ত্রিপোলিতে সরকারি দুটি ভবনে ন্যাটোর হামলা
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে গত সোমবার রাতে দুটি সরকারি ভবনে হামলা চালিয়েছে সামরিক জোট ন্যাটো। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি লুইস মোরেনো ওকামপো লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করার পর এ হামলা চালানো হলো। গাদ্দাফির বিরুদ্ধে ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পক্ষে সমর্থন জানাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ।
ন্যাটো সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে আল-জামহুরিয়া এভিনিউয়ে সরকারি নিরাপত্তা সংস্থার ভবন ও দুর্নীতি দমন সংস্থার ভবনে হামলা চালায়। এতে ভবন দুটিতে আগুন ধরে যায়। দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে লিবিয়ার কর্মকর্তারা ধ্বংসস্তূপ দেখাতে বিদেশি সাংবাদিকদের সেখানে নিয়ে যান।
লিবিয়ার পরিদর্শন ও জননিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের প্রধান জানান, ন্যাটোর হামলায় ভবনটি বিধ্বস্ত হয়েছে। দুর্নীতি দমন সংস্থার ভবনে কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
লিবিয়া সরকারের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহীম অভিযোগ করেন, ওই ভবনে থাকা নথিপত্রগুলো ধ্বংস করতে বিদ্রোহীদের গঠিত ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল ন্যাটোকে সেখানে হামলা চালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
ওই হামলার পরে জামহুরিয়া এভিনিউয়ে আরও তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। প্রসঙ্গত, গাদ্দাফির বাসভবন ওই এলাকায় অবস্থিত।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হেগ বলেন, ‘লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে মানবাধিকার পরিস্থিতি ও গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের আচরণ সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। তাই গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির আবেদনকে স্বাগত জানাই আমি।’
লিবিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজিভিত্তিক ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিলও গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদনকে স্বাগত জানিয়েছে। কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদেল হাফেজ ঘোগা বলেন, ‘আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির এই উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে আমরা আইসিসির আগে গাদ্দাফির বিচার করতে আগ্রহী।’
মুসা ইব্রাহীম এ প্রসঙ্গে বলেন, গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির এ ধরনের উদ্যোগ সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।
আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি লুইস মোরেনো ওকামপো গত সোমবার গাদ্দাফি, তাঁর ছেলে সাইফ আল ইসলাম ও গোয়েন্দা প্রধান আবদুল্লাহ সেনুসির বিরুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন।
ন্যাটো সোমবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে আল-জামহুরিয়া এভিনিউয়ে সরকারি নিরাপত্তা সংস্থার ভবন ও দুর্নীতি দমন সংস্থার ভবনে হামলা চালায়। এতে ভবন দুটিতে আগুন ধরে যায়। দমকল বাহিনীর কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে লিবিয়ার কর্মকর্তারা ধ্বংসস্তূপ দেখাতে বিদেশি সাংবাদিকদের সেখানে নিয়ে যান।
লিবিয়ার পরিদর্শন ও জননিয়ন্ত্রণ মন্ত্রণালয়ের প্রধান জানান, ন্যাটোর হামলায় ভবনটি বিধ্বস্ত হয়েছে। দুর্নীতি দমন সংস্থার ভবনে কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে আর বিস্তারিত কিছু জানাননি তিনি।
লিবিয়া সরকারের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহীম অভিযোগ করেন, ওই ভবনে থাকা নথিপত্রগুলো ধ্বংস করতে বিদ্রোহীদের গঠিত ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল ন্যাটোকে সেখানে হামলা চালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
ওই হামলার পরে জামহুরিয়া এভিনিউয়ে আরও তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। প্রসঙ্গত, গাদ্দাফির বাসভবন ওই এলাকায় অবস্থিত।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হেগ বলেন, ‘লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে মানবাধিকার পরিস্থিতি ও গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের আচরণ সত্যিই উদ্বেগের বিষয়। তাই গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জন্য আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির আবেদনকে স্বাগত জানাই আমি।’
লিবিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর বেনগাজিভিত্তিক ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিলও গাদ্দাফির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদনকে স্বাগত জানিয়েছে। কাউন্সিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদেল হাফেজ ঘোগা বলেন, ‘আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির এই উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে আমরা আইসিসির আগে গাদ্দাফির বিচার করতে আগ্রহী।’
মুসা ইব্রাহীম এ প্রসঙ্গে বলেন, গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করে আইসিসির প্রধান কৌঁসুলির এ ধরনের উদ্যোগ সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।
আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি লুইস মোরেনো ওকামপো গত সোমবার গাদ্দাফি, তাঁর ছেলে সাইফ আল ইসলাম ও গোয়েন্দা প্রধান আবদুল্লাহ সেনুসির বিরুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন।
No comments