এক পয়েন্টের ফাঁদে মরতে চায় না ফ্রান্স
ফ্রান্স আর পর্তুগালের জন্য বড় পরীক্ষার রাত আজ। বাছাইপর্বে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে ২০১২ ইউরোর মূল পর্বে সরাসরি উঠবে আরও চারটি দল। এর দুটি জায়গায় ইউরোপের এই দুই পরাশক্তি নিজেদের নাম লেখাতে পারবে কি না, ইউরোপজুড়ে চলছে এই আলোচনা।
স্পেন, হল্যান্ড, জার্মানি, ইতালি, ইংল্যান্ড—এর মধ্যেই পেয়ে গেছে পোল্যান্ড-ইউক্রেনের টিকিট। বাকি পাঁচটি দলের মধ্যে না থাকলেও অসুবিধা নেই, সেরা রানার্সআপ দল হিসেবে প্লে-অফ খেলার সুযোগ পাবে তারা। কিন্তু এই লটারিতে যেতে চায় না দুই দলের একটিও।
সাবেক বিশ্ব ও ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স নিজেদের মাঠে খেলবে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার বিপক্ষে। আর কোপেনহেগেনে ২০০৪ সালের ইউরো রানার্সআপ পর্তুগালের প্রতিপক্ষ ডেনমার্ক। দুটি দলেরই ড্র করলেই চলে। অপেক্ষায় না থেকে অন্তত ড্র করে হলেও আজই মূল পর্ব নিশ্চিত করতে চায় ফ্রান্স ও পর্তুগাল।
ফ্রান্স এটি আরও বেশি করেই চাইবে। ১ পয়েন্টের আক্ষেপ কতটা পোড়ায় ফরাসিরা তা ভালো করেই জানে! ১৯৯৪ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব ফ্রান্স উতরাতে পারেনি ১ পয়েন্টের জন্য। এবার এই ফাঁদে পড়ে থাকতে চায় না লরাঁ ব্লাঁর দল।
১৯৯৪-এর সেই দলে ছিলেন ফ্রান্সের এই দলের কোচ ব্লাঁ। সেবারের ভুলের পুনরাবৃত্তি তিনি চাইতে পারেন না। তবে এই নিয়ে এত ভাবছেনও না, ‘এটা ঠিক, আপনি দুটোকে মেলাতে পারেন, কিন্তু অনেক পুরোনো হয়ে গেছে ব্যাপারটি। সংবাদমাধ্যমই আমাদের বিষয়টি বারবার মনে করিয়ে দেয়।’
পর্তুগালের অবশ্য এমন কোনো ঘটনা নেই। তবে কোচ পাওলো বেন্টোর কাছে অপেক্ষায় থাকা একদমই ভালো লাগে না, ‘হারার কথা তো ভাবিই না, কখনো ড্র করার পরিকল্পনাও আমি করি না। তবে পর্তুগাল দুটি সম্ভাব্য ফল (জয় আর ড্র) মাথায় নিয়েই খেলতে নামছে, কিন্তু আমাদের লক্ষ্য জেতাই।’
সরাসরি জায়গা করে নেওয়ার সুযোগ আর নেই স্কটল্যান্ডের। এই গ্রুপ থেকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন দুই ম্যাচ হাতে রেখে উঠে গেছে মূল পর্বে। এখন সেরা রানার্সআপ হয়ে প্লে-অফ খেলার জন্য লড়ছে স্কটল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্র। শেষ ম্যাচে নামার আগে স্কটল্যান্ডের পয়েন্ট ১১, চেকদের ১০।
কাজটা অবশ্য স্কটিশদের জন্য কঠিনই। কারণ, তাদের আজকের প্রতিপক্ষ বিশ্ব ও ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন। কিন্তু স্কটল্যান্ড কোচ ক্রেইগ লেভেইন স্বপ্ন দেখছেন অঘটনের, ‘আমাদের ভয়ের কিছু নেই। জানি, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে খেলছি আমরা। তবে খেলোয়াড়দের ওপর আস্থা রাখি আমি। চ্যালেঞ্জটা আমরা নিতেই পারি’—বলেছেন লেভেইন।
