ছোটদের ঘটনায় বড়দের সংঘর্ষ
চট্টগ্রাম নগরীর পাথরঘাটা এলাকায় গতকাল মঙ্গলবার তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়েছে। উভয় পক্ষের লোকজন লাঠিসোঁটা ও দা নিয়ে হামলা-পাল্টাহামলা চালায়। দুই পক্ষই উত্তেজনামূলক বক্তব্য দিয়ে মাইকিং করে নিজেদের পক্ষ ভারি করে।রাত ৯টার দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়ে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলে। এ সময় অন্তত দুটি মন্দির এবং চারটি বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, সংঘর্ষের সময় গুলির ঘটনাও ঘটেছে। তবে পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেনি।
সংঘর্ষে আহতের সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো তথ্য জানা যায়নি। তবে অনেক লোক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেবি। ঘটনাস্থলের পাশে ইটের আঘাতে দুই সাংবাদিকসহ তিনজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাথরঘাটার নয়াপাড়া জলিলগঞ্জ এলাকায় রাত ৯টার দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর পুলিশ, র্যাব ও দাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তারা এলাকাটি ঘিরে রাখলেও বৃষ্টির মতো ইট ছোড়ার কারণে এগোতে পারেনি। রাত সাড়ে ১১টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নয়াপাড়া জলিলগঞ্জ এলাকায় একটি সড়কের এক পাশে হিন্দু এবং অপর পাশে মুসলিম সমপ্রদায়ের লোকজনের বসবাস। বিকেলে খেলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই কিশোরের মধ্যে মারামারি ও ঢিল ছোড়াছুড়ি হয়। একপর্যায়ে একটি পাথর স্থানীয় মসজিদে গিয়ে পড়ে। এতে মুসলি্লরা উত্তেজিত হন। তাঁরা হিন্দু সমপ্রদায়ের লোকজনের কাছে মসজিদে ঢিল ছোড়ার কারণ জানতে চান। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে উভয় সমপ্রদায়ের বড়দের মধ্যে ইট ছোড়াছুড়ি এবং হামলা-পাল্টাহামলা শুরু হয়।
নাম প্রকাশ না করে এলাকার লোকজন জানায়, রাত ১১টার দিকে দুটি মন্দির ও চার-পাঁচটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভায়।
কোতোয়ালি অঞ্চলের সহকারী পুলিশ কমিশনার মনজুর মোর্শেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমি ঘটনাস্থলে আছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।'
আহত দুই সাংবাদিক হলেন_ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সাজিদ হোসেন এবং বাংলানিউজের উজ্জ্বল ধর। অপর ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পাথরঘাটার নয়াপাড়া জলিলগঞ্জ এলাকায় রাত ৯টার দিকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এরপর পুলিশ, র্যাব ও দাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। তারা এলাকাটি ঘিরে রাখলেও বৃষ্টির মতো ইট ছোড়ার কারণে এগোতে পারেনি। রাত সাড়ে ১১টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নয়াপাড়া জলিলগঞ্জ এলাকায় একটি সড়কের এক পাশে হিন্দু এবং অপর পাশে মুসলিম সমপ্রদায়ের লোকজনের বসবাস। বিকেলে খেলার সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের দুই কিশোরের মধ্যে মারামারি ও ঢিল ছোড়াছুড়ি হয়। একপর্যায়ে একটি পাথর স্থানীয় মসজিদে গিয়ে পড়ে। এতে মুসলি্লরা উত্তেজিত হন। তাঁরা হিন্দু সমপ্রদায়ের লোকজনের কাছে মসজিদে ঢিল ছোড়ার কারণ জানতে চান। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে উভয় সমপ্রদায়ের বড়দের মধ্যে ইট ছোড়াছুড়ি এবং হামলা-পাল্টাহামলা শুরু হয়।
নাম প্রকাশ না করে এলাকার লোকজন জানায়, রাত ১১টার দিকে দুটি মন্দির ও চার-পাঁচটি বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নেভায়।
কোতোয়ালি অঞ্চলের সহকারী পুলিশ কমিশনার মনজুর মোর্শেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমি ঘটনাস্থলে আছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।'
আহত দুই সাংবাদিক হলেন_ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সাজিদ হোসেন এবং বাংলানিউজের উজ্জ্বল ধর। অপর ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
No comments