সাড়ে ছয় হাজার বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে মিয়ানমার
মিয়ানমার সরকার আগামীকাল বুধবার ৬ হাজার ৩৫৯ জন কারাবন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও রেডিওতে প্রচারিত খবরের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা সিনহুয়া মঙ্গলবার এ খবর জানিয়েছে।দেশটির প্রেসিডেন্টের সাধারণ ক্ষমা আদেশের অধীনে এই বন্দিদের মুক্তি দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার মিয়ানমারের নতুন গঠিত মানবাধিকার সংস্থা দেশটির প্রেসিডেন্টের কাছে এক খোলা চিঠির মাধ্যমে কারাবন্দিদের মুক্তির আবেদন জানায়। মিয়ানমার সরকার যেসব বন্দিকে মুক্তি দেয়ার কথা ভাবছে, তাদের মধ্যে কতজন রাজবন্দি তা জানা যায়নি।
পশ্চিমারা মিয়ানমারের ওপর যেসব কারণে অবরোধ আরোপ করেছে, তার মধ্যে রাজবন্দির বিষয়টি অন্যতম।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্রে খোলাচিঠির মাধ্যমে সরকার নিয়োগকৃত মানবাধিকার কমিশন রাজনৈতিক বিবেচনায় বন্দিদের মুক্তির আহ্বান জানিয়েছিল। এ আহ্বানের পর ৬ হাজার ৩৫৯ জন বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের নতুন সরকার শিগগিরই রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে পারে বলে যে সম্ভাবনার কথা ভাবা হচ্ছিল, এই খোলা চিঠি তারই লক্ষণ বলে মনে করা হচ্ছিল। প্রকাশিত ওই খোলা চিঠিতে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান উইন ম্রা লিখেছিলেন, যেসব বন্দি রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা ও জনগণের শান্তির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয় তাদের মুক্তি দেয়া উচিত। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এসব কারণ বিবেচনা করে, কারাবন্দিদের মুক্তি দিতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি মানবাধিকার কমিশন সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছে।’ মিয়ানমারের ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে ২ হাজার ১শ’ রাজবন্দিকে মুক্তি দেয়ার বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। মাধবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ।
রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদপত্রে খোলাচিঠির মাধ্যমে সরকার নিয়োগকৃত মানবাধিকার কমিশন রাজনৈতিক বিবেচনায় বন্দিদের মুক্তির আহ্বান জানিয়েছিল। এ আহ্বানের পর ৬ হাজার ৩৫৯ জন বন্দিকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
মিয়ানমারের নতুন সরকার শিগগিরই রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে পারে বলে যে সম্ভাবনার কথা ভাবা হচ্ছিল, এই খোলা চিঠি তারই লক্ষণ বলে মনে করা হচ্ছিল। প্রকাশিত ওই খোলা চিঠিতে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান উইন ম্রা লিখেছিলেন, যেসব বন্দি রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতা ও জনগণের শান্তির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ নয় তাদের মুক্তি দেয়া উচিত। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এসব কারণ বিবেচনা করে, কারাবন্দিদের মুক্তি দিতে মিয়ানমার সরকারের প্রতি মানবাধিকার কমিশন সনির্বন্ধ অনুরোধ জানাচ্ছে।’ মিয়ানমারের ওপর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে ২ হাজার ১শ’ রাজবন্দিকে মুক্তি দেয়ার বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। মাধবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ।
No comments