স্পেন, হল্যান্ড, জার্মানি, ইতালি, ইংল্যান্ড—এর মধ্যেই পেয়ে গেছে পোল্যান্ড-ইউক্রেনের টিকিট। বাকি পাঁচটি দলের মধ্যে না থাকলেও অসুবিধা নেই, সেরা রানার্সআপ দল হিসেবে প্লে-অফ খেলার সুযোগ পাবে তারা। কিন্তু এই লটারিতে যেতে চায় না দুই দলের একটিও।
সাবেক বিশ্ব ও ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স নিজেদের মাঠে খেলবে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার বিপক্ষে। আর কোপেনহেগেনে ২০০৪ সালের ইউরো রানার্সআপ পর্তুগালের প্রতিপক্ষ ডেনমার্ক। দুটি দলেরই ড্র করলেই চলে। অপেক্ষায় না থেকে অন্তত ড্র করে হলেও আজই মূল পর্ব নিশ্চিত করতে চায় ফ্রান্স ও পর্তুগাল।
ফ্রান্স এটি আরও বেশি করেই চাইবে। ১ পয়েন্টের আক্ষেপ কতটা পোড়ায় ফরাসিরা তা ভালো করেই জানে! ১৯৯৪ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব ফ্রান্স উতরাতে পারেনি ১ পয়েন্টের জন্য। এবার এই ফাঁদে পড়ে থাকতে চায় না লরাঁ ব্লাঁর দল।
১৯৯৪-এর সেই দলে ছিলেন ফ্রান্সের এই দলের কোচ ব্লাঁ। সেবারের ভুলের পুনরাবৃত্তি তিনি চাইতে পারেন না। তবে এই নিয়ে এত ভাবছেনও না, ‘এটা ঠিক, আপনি দুটোকে মেলাতে পারেন, কিন্তু অনেক পুরোনো হয়ে গেছে ব্যাপারটি। সংবাদমাধ্যমই আমাদের বিষয়টি বারবার মনে করিয়ে দেয়।’
পর্তুগালের অবশ্য এমন কোনো ঘটনা নেই। তবে কোচ পাওলো বেন্টোর কাছে অপেক্ষায় থাকা একদমই ভালো লাগে না, ‘হারার কথা তো ভাবিই না, কখনো ড্র করার পরিকল্পনাও আমি করি না। তবে পর্তুগাল দুটি সম্ভাব্য ফল (জয় আর ড্র) মাথায় নিয়েই খেলতে নামছে, কিন্তু আমাদের লক্ষ্য জেতাই।’
সরাসরি জায়গা করে নেওয়ার সুযোগ আর নেই স্কটল্যান্ডের। এই গ্রুপ থেকে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্পেন দুই ম্যাচ হাতে রেখে উঠে গেছে মূল পর্বে। এখন সেরা রানার্সআপ হয়ে প্লে-অফ খেলার জন্য লড়ছে স্কটল্যান্ড ও চেক প্রজাতন্ত্র। শেষ ম্যাচে নামার আগে স্কটল্যান্ডের পয়েন্ট ১১, চেকদের ১০।
কাজটা অবশ্য স্কটিশদের জন্য কঠিনই। কারণ, তাদের আজকের প্রতিপক্ষ বিশ্ব ও ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন। কিন্তু স্কটল্যান্ড কোচ ক্রেইগ লেভেইন স্বপ্ন দেখছেন অঘটনের, ‘আমাদের ভয়ের কিছু নেই। জানি, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে খেলছি আমরা। তবে খেলোয়াড়দের ওপর আস্থা রাখি আমি। চ্যালেঞ্জটা আমরা নিতেই পারি’—বলেছেন লেভেইন।
No comments