ক্রনিয়ের মরণোত্তর সংবর্ধনা
শেষ পরিণতি ছিল বড় করুণ। ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারির দায়ে নির্বাসিত হয়েছিলেন ক্রিকেট থেকে। এরপর ২০০২ সালে রহস্যজনক প্লেন দুর্ঘটনায় নিহত হন হানসি ক্রনিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার সেই সাবেক অধিনায়ক পেতে চলেছেন মরণোত্তর সংবর্ধনা।
২০০০ সালে ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারিতে তাঁর নাম প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত ক্রনিয়েকে সমীহের চোখেই দেখা হতো। অবশ্য এই কেলেঙ্কারির পরও সাধারণ মানুষের অনেকের চোখে নায়কের আসন তাঁর অটুটই ছিল। ২০০৪ সালে সর্বকালের সেরা দক্ষিণ আফ্রিকানদের যে তালিকা করা হয়, সেখানেও ১১ নম্বরে ছিলেন ক্রনিয়ে। আর এখন, মৃত্যুর প্রায় এক দশক পর মরণোত্তর সংবর্ধনা পাচ্ছেন নির্বাসন-যুগ পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটের অন্যতম নেতা।
৪ জুন এই সম্মাননা দেওয়া হবে প্রয়াত ক্রনিয়ের পরিবারকে। ‘সিয়াবাখুমবুলা ট্রিবিউট অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য দেবেন দক্ষিণ আফ্রিকার সংস্কৃতিমন্ত্রী পল মাশাটাইল। গণতান্ত্রিক দক্ষিণ আফ্রিকার পুনর্গঠনে ভূমিকা রেখেছেন, এমন অনেক প্রয়াত নাগরিককে দেওয়া হবে এই সম্মান।
দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের বড় ক্ষতের জন্ম দেওয়া ক্রনিয়েকে তার পরও কেন বেছে নেওয়া হলো—এ প্রসঙ্গে আয়োজকদের একজন জোয়াখে এমবুলি বলেছেন, ‘মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যা তাদের মনে রাখা উচিত, অথচ মনে রাখে, যা তাদের আসলে ভুলে যাওয়া উচিত।
২০০০ সালে ম্যাচ পাতানো কেলেঙ্কারিতে তাঁর নাম প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত ক্রনিয়েকে সমীহের চোখেই দেখা হতো। অবশ্য এই কেলেঙ্কারির পরও সাধারণ মানুষের অনেকের চোখে নায়কের আসন তাঁর অটুটই ছিল। ২০০৪ সালে সর্বকালের সেরা দক্ষিণ আফ্রিকানদের যে তালিকা করা হয়, সেখানেও ১১ নম্বরে ছিলেন ক্রনিয়ে। আর এখন, মৃত্যুর প্রায় এক দশক পর মরণোত্তর সংবর্ধনা পাচ্ছেন নির্বাসন-যুগ পরবর্তী দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটের অন্যতম নেতা।
৪ জুন এই সম্মাননা দেওয়া হবে প্রয়াত ক্রনিয়ের পরিবারকে। ‘সিয়াবাখুমবুলা ট্রিবিউট অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য দেবেন দক্ষিণ আফ্রিকার সংস্কৃতিমন্ত্রী পল মাশাটাইল। গণতান্ত্রিক দক্ষিণ আফ্রিকার পুনর্গঠনে ভূমিকা রেখেছেন, এমন অনেক প্রয়াত নাগরিককে দেওয়া হবে এই সম্মান।
দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের বড় ক্ষতের জন্ম দেওয়া ক্রনিয়েকে তার পরও কেন বেছে নেওয়া হলো—এ প্রসঙ্গে আয়োজকদের একজন জোয়াখে এমবুলি বলেছেন, ‘মানুষ প্রায়ই ভুলে যায় যা তাদের মনে রাখা উচিত, অথচ মনে রাখে, যা তাদের আসলে ভুলে যাওয়া উচিত।
No comments