ক্যাসিয়াসের রোনালদো-স্তুতি
নিজে গোলপোস্টের অতন্দ্র প্রহরী। প্রতিপক্ষের স্ট্রাইকারদের সঙ্গেই তাঁর লড়াই। তাঁদের খুব কাছ থেকেও দেখেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই জানেন, ২২ জনের খেলা এই ফুটবলে বল জালে ঢোকানো সহজ কাজ নয়। সেখানে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবারের লা লিগায় করে ফেলেছেন ৩৮ গোল! এখনো এক ম্যাচ বাকি। ইকার ক্যাসিয়াস তাই মুগ্ধ, বিস্মিত।
সেই বিস্ময়মাখা মুগ্ধতা থেকে রিয়াল মাদ্রিদের অধিনায়ক বলেছেন, ‘ও ব্যবধান গড়ে দেওয়া প্রভাববিস্তারী এক খেলোয়াড়। খুব কম খেলোয়াড়ই এতগুলো গোল করতে পেরেছে। (রোনালদোসহ) মাত্র তিনজন। এ থেকেই তো বোঝা যায়, ও কোন মাপের প্রতিভা।’
রোনালদোর আগে স্প্যানিশ লিগে এক মৌসুমে ৩৮ গোলের কীর্তি ছিল রিয়ালেরই সাবেক হুগো সানচেজ (১৯৮৯-৯০ মৌসুম) ও অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের টেলমো জারার (১০৫০-৫১)। রোনালদোর সামনে সুযোগ থাকছে রেকর্ডটা একার করে নেওয়ার। গত তিন ম্যাচে ৯ গোল করা এই পর্তুগিজ উইঙ্গারকে করতে হবে আর একটি গোল। নিশ্চিতভাবে রোনালদো চাইবেন গোলের সংখ্যা আরও বাড়াতে।
মৌসুমের মোট গোলসংখ্যায় যে প্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির চেয়ে এক গোলে পিছিয়ে আছেন। মেসির গোলসংখ্যা ৫২, রোনালদোর ৫১। লিগ ম্যাচ ছাড়াও মেসি বাড়তি একটা ম্যাচ পাবেন, চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল। রোনালদোকে তাই যা করার, আগামী শনিবার লিগের শেষ ম্যাচটাতেই করতে হবে। গোলসংখ্যায় এগিয়ে থাকলে ফিফা ব্যালন ডি’অর-এর লড়াইয়েও মেসিকে শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারবেন।
ক্যাসিয়াসও বলছেন, সতীর্থদের সবার উচিত রোনালদো যেন ব্যক্তিগত পুরস্কারগুলো পান, সেই সাহায্যই করা, ‘এ বছর আমাদের পক্ষে আর কোনো দলগত ট্রফি জেতা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা ওকে ব্যক্তিগত ট্রফি জিততে সাহায্য করতে পারি। আমরা মনে করি, ওর এই পুরস্কার পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণও। কারণ, সে এটার প্রাপ্য। ও বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।’
ক্যাসিয়াস অবশ্য পিচিচি ট্রফিটার কথাই বলছেন। স্প্যানিশ লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার এই পুরস্কার রোনালদো নিশ্চিতভাবেই পাচ্ছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেসির চেয়ে যে তিনি ৭ গোলে এগিয়ে!
সেই বিস্ময়মাখা মুগ্ধতা থেকে রিয়াল মাদ্রিদের অধিনায়ক বলেছেন, ‘ও ব্যবধান গড়ে দেওয়া প্রভাববিস্তারী এক খেলোয়াড়। খুব কম খেলোয়াড়ই এতগুলো গোল করতে পেরেছে। (রোনালদোসহ) মাত্র তিনজন। এ থেকেই তো বোঝা যায়, ও কোন মাপের প্রতিভা।’
রোনালদোর আগে স্প্যানিশ লিগে এক মৌসুমে ৩৮ গোলের কীর্তি ছিল রিয়ালেরই সাবেক হুগো সানচেজ (১৯৮৯-৯০ মৌসুম) ও অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের টেলমো জারার (১০৫০-৫১)। রোনালদোর সামনে সুযোগ থাকছে রেকর্ডটা একার করে নেওয়ার। গত তিন ম্যাচে ৯ গোল করা এই পর্তুগিজ উইঙ্গারকে করতে হবে আর একটি গোল। নিশ্চিতভাবে রোনালদো চাইবেন গোলের সংখ্যা আরও বাড়াতে।
মৌসুমের মোট গোলসংখ্যায় যে প্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির চেয়ে এক গোলে পিছিয়ে আছেন। মেসির গোলসংখ্যা ৫২, রোনালদোর ৫১। লিগ ম্যাচ ছাড়াও মেসি বাড়তি একটা ম্যাচ পাবেন, চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল। রোনালদোকে তাই যা করার, আগামী শনিবার লিগের শেষ ম্যাচটাতেই করতে হবে। গোলসংখ্যায় এগিয়ে থাকলে ফিফা ব্যালন ডি’অর-এর লড়াইয়েও মেসিকে শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারবেন।
ক্যাসিয়াসও বলছেন, সতীর্থদের সবার উচিত রোনালদো যেন ব্যক্তিগত পুরস্কারগুলো পান, সেই সাহায্যই করা, ‘এ বছর আমাদের পক্ষে আর কোনো দলগত ট্রফি জেতা সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা ওকে ব্যক্তিগত ট্রফি জিততে সাহায্য করতে পারি। আমরা মনে করি, ওর এই পুরস্কার পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণও। কারণ, সে এটার প্রাপ্য। ও বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়।’
ক্যাসিয়াস অবশ্য পিচিচি ট্রফিটার কথাই বলছেন। স্প্যানিশ লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার এই পুরস্কার রোনালদো নিশ্চিতভাবেই পাচ্ছেন। দ্বিতীয় স্থানে থাকা মেসির চেয়ে যে তিনি ৭ গোলে এগিয়ে!
No comments