সিটিতেই থাকছেন তেভেজ
কার্লোস তেভেজের মন যেন শরতের আকাশ। এই ভালো, এই মন্দ। আনন্দ-হতাশার দোটানা বেচারাকে ছাড়ছেই না! এ কারণেই ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়বেন, নাকি থেকে যাবেন—এই সিদ্ধান্তও নিতে পারেন না। আজ ম্যান সিটি ছেড়ে যাবেন বলেন তো, আগামীকাল পাল্টে ফেলেন মত। গত সপ্তাহে সিটি ছাড়বেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন। কোচ রবার্তো মানচিনির কথা অনুযায়ী দিন তিনেকের মধ্যেই আবার মত পাল্টেছেন। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে পরশু তেভেজের জোড়া গোলে ম্যান সিটি স্টোক সিটিকে ৩-০ গোলে হারানোর পর মানচিনি বলেছেন, ‘তেভেজ এখানেই থাকছে।’
২০০৬ সালে ইংলিশ ফুটবলে নাম লিখিয়েছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। ওয়েস্টহাম থেকে ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলেছেন। এখন আছেন ম্যান সিটিতে। ক্লাব বদল করেছেন, কিন্তু এত দিনেও তেভেজের ‘রোগ’টা সারেনি।
তেভেজের এই রোগ আসলে তাঁর পরিবারের জন্য। নতুন ক্লাব ম্যান সিটিতে তিনি সুখেই আছেন। গত ডিসেম্বরে যখন সিটি ছাড়ার কথা বলেছিলেন, অনেকেই আবিষ্কার করেছিলেন তাঁর সঙ্গে কোচ রবার্তো মানচিনির শীতল সম্পর্ক। কিন্তু তেভেজ বলেছেন, কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলা নেই। দুই মেয়েই টানে কার্লিটোসকে!
এই তো গত সপ্তাহে সিটি ছেড়ে যাওয়ার কথা বলতে গিয়ে তেভেজ বলেছিলেন, ‘ক্লাবের কারও সঙ্গেই আমার সমস্যা নেই। (কোচ রবার্তো) মানচিনির সঙ্গেও আমার দারুণ সম্পর্ক। কিন্তু আমি থাকব কি থাকব না, সিদ্ধান্ত নিতে আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলা দরকার। আমার পরিবার, আমার সন্তানেরা ম্যানচেস্টার থেকে অনেক দূরে থাকে। যদি চলে যাওয়ার বিষয়টি আসে, তাহলে সেটা হবে আমার পরিবার ও সন্তানদের জন্য। সিদ্ধান্তটি যতটা পেশাগত, তার চেয়ে বেশি ব্যক্তিগত।’ তেভেজ এটাও বলেছেন, ম্যান সিটিতেই থাকবেন, যদি পরিবারের বিষয়ে একটা সমাধানে আসতে পারেন।
পরশুর জয়ে ৩৭ ম্যাচে ৬৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে গেছে সিটি। আগামী রোববার বোল্টনের সঙ্গে জিতলেই সরাসরি খেলবে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে। আর ২০ গোল নিয়ে বারবেতভের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতার শীর্ষে আছেন তেভেজ। এসবই কি তেভেজের মন পাল্টে গেছে? হয়তো না। হয়তো পরিবার থেকে সিটিতে থেকে যাওয়ারই সুপারিশ এসেছে। কারণ পরিবার তো তাঁর কাছে সবার আগে!
২০০৬ সালে ইংলিশ ফুটবলে নাম লিখিয়েছেন আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার। ওয়েস্টহাম থেকে ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলেছেন। এখন আছেন ম্যান সিটিতে। ক্লাব বদল করেছেন, কিন্তু এত দিনেও তেভেজের ‘রোগ’টা সারেনি।
তেভেজের এই রোগ আসলে তাঁর পরিবারের জন্য। নতুন ক্লাব ম্যান সিটিতে তিনি সুখেই আছেন। গত ডিসেম্বরে যখন সিটি ছাড়ার কথা বলেছিলেন, অনেকেই আবিষ্কার করেছিলেন তাঁর সঙ্গে কোচ রবার্তো মানচিনির শীতল সম্পর্ক। কিন্তু তেভেজ বলেছেন, কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলা নেই। দুই মেয়েই টানে কার্লিটোসকে!
এই তো গত সপ্তাহে সিটি ছেড়ে যাওয়ার কথা বলতে গিয়ে তেভেজ বলেছিলেন, ‘ক্লাবের কারও সঙ্গেই আমার সমস্যা নেই। (কোচ রবার্তো) মানচিনির সঙ্গেও আমার দারুণ সম্পর্ক। কিন্তু আমি থাকব কি থাকব না, সিদ্ধান্ত নিতে আমার পরিবারের সঙ্গে কথা বলা দরকার। আমার পরিবার, আমার সন্তানেরা ম্যানচেস্টার থেকে অনেক দূরে থাকে। যদি চলে যাওয়ার বিষয়টি আসে, তাহলে সেটা হবে আমার পরিবার ও সন্তানদের জন্য। সিদ্ধান্তটি যতটা পেশাগত, তার চেয়ে বেশি ব্যক্তিগত।’ তেভেজ এটাও বলেছেন, ম্যান সিটিতেই থাকবেন, যদি পরিবারের বিষয়ে একটা সমাধানে আসতে পারেন।
পরশুর জয়ে ৩৭ ম্যাচে ৬৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে গেছে সিটি। আগামী রোববার বোল্টনের সঙ্গে জিতলেই সরাসরি খেলবে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে। আর ২০ গোল নিয়ে বারবেতভের সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোলদাতার শীর্ষে আছেন তেভেজ। এসবই কি তেভেজের মন পাল্টে গেছে? হয়তো না। হয়তো পরিবার থেকে সিটিতে থেকে যাওয়ারই সুপারিশ এসেছে। কারণ পরিবার তো তাঁর কাছে সবার আগে!
No comments