সঠিক সময়ে নির্ণয় করা গেলে স্তন ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব
স্তন ক্যান্সার সচেতনতার ওপর এক আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী বলেছেন, সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং সচেতনতা কার্যক্রম জোরদার করতে পারলে স্তন ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব। তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্তন ক্যান্সার নির্ণয় ও সচেতনতা কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হবে বলে জানান।
আন্তর্জাতিক স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস উদ্যাপন উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ধানমণ্ডির আহ্ছানিয়া মিশন মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আন্তর্জাতিক স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস উদ্যাপন উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ধানমণ্ডির আহ্ছানিয়া মিশন মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, স্তন ক্যান্সার শুরুতে শনাক্ত করা গেলে অধিকসংখ্যক নারীকে এই ঘাতক ব্যাধির হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব। এ জন্য সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সচেতনতা। স্তন ক্যান্সারের ভয়াবহতার বিষয়টি তৃণমূল পর্যায়ের নারীদের কাছে তুলে ধরতে হবে। তিনি আরো বলেন, ধোঁয়াবিহীন তামাক সেবন পরিহার করা খুবই জরুরি। এ জন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার একযোগে জনসচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
স্তন ক্যান্সার সচেতনতার ওপর বিশেষ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আহ্ছানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মাহবুব-উল-আলম। তিনি বলেন, দেশে প্রতিবছর ২২ হাজার মহিলা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর মধ্যে ১৭ হাজার রোগী মারা যাচ্ছেন। ৩৩ শতাংশ নারী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে। সচেতন হয়ে সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করতে পারলে তাঁদের বেশির ভাগকেই বাঁচানো সম্ভব। আহ্ছানিয়া মিশনের উপদেষ্টা বেগম দীনা হকের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আহ্ছানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. সৈয়দ ফজলে রহিম (অব.) ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ডা. লুৎফর রহমান প্রমুখ।
স্তন ক্যান্সার সচেতনতার ওপর বিশেষ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আহ্ছানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মাহবুব-উল-আলম। তিনি বলেন, দেশে প্রতিবছর ২২ হাজার মহিলা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছেন। এর মধ্যে ১৭ হাজার রোগী মারা যাচ্ছেন। ৩৩ শতাংশ নারী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে। সচেতন হয়ে সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় করতে পারলে তাঁদের বেশির ভাগকেই বাঁচানো সম্ভব। আহ্ছানিয়া মিশনের উপদেষ্টা বেগম দীনা হকের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আহ্ছানিয়া মিশন ক্যান্সার হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. সৈয়দ ফজলে রহিম (অব.) ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ ডা. লুৎফর রহমান প্রমুখ।
No comments