয় গোল্ডেন ফুট পুরস্কার। তবে আর দশটা পুরস্কারের চেয়ে গোল্ডেন ফুট পুরস্কারটা একটু আলাদা। পুরস্কারজয়ী খেলোয়াড়ের পায়ের ছাপ সোনায় বাঁধিয়ে রাখা হয় মোনাকোর চ্যাম্পিয়নস প্রমিনেডে। একজন খেলোয়াড় মাত্র একবারই এই পুরস্কার পেতে পারেন। এ বছর নবম ফুটবলার হিসেবে ২০০৩ সাল থেকে চালু হওয়া এই পুরস্কারটি পেয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের রায়ান গিগস।
সোমবারের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে মোনাকোর যুবরাজ দ্বিতীয় অ্যালবার্টের হাত থেকে পুরস্কার নেওয়ার সময় গিগস কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ম্যানইউর কোচ স্যার অ্যালেঙ্ ফার্গুসনের কাছে।
প্রিমিয়ার লিগে খেলা কোনো ফুটবলার হিসেবে প্রথমবারের মতো 'গোল্ডেন ফুট' জয়ী গিগস প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, 'আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে ফুটবল ইতিহাসের মহানতম ম্যানেজারের সঙ্গে (ফার্গুসন) খেলতে পেরেছি। তিনি কঠিন কিন্তু বিবেচক। খেলোয়াড়দের কাছে তাঁর চাহিদা অনেক বেশি, তবে তিনি নিজেও নিজেকে ছাড় দেন না। কোচদের মধ্যে তিনিই সেরা, আর আমার সৌভাগ্য যে পুরো খেলোয়াড়ি জীবনটা তাঁর সঙ্গেই কেটেছে।' ব্রাজিলের রবার্তো কার্লোস, রোনালদো ও রোনালদিনহো, ইতালির রবার্তো বাজ্জিও, চেক প্রজাতন্ত্রের পাভেল নেদভেদসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা ফুটবলারের পায়ের ছাপের পাশে এখন থেকে শোভা পাবে গিগসের পদচিহ্ন। এই অর্জনটা তাঁর কাছে তাই বিশেষ সম্মানের। আর ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে চলে আসা গিগস মনে করেন, এখন শান্তিতে জার্সিটা খুলে রাখতে পারবেন তিনি, 'বিশ্বের সেরা সব খেলোয়াড়ের সঙ্গে খেলেছি, সেরা কোচের সঙ্গে কাজ করেছি আর খেলছি বিশ্বের সেরা ক্লাবে। যদিও এখনো খেলা ছাড়ার কথা ভাবছি না, কিন্তু যদি কালকেই খেলা ছেড়ে দিতে হয় তাহলে কোনো আফসোস থাকবে না। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব যে আমি অসাধারণ একটা সময় কাটিয়েছি।' ইএসপিএন
প্রিমিয়ার লিগে খেলা কোনো ফুটবলার হিসেবে প্রথমবারের মতো 'গোল্ডেন ফুট' জয়ী গিগস প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন, 'আমি খুবই সৌভাগ্যবান যে ফুটবল ইতিহাসের মহানতম ম্যানেজারের সঙ্গে (ফার্গুসন) খেলতে পেরেছি। তিনি কঠিন কিন্তু বিবেচক। খেলোয়াড়দের কাছে তাঁর চাহিদা অনেক বেশি, তবে তিনি নিজেও নিজেকে ছাড় দেন না। কোচদের মধ্যে তিনিই সেরা, আর আমার সৌভাগ্য যে পুরো খেলোয়াড়ি জীবনটা তাঁর সঙ্গেই কেটেছে।' ব্রাজিলের রবার্তো কার্লোস, রোনালদো ও রোনালদিনহো, ইতালির রবার্তো বাজ্জিও, চেক প্রজাতন্ত্রের পাভেল নেদভেদসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা ফুটবলারের পায়ের ছাপের পাশে এখন থেকে শোভা পাবে গিগসের পদচিহ্ন। এই অর্জনটা তাঁর কাছে তাই বিশেষ সম্মানের। আর ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে চলে আসা গিগস মনে করেন, এখন শান্তিতে জার্সিটা খুলে রাখতে পারবেন তিনি, 'বিশ্বের সেরা সব খেলোয়াড়ের সঙ্গে খেলেছি, সেরা কোচের সঙ্গে কাজ করেছি আর খেলছি বিশ্বের সেরা ক্লাবে। যদিও এখনো খেলা ছাড়ার কথা ভাবছি না, কিন্তু যদি কালকেই খেলা ছেড়ে দিতে হয় তাহলে কোনো আফসোস থাকবে না। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব যে আমি অসাধারণ একটা সময় কাটিয়েছি।' ইএসপিএন
No comments