বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় প্রত্যন্ত অঞ্চলে সৌরবিদ্যুতের ব্যবস্থা
বিশ্বব্যাংকসহ উন্নয়ন অংশীদারদের সহায়তায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আট লাখ ৭০ হাজার বাড়ি ও দোকানে সোলার হোম সিস্টেম বা সৌরবিদ্যুৎ-ব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক রুরাল ইলেকট্রিফিকেশন অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট বা পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) শীর্ষক একটি প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থায়নসুবিধা দিয়ে এসব সোলার হোম সিস্টেম বা সৌরবিদ্যুৎ-ব্যবস্থা স্থাপনে সহায়তা করেছে।
পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের সাফল্যের সুবাদে বিশ্বব্যাংক এখন আরও ছয় লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনে সহায়তা করতে দ্বিতীয় ধাপে অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গত সোমবার এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি বলেছে, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ইডকল) তার অংশীদার প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতায় পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। বিশ্বব্যাংক ২০০৯ সালের শেষ দিকে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ইডকলকে অতিরিক্ত ১৩ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা দেয়, যাতে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের অধিকসংখ্যক বাড়ি ও দোকানে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা যায়। সে অনুযায়ী অতিরিক্ত অর্থায়ন সুবিধা দিয়ে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত তিন লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পটির আওতায় সন্দ্বীপের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটি ১০০ কিলোওয়াট সোলার ফটোভোল্টেইক (পিভি) মিনি-গ্রিড এবং আরও দুটি মিনি-গ্রিড স্থাপনে অর্থায়ন করা হয়।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, সোলার হোম সিস্টেম বা সৌরবিদ্যুৎ বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের চেহারা পাল্টে দিয়েছে। কারণ বিদ্যুতের অনেক সুবিধা থাকে। এটি জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, ছেলেমেয়েদের অধিক সময় ধরে পড়ালেখা করা এবং গ্রামে নতুন ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে ব্যাপক সহায়তা করে।
বিশ্বব্যাংক রুরাল ইলেকট্রিফিকেশন অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট বা পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) শীর্ষক একটি প্রকল্পের মাধ্যমে অর্থায়নসুবিধা দিয়ে এসব সোলার হোম সিস্টেম বা সৌরবিদ্যুৎ-ব্যবস্থা স্থাপনে সহায়তা করেছে।
পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের সাফল্যের সুবাদে বিশ্বব্যাংক এখন আরও ছয় লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপনে সহায়তা করতে দ্বিতীয় ধাপে অতিরিক্ত অর্থায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গত সোমবার এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সংস্থাটি বলেছে, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ইডকল) তার অংশীদার প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতায় পল্লী বিদ্যুতায়ন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন (আরইআরইডি) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। বিশ্বব্যাংক ২০০৯ সালের শেষ দিকে এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ইডকলকে অতিরিক্ত ১৩ কোটি মার্কিন ডলারের সহায়তা দেয়, যাতে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের অধিকসংখ্যক বাড়ি ও দোকানে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা যায়। সে অনুযায়ী অতিরিক্ত অর্থায়ন সুবিধা দিয়ে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত তিন লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে।
এ ছাড়া প্রকল্পটির আওতায় সন্দ্বীপের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটি ১০০ কিলোওয়াট সোলার ফটোভোল্টেইক (পিভি) মিনি-গ্রিড এবং আরও দুটি মিনি-গ্রিড স্থাপনে অর্থায়ন করা হয়।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, সোলার হোম সিস্টেম বা সৌরবিদ্যুৎ বাংলাদেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের চেহারা পাল্টে দিয়েছে। কারণ বিদ্যুতের অনেক সুবিধা থাকে। এটি জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, ছেলেমেয়েদের অধিক সময় ধরে পড়ালেখা করা এবং গ্রামে নতুন ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে ব্যাপক সহায়তা করে।
No comments