লাদেনের ওপর নজর রাখতে স্টেল্থ ড্রোন ব্যবহার করে সিআইএ
ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার কয়েক মাস আগে থেকেই পাকিস্তানের আকাশে স্টেল্থ ড্রোন পাঠানো হয়েছিল। লাদেনের আস্তানার ওপর নজরদারিতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) মনুষ্যবিহীন এসব ড্রোনের ব্যবহার করে। গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সিআইয়ের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের আকাশে কয়েক ডজন স্টেল্থ ড্রোন পাঠানো হয়। ড্রোনগুলো আকাশের এত উঁচুতে অবস্থান করত যে সেগুলোর গতিবিধি শনাক্ত করা পাকিস্তানের পক্ষে সম্ভব ছিল না। ড্রোনগুলো অ্যাবোটাবাদে লাদেনের ওই আস্তানার উচ্চক্ষমতার ভিডিওচিত্র পাঠায়।
সাবেক একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যাপারটা এমন নয় যে মাথার ওপর ড্রোন ছাড়া হলো...পাকিস্তানিরা সেগুলোর অবস্থান জানতে পারল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও জানান, অন্য সব উৎসের চেয়ে সিআইএ এ ধরনের ড্রোনের সহযোগিতায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে।
এই অভিযানে ড্রোন ছাড়াও কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবহার করে সিআইএ। অ্যাবোটাবাদে সুবিধাজনক জায়গা থেকেও লাদেনের ওই বাড়িটির ওপর নজর রাখা হচ্ছিল।
২ মে অ্যাবোটাবাদ শহরের ওই বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোরা অভিযান চালিয়ে লাদেনকে হত্যা করে। ধারণা করা হয়, লাদেন অন্তত পাঁচ বছর ধরে ওই বাড়িতে বাস করছিলেন।
সিআইয়ের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট-এর ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের আকাশে কয়েক ডজন স্টেল্থ ড্রোন পাঠানো হয়। ড্রোনগুলো আকাশের এত উঁচুতে অবস্থান করত যে সেগুলোর গতিবিধি শনাক্ত করা পাকিস্তানের পক্ষে সম্ভব ছিল না। ড্রোনগুলো অ্যাবোটাবাদে লাদেনের ওই আস্তানার উচ্চক্ষমতার ভিডিওচিত্র পাঠায়।
সাবেক একজন কর্মকর্তা জানান, ব্যাপারটা এমন নয় যে মাথার ওপর ড্রোন ছাড়া হলো...পাকিস্তানিরা সেগুলোর অবস্থান জানতে পারল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও জানান, অন্য সব উৎসের চেয়ে সিআইএ এ ধরনের ড্রোনের সহযোগিতায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে।
এই অভিযানে ড্রোন ছাড়াও কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবহার করে সিআইএ। অ্যাবোটাবাদে সুবিধাজনক জায়গা থেকেও লাদেনের ওই বাড়িটির ওপর নজর রাখা হচ্ছিল।
২ মে অ্যাবোটাবাদ শহরের ওই বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোরা অভিযান চালিয়ে লাদেনকে হত্যা করে। ধারণা করা হয়, লাদেন অন্তত পাঁচ বছর ধরে ওই বাড়িতে বাস করছিলেন।
No comments