পর্নো তারকার কান্ড
ফেঁসে
গেছেন পর্নো তারকা মেলিন্দা স্মিথ ও তার এক্স-রেটেড পরিচালক বয়ফ্রেন্ড
জেসন হুইটনি। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে গুরুত্বর। বলা হয়েছে, তারা চার
মাসেরও বেশি সময় ১০ বছরেরও কম বয়সী একটি বালিকাকে যৌন নির্যাতন করেছেন। এ
কারণে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছে তাদের। এ ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়ার। পর্নো তারকা মেলিন্দা স্মিথ পর্নো জগতে মার্সিডিস
ক্যারিরা নামে পরিচিত। সম্প্রতি তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার র্যানচো কুকামঙ্গায়
অভিযুক্ত হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আটটি যৌন নির্যাতনের অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।
বলা হয়েছে ৩৬ বছর বয়সী মেলিন্দা ও তার পার্টনার জেসন হুইটনি (৪৩) দু’জনেই পর্নো দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত। জেসন হুইটনি এ জগতে পরিচিত ডেমন সিনস নামে। প্রাপ্ত বয়স্কদের রগরগে সাইটগুলোতে নিজেকে ‘লিড এমআইএলএফ’ হিসেবে পরিচিতি দেন মেলিন্দা। এ ছাড়া তিনি নিজেকে মুক্ত বাকের কর্মী হিসেবেও প্রকাশ ঘটান।
কিন্তু পুলিশ বলেছে, এই যুগলের বেডরুমটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে তারা খুব সহজেই পর্নোগ্রাফিক ভিডিও ধারণ করতে পারেন। দেখতে পারেন বিভিন্ন নগ্নতা বিষয়ক ওয়েবসাইট। সম্প্রতি তাদের বাসায় তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ কর্মকর্তারা। এর আগে তাদের বিরুদ্ধে ৩১ শে জানুয়ারি যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়। একজন টিনেজ মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দারা। এ সময় ওই বালিকা বলেন, তার ওপর চার মাস ধরে যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন মেলিন্দা স্মিথ ও হুইটনি। তাকে অনৈতিকভাবে তারা স্পর্শ করেছেন। ওরাল সেক্সে সহযোগিতা করতে বাধ্য করেছে। ডিজিটাল পেনিট্রেশন ঘটিয়েছে।
এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই যুগলের বাসায় তল্লাশিতে অফিসাররা মেথামফেটামিন নামের মাদক পেয়েছেন। আরও পাওয়া গেছে গুলিভর্তি দুটি হ্যান্ডগান। পুলিশের বিশ্বাস তারা আরো অনেককে যৌন নির্যাতন করেছে।
এসব অভিযোগে তারা জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তা প্রত্যাখ্যান করে পাঠিয়ে দিয়েছেন নিরাপত্তা হেফাজতে। কারো কাছে এ সংক্রান্ত কোন তথ্য থাকলে ওই স্থানের পুলিশ কর্মকর্তাদের বা গোয়েন্দাদের জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।
বলা হয়েছে ৩৬ বছর বয়সী মেলিন্দা ও তার পার্টনার জেসন হুইটনি (৪৩) দু’জনেই পর্নো দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত। জেসন হুইটনি এ জগতে পরিচিত ডেমন সিনস নামে। প্রাপ্ত বয়স্কদের রগরগে সাইটগুলোতে নিজেকে ‘লিড এমআইএলএফ’ হিসেবে পরিচিতি দেন মেলিন্দা। এ ছাড়া তিনি নিজেকে মুক্ত বাকের কর্মী হিসেবেও প্রকাশ ঘটান।
কিন্তু পুলিশ বলেছে, এই যুগলের বেডরুমটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে তারা খুব সহজেই পর্নোগ্রাফিক ভিডিও ধারণ করতে পারেন। দেখতে পারেন বিভিন্ন নগ্নতা বিষয়ক ওয়েবসাইট। সম্প্রতি তাদের বাসায় তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ কর্মকর্তারা। এর আগে তাদের বিরুদ্ধে ৩১ শে জানুয়ারি যৌন নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়। একজন টিনেজ মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দারা। এ সময় ওই বালিকা বলেন, তার ওপর চার মাস ধরে যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন মেলিন্দা স্মিথ ও হুইটনি। তাকে অনৈতিকভাবে তারা স্পর্শ করেছেন। ওরাল সেক্সে সহযোগিতা করতে বাধ্য করেছে। ডিজিটাল পেনিট্রেশন ঘটিয়েছে।
এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে ওই যুগলের বাসায় তল্লাশিতে অফিসাররা মেথামফেটামিন নামের মাদক পেয়েছেন। আরও পাওয়া গেছে গুলিভর্তি দুটি হ্যান্ডগান। পুলিশের বিশ্বাস তারা আরো অনেককে যৌন নির্যাতন করেছে।
এসব অভিযোগে তারা জামিন আবেদন করেন। কিন্তু আদালত তা প্রত্যাখ্যান করে পাঠিয়ে দিয়েছেন নিরাপত্তা হেফাজতে। কারো কাছে এ সংক্রান্ত কোন তথ্য থাকলে ওই স্থানের পুলিশ কর্মকর্তাদের বা গোয়েন্দাদের জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।
No comments