বড় দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ
দেশের পুঁজিবাজারে আজ মঙ্গলবার বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা এর প্রতিবাদে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ করেছেন। এসময় তাঁরা ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে সেখানে বসে পড়েন। এতে ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ বেলা দুইটার দিকে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৪৬ পয়েন্ট নেমে গেলে পুঁজি হারানো বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন। বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা রাস্তার ওপর বসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তাঁরা ডিএসইর মূল ভবনের সামনে থেকে শাপলা চত্বর পর্যন্ত সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা রাস্তার ওপর আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ও ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একই সঙ্গে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। এ সময় তাঁরা বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন।
পরে বেলা পৌনে চারটার দিকে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের কর্মসূচী শেষ করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওই এলাকাসহ মতিঝিলে বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে আজ বিনিয়োগকারীদের দুটি সংগঠন মানববন্ধন ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি শুরু করেন। বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টরস অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ ডিএসইর সামনে মানববন্ধন শুরু করেন। তাঁরা পুঁজিবাজারকে কুচক্রীমহলের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে। দুপুর সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ তাদের পূর্বঘোষিত প্রতীকী অনশন শুরু করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ বেলা দুইটার দিকে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৪৬ পয়েন্ট নেমে গেলে পুঁজি হারানো বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে আসেন। বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা রাস্তার ওপর বসে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তাঁরা ডিএসইর মূল ভবনের সামনে থেকে শাপলা চত্বর পর্যন্ত সড়কে বিক্ষোভ মিছিল করতে থাকেন। এতে মতিঝিলের শাপলা চত্বর থেকে ইত্তেফাক মোড় পর্যন্ত সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা রাস্তার ওপর আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ও ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। একই সঙ্গে তাঁদের পদত্যাগ দাবি করেন। এ সময় তাঁরা বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন।
পরে বেলা পৌনে চারটার দিকে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের কর্মসূচী শেষ করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওই এলাকাসহ মতিঝিলে বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে আজ বিনিয়োগকারীদের দুটি সংগঠন মানববন্ধন ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি শুরু করেন। বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টরস অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ ডিএসইর সামনে মানববন্ধন শুরু করেন। তাঁরা পুঁজিবাজারকে কুচক্রীমহলের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করে। দুপুর সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ তাদের পূর্বঘোষিত প্রতীকী অনশন শুরু করে।
No comments