নিউজিল্যান্ডে জাহাজ থেকে তেল নিঃসরণ চলছেই
নিউজিল্যান্ডের সমুদ্রসীমায় আটকেপড়া তেলবাহী জাহাজটি থেকে বিপুল পরিমাণ তেল নিঃসরণ হচ্ছে। এতে দেশটির কর্তৃপক্ষসহ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে পরিবেশবিদরা। দেশটির এক সরকারি মুখপাত্র বলেছেন, ‘উল্লেখযোগ্য’ পরিমাণ তেল দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ছে সাগরে। সাগরের বুকে দেশের ভয়াবহতম পরিবেশ বিপর্যয় বলেউল্লেখকরাহয়েছে।নিউজিল্যান্ডের নৌপরিবহন দফতরের পরিচালক ক্যাথেরিন টেইলর বলেছেন, ‘আমরা নিঃসরিত তেল সৈকতের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
’ গত বুধবার উত্তর আইল্যান্ডের একটি শৈলচূড়ায় আটকেপড়া ২৩৬ মিটার দীর্ঘ রেনা নামক তেল বহনকারী জাহাজ থেকে এর মধ্যে ৩০০ টন তেল সাগরে পড়েছে বলে কর্মকর্তারা মন করছেন। জাহাজটি আফ্রিকার দেশ লাইবেরিয়ার মালিকানাধীন। এদিকে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে জাহাজের তেল নিঃসরণ প্রতিরোধ কাজ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
জাহাজটিতে ছিল মোট ১৭০০ টন তেল। মাত্র ১০ টন সরানোর পর প্রচণ্ড বাতাস ও ঢেউয়ের কারণে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। তেল সরানোর কাজে নিয়োজিত মেরিটাইমস নিউজিল্যান্ড (এমএনজেড) জানিয়েছেন, এ আবহাওয়ায় কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। নাবিকদের জানমালের ক্ষতি হতে পারে ভেবেই এ কাজ বন্ধ রাখা হয়। এদিকে নিউজিল্যান্ডের আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, আবহাওয়া ঠিক হতে আরও দু’দিন লাগবে। এই দু’দিনে কি পরিমাণ তেল নিঃসৃত হবে জাহাজ থেকে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পরিবেশবিদরা। জাহাজ মালিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা চেষ্টা করছে পরিবেশ বিপর্যয় রোধ করতে। তীরবর্তী যেসব এলাকায় তেল ছড়িয়ে পড়েছে ও তেলের বর্জ্য পাওয়া যাচ্ছে তা নিষ্কাশনে কাজ করছেন পরিবেশবিদরা। পরিবেশবিদদের একজন জানিয়েছেন, আবহাওয়ার জন্য হয়তো তেল সরিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই আবহাওয়াতেই তীরবর্তী এলাকা থেকে বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ চলছে। সমুদ্রসৈকত ও দ্বীপপুঞ্জে ছড়িয়ে পড়া তেলের বিরূপ প্রভাবে সামুদ্রিক প্রাণী ও পাখি মারা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, এই এলাকা তিমি, ডলফিন, সিল ও পেঙ্গুইনদের নিরাপদ আবাস।
এমএনজেড বিবিসিকে জানিয়েছে, মঙ্গলবার পর্যন্ত ২শ’ থেকে ৩শ’ টন তেল জাহাজ থেকে নিঃস্বরণ হয়েছে। এমএনজেড-এর মুখপাত্র নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডকে বলেছে, রেণা’র মূল ট্যাংক থেকে তেল চুইয়ে পড়ছে এবং তা দক্ষিণ-পশ্চিমে মাউন্ট মাউংগানুএর দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। মুখপাত্র বলেন, প্রধান একটি ট্যাংক লিক হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এমএনজেড’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে জাহাজটি অটুট রয়েছে এবং সে গভীর সমুদ্রের দিকে এগিয়ে চলেছে।
খারাপ আবহাওয়ার কারণে জাহাজ ভেঙে পড়তে পারে এবং গোটা তেলই সাগরে চুইয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জাহাজটিতে ছিল মোট ১৭০০ টন তেল। মাত্র ১০ টন সরানোর পর প্রচণ্ড বাতাস ও ঢেউয়ের কারণে কাজ বন্ধ করে দেয়া হয়। তেল সরানোর কাজে নিয়োজিত মেরিটাইমস নিউজিল্যান্ড (এমএনজেড) জানিয়েছেন, এ আবহাওয়ায় কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। নাবিকদের জানমালের ক্ষতি হতে পারে ভেবেই এ কাজ বন্ধ রাখা হয়। এদিকে নিউজিল্যান্ডের আবহাওয়া অধিদফতর জানিয়েছে, আবহাওয়া ঠিক হতে আরও দু’দিন লাগবে। এই দু’দিনে কি পরিমাণ তেল নিঃসৃত হবে জাহাজ থেকে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন পরিবেশবিদরা। জাহাজ মালিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা চেষ্টা করছে পরিবেশ বিপর্যয় রোধ করতে। তীরবর্তী যেসব এলাকায় তেল ছড়িয়ে পড়েছে ও তেলের বর্জ্য পাওয়া যাচ্ছে তা নিষ্কাশনে কাজ করছেন পরিবেশবিদরা। পরিবেশবিদদের একজন জানিয়েছেন, আবহাওয়ার জন্য হয়তো তেল সরিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এই আবহাওয়াতেই তীরবর্তী এলাকা থেকে বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ চলছে। সমুদ্রসৈকত ও দ্বীপপুঞ্জে ছড়িয়ে পড়া তেলের বিরূপ প্রভাবে সামুদ্রিক প্রাণী ও পাখি মারা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, এই এলাকা তিমি, ডলফিন, সিল ও পেঙ্গুইনদের নিরাপদ আবাস।
এমএনজেড বিবিসিকে জানিয়েছে, মঙ্গলবার পর্যন্ত ২শ’ থেকে ৩শ’ টন তেল জাহাজ থেকে নিঃস্বরণ হয়েছে। এমএনজেড-এর মুখপাত্র নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডকে বলেছে, রেণা’র মূল ট্যাংক থেকে তেল চুইয়ে পড়ছে এবং তা দক্ষিণ-পশ্চিমে মাউন্ট মাউংগানুএর দিকে ছড়িয়ে পড়ছে। মুখপাত্র বলেন, প্রধান একটি ট্যাংক লিক হয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। এমএনজেড’র বিবৃতিতে বলা হয়েছে জাহাজটি অটুট রয়েছে এবং সে গভীর সমুদ্রের দিকে এগিয়ে চলেছে।
খারাপ আবহাওয়ার কারণে জাহাজ ভেঙে পড়তে পারে এবং গোটা তেলই সাগরে চুইয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
No comments