হাজারো বইয়ের টাওয়ার
ছয়তলাবিশিষ্ট পেঁচানো এই টাওয়ারটি সম্প্রতি আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস এইরেসে উন্মোচন করা হয়েছে। টাওয়ারটির বিশেষত্ব হলো, প্রতিটি তলার ভিত্তি ইস্পাতে গড়া হলেও এটির বাইরের দেয়াল তৈরি করা হয়েছে শুধুই বই দিয়ে। দুই, চার, পাঁচ শ নয়, গুনে গুনে ৩০ হাজার বই দিয়ে আকর্ষণীয় এ টাওয়ারটি তৈরি করা হয়েছে।
টাওয়ারটির নকশাকার মার্তা মিনুহিন। অসাধারণ চিত্রকর্মের জন্য দেশ-বিদেশে সমানভাবে পরিচিত আর্জেন্টিনার বিখ্যাত এই শিল্পী ১৯৬০ সাল থেকেই তিনি তাঁর দেশের শিল্প-সংস্কৃতিসহ সব ধরনের আন্দোলনের পুরোধা হিসেবে কাজ করছেন। শিল্পের মাধ্যমে তিনি পৌঁছে গেছেন সে দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে।
ইউনেসকো চলতি বছর বুয়েনস এইরেসকে ‘ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটল-২০১১’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ উপলক্ষে টাওয়ারটি নির্মাণ করেছেন মিনুহিন। ৮২ ফুট (২৫ মিটার) উঁচু টাওয়ারটি নির্মাণে তিনি পাঠক, গ্রন্থাগার ও ৫০টির মতো দূতাবাস থেকে বইগুলো অনুদান হিসেবে পেয়েছেন। বইগুলোর মধ্যে দর্শন থেকে শুরু করে শিশুতোষ সাহিত্য পর্যন্ত রয়েছে।
নানা ভাষার এসব বইয়ের ব্যাপারে মিনুহিন বলেছেন, ‘আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না যে, কেন আমাদের ভিন্ন ভাষা থাকতে হবে।’ শিল্পের মাধ্যমে সব মানুষকে এক সুতায় গাঁথতে পারার স্বপ্ন নিয়ে কাজ করে যাওয়া এই শিল্পী বলেন, ‘আজ থেকে শত বছর পরও মানুষ বলবে, বুয়েনস এইরেসে একটি ব্যাবেল টাওয়ার ছিল, যার কোনো অনুবাদের দরকার হয়নি। কেননা, শিল্পের কোনো অনুবাদ নেই।’
বুয়েনস এইরেসের কেন্দ্রস্থল প্লাজা সান মার্টিনে নির্মিত ‘দ্য টাওয়ার অব বাবেল’ নামের এ টাওয়ারটিতে প্রবেশ করলে দর্শনার্থীরা একটি গান শুনতে পাবে। এই গানের সুরকারও মিনুহিন। এ ছাড়া তারা আরও একটি জিনিস শুনতে পাবে, তা হলো মিনুহিনের কণ্ঠে উচ্চারিত বিভিন্ন ভাষার ‘বই’ শব্দটি।
টাওয়ারটির নকশাকার মার্তা মিনুহিন। অসাধারণ চিত্রকর্মের জন্য দেশ-বিদেশে সমানভাবে পরিচিত আর্জেন্টিনার বিখ্যাত এই শিল্পী ১৯৬০ সাল থেকেই তিনি তাঁর দেশের শিল্প-সংস্কৃতিসহ সব ধরনের আন্দোলনের পুরোধা হিসেবে কাজ করছেন। শিল্পের মাধ্যমে তিনি পৌঁছে গেছেন সে দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে।
ইউনেসকো চলতি বছর বুয়েনস এইরেসকে ‘ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটল-২০১১’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এ উপলক্ষে টাওয়ারটি নির্মাণ করেছেন মিনুহিন। ৮২ ফুট (২৫ মিটার) উঁচু টাওয়ারটি নির্মাণে তিনি পাঠক, গ্রন্থাগার ও ৫০টির মতো দূতাবাস থেকে বইগুলো অনুদান হিসেবে পেয়েছেন। বইগুলোর মধ্যে দর্শন থেকে শুরু করে শিশুতোষ সাহিত্য পর্যন্ত রয়েছে।
নানা ভাষার এসব বইয়ের ব্যাপারে মিনুহিন বলেছেন, ‘আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না যে, কেন আমাদের ভিন্ন ভাষা থাকতে হবে।’ শিল্পের মাধ্যমে সব মানুষকে এক সুতায় গাঁথতে পারার স্বপ্ন নিয়ে কাজ করে যাওয়া এই শিল্পী বলেন, ‘আজ থেকে শত বছর পরও মানুষ বলবে, বুয়েনস এইরেসে একটি ব্যাবেল টাওয়ার ছিল, যার কোনো অনুবাদের দরকার হয়নি। কেননা, শিল্পের কোনো অনুবাদ নেই।’
বুয়েনস এইরেসের কেন্দ্রস্থল প্লাজা সান মার্টিনে নির্মিত ‘দ্য টাওয়ার অব বাবেল’ নামের এ টাওয়ারটিতে প্রবেশ করলে দর্শনার্থীরা একটি গান শুনতে পাবে। এই গানের সুরকারও মিনুহিন। এ ছাড়া তারা আরও একটি জিনিস শুনতে পাবে, তা হলো মিনুহিনের কণ্ঠে উচ্চারিত বিভিন্ন ভাষার ‘বই’ শব্দটি।
No comments