এভারেস্টে ওয়েবক্যাম
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সঠিকভাবে জানার জন্য বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্টের ওপর ওয়েব ক্যামেরা বসিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এভারেস্টের বেস ক্যাম্পের কাছে কালাপাত্থর এলাকায় এ ক্যামেরাটি বসানো হয়েছে।
ভূপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার ৬৭৫ মিটার উচ্চতায় বসানো এ ক্যামেরাটি চলবে সৌরশক্তির সাহায্যে। মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়ও এটি সচল থাকবে। এই ক্যামেরার মাধ্যমে এখন ইন্টারনেটে সরাসরি এভারেস্ট-চূড়ার ছবি ও তথ্য পাওয়া যাবে।
জার্মান-প্রতিষ্ঠান মোবোটিক্স এ ক্যামেরাটি বসিয়েছে। এর আগে তারা সর্বোচ্চ চার হাজার ৩৮৯ মিটার উঁচুতে ওয়েব ক্যামেরা বসিয়েছিল আর্জেন্টিনার আকনকাগুয়া পর্বতে।
পর্বত গবেষণা-প্রতিষ্ঠান ইভি-কে২-সিএনআরের পক্ষ থেকে এভারেস্ট-চূড়ায় এ ক্যামেরাটি বসানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা গিয়ামপিয়েত্রো কোহল বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আমরা এই ক্যামেরা বসিয়েছি। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে ওয়েব ক্যামেরা বসানোর বিষয়টিই আমাদের উৎসাহিত করেছে।’
এই ক্যামেরার মাধ্যমে ধারণ করা ছবি প্রতি পাঁচ মিনিট পরপর হালনাগাদ করা হবে। জলবায়ু নিয়ে যাঁরা গবেষণা করছেন, এই ক্যামেরার মাধ্যমে তাঁরা পর্বত-চূড়ার আশপাশে মেঘের গতিবিধি লক্ষ্য করতে পারবেন।
মোবোটিক্সের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ওয়েব ক্যামেরা বসানোর জন্য গবেষকেরা কালাপাত্থরকে বেছে নিয়েছেন। কেননা, এখান থেকে এভারেস্টের পশ্চিম পাশের ছবি খুব ভালোভাবে দেখা যাবে। একই সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণ পাশও দেখা যাবে।’
ভূপৃষ্ঠ থেকে পাঁচ হাজার ৬৭৫ মিটার উচ্চতায় বসানো এ ক্যামেরাটি চলবে সৌরশক্তির সাহায্যে। মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়ও এটি সচল থাকবে। এই ক্যামেরার মাধ্যমে এখন ইন্টারনেটে সরাসরি এভারেস্ট-চূড়ার ছবি ও তথ্য পাওয়া যাবে।
জার্মান-প্রতিষ্ঠান মোবোটিক্স এ ক্যামেরাটি বসিয়েছে। এর আগে তারা সর্বোচ্চ চার হাজার ৩৮৯ মিটার উঁচুতে ওয়েব ক্যামেরা বসিয়েছিল আর্জেন্টিনার আকনকাগুয়া পর্বতে।
পর্বত গবেষণা-প্রতিষ্ঠান ইভি-কে২-সিএনআরের পক্ষ থেকে এভারেস্ট-চূড়ায় এ ক্যামেরাটি বসানো হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা গিয়ামপিয়েত্রো কোহল বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর আমরা এই ক্যামেরা বসিয়েছি। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচুতে ওয়েব ক্যামেরা বসানোর বিষয়টিই আমাদের উৎসাহিত করেছে।’
এই ক্যামেরার মাধ্যমে ধারণ করা ছবি প্রতি পাঁচ মিনিট পরপর হালনাগাদ করা হবে। জলবায়ু নিয়ে যাঁরা গবেষণা করছেন, এই ক্যামেরার মাধ্যমে তাঁরা পর্বত-চূড়ার আশপাশে মেঘের গতিবিধি লক্ষ্য করতে পারবেন।
মোবোটিক্সের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ওয়েব ক্যামেরা বসানোর জন্য গবেষকেরা কালাপাত্থরকে বেছে নিয়েছেন। কেননা, এখান থেকে এভারেস্টের পশ্চিম পাশের ছবি খুব ভালোভাবে দেখা যাবে। একই সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণ পাশও দেখা যাবে।’
No comments