আমালকে দেশে ফেরাতে কাজ করছে ইয়েমেনের এনজিও
ইয়েমেনের একটি মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান গতকাল মঙ্গলবার বলেছে, আল-কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনের স্ত্রী আমাল সাদাহকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য তারা কাজ করছে। আমাল বর্তমানে পাকিস্তানে আটক রয়েছেন।
আবদুলরাহমান বারমান নামের এক আইনজীবী জানান, বিন লাদেনের কনিষ্ঠ স্ত্রী আমালকে (২৯) ইয়েমেনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে দ্য ন্যাশনাল অরগানাইজেশন ফর ডিফেন্ডিং রাইটস অ্যান্ড ফ্রিডমস (এইচওওডি) কাজ করে যাচ্ছে। আমাল ইয়েমেনের রাজধানী সানার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইব প্রদেশের আল-সাদা গোত্রের সদস্য।
বারমান জানান, ‘আমালের মুক্তিসহ তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানানোর জন্য আমরা ইয়েমেনের সরকারের প্রতি আহ্বান জানাব। কারণ, তিনি নিষ্পাপ। তাঁর একমাত্র অপরাধ, ওসামাকে বিয়ে করা।’ তিনি জানান, এইচওওডি আমালের মুক্তির জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা চাওয়ার পরিকল্পনা করছে। আমালের সাফিয়া নামের একটি মেয়ে আছে।
জানা গেছে, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ আমালকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এ মাসের শুরুর দিকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন বিন লাদেন। এ সময় আমাল পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। অভিযানের সময় আমালসহ বিন লাদেনের তিন স্ত্রী ওই বাড়িতে ছিলেন।
আবদুলরাহমান বারমান নামের এক আইনজীবী জানান, বিন লাদেনের কনিষ্ঠ স্ত্রী আমালকে (২৯) ইয়েমেনে ফিরিয়ে আনতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে দ্য ন্যাশনাল অরগানাইজেশন ফর ডিফেন্ডিং রাইটস অ্যান্ড ফ্রিডমস (এইচওওডি) কাজ করে যাচ্ছে। আমাল ইয়েমেনের রাজধানী সানার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইব প্রদেশের আল-সাদা গোত্রের সদস্য।
বারমান জানান, ‘আমালের মুক্তিসহ তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি জানানোর জন্য আমরা ইয়েমেনের সরকারের প্রতি আহ্বান জানাব। কারণ, তিনি নিষ্পাপ। তাঁর একমাত্র অপরাধ, ওসামাকে বিয়ে করা।’ তিনি জানান, এইচওওডি আমালের মুক্তির জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা চাওয়ার পরিকল্পনা করছে। আমালের সাফিয়া নামের একটি মেয়ে আছে।
জানা গেছে, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ আমালকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এ মাসের শুরুর দিকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে নিহত হন বিন লাদেন। এ সময় আমাল পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। অভিযানের সময় আমালসহ বিন লাদেনের তিন স্ত্রী ওই বাড়িতে ছিলেন।
No comments