আসাদসহ সাতজনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আরোপ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ও তাঁর সরকারের ছয়জন শীর্ষনেতা ও কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট আসাদকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া শুরু করতে অথবা পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে গতকাল বুধবার ওই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞা আরোপের মূল লক্ষ্য দেশটিতে বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ এবং গণতন্ত্রে উত্তরণ প্রক্রিয়া শুরু করতে সরকারের ওপর চাপ বৃদ্ধি। পাশাপাশি সিরিয়ার জনগণের মানবাধিকার নিশ্চিত করা।
সিরিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক আল সারা, প্রধানমন্ত্রী আদেল সাফার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইব্রাহীম আল সার, প্রতিরক্ষামন্ত্রী আলী হাবিব মাহমুদ, সামরিক গোয়েন্দা প্রধান আবদুল ফাতাহ কুদসিয়া ও রাজনৈতিক নিরাপত্তাবিষয়ক দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ দিব জাইতুনের বিরুদ্ধেও একই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
প্রেসিডেন্ট আসাদসহ ওই সাতজনের যুক্তরাষ্ট্রে কোনো সম্পত্তি থাকলে তা-ও নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। আদেশে বলা হয়, আসাদ তাঁর বৈধতা হারিয়ে ফেলেছেন। তিনি আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। এখন হয় গণতন্ত্রের পথে হাঁটতে হবে, নয়তো পদত্যাগ করতে হবে।
গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, নিষেধাজ্ঞা আরোপের মূল লক্ষ্য দেশটিতে বিক্ষোভকারীদের ওপর দমন-পীড়ন বন্ধ এবং গণতন্ত্রে উত্তরণ প্রক্রিয়া শুরু করতে সরকারের ওপর চাপ বৃদ্ধি। পাশাপাশি সিরিয়ার জনগণের মানবাধিকার নিশ্চিত করা।
সিরিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক আল সারা, প্রধানমন্ত্রী আদেল সাফার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইব্রাহীম আল সার, প্রতিরক্ষামন্ত্রী আলী হাবিব মাহমুদ, সামরিক গোয়েন্দা প্রধান আবদুল ফাতাহ কুদসিয়া ও রাজনৈতিক নিরাপত্তাবিষয়ক দপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ দিব জাইতুনের বিরুদ্ধেও একই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
প্রেসিডেন্ট আসাদসহ ওই সাতজনের যুক্তরাষ্ট্রে কোনো সম্পত্তি থাকলে তা-ও নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। আদেশে বলা হয়, আসাদ তাঁর বৈধতা হারিয়ে ফেলেছেন। তিনি আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছেন। এখন হয় গণতন্ত্রের পথে হাঁটতে হবে, নয়তো পদত্যাগ করতে হবে।
No comments