বাসা থেকে তুলে নিয়ে দশ দিনের রিমান্ডে মান্না
নাগরিক
ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে রিমান্ডে নিতে পুলিশের করা আবেদন
মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল তাকে আদালতে হাজির করে পুলিশের পক্ষ থেকে ১০
দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম মো. মাহবুবুর রহমানের আদালত ১০
দিনের রিমান্ডই মঞ্জুর করেন। আদালতে মান্না বলেন, আমার বক্তব্যকে
বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
সোমবার গভীর রাতে মান্নাকে তার ভাতিজির বনানীর বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আটকের ২১ ঘণ্টা পর র্যাব তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশে হস্তান্তর করে। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কেউ মান্নাকে গ্রেপ্তারের কথা স্বীকার করেনি। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হলেও স্বজনরা তার সাক্ষাৎ পাননি। গতকাল দুপুরের পর পুলিশ ভ্যানে করে গোয়েন্দা কার্যালয় থেকে আদালতে নেয়া হয় মান্নাকে।
মহানগর হাকিমের আদালতে তাকে হাজির করাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে আদালত পাড়ায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সাদা পোশাকে পুলিশের নজরদারিও ছিল আদালতপাড়ায়। নাগরিক ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী আদালতপাড়ায় ভিড় করেন। আদালতে মান্নার স্ত্রী মেহের নিগার, মেয়ে নিলোম মান্না, বড় ভাই মোবায়দুর রহমান উপস্থিত হন। দুপুর ৩টায় একটি প্রিজনভ্যানে করে মান্নাকে আদালতে নিয়ে আসে গুলশান থানা পুলিশ। এ সময় নাগরিক ঐক্যের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। মান্না তাদের হাত নেড়ে অভিনন্দন জানান। এরপর তাকে আদালতের কাঠগড়ায় নেয়া হয়। তাকে প্রথমে বসতে না দেয়ায় আদালতের মধ্যে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। এসময় মহানগর হাকিমের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তাকে বসার জন্য একটি চেয়ার দেয়া হয়। গুলশান থানার এসআই আবদুল বারেক প্যানাল কোডে ১৩১ ধারায় দায়ের করা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবদুল্লাহ আবু বলেন, একটি সাংবিধানিক সরকারকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে মাহমুদুর রহমান মান্না জড়িত। বর্তমানে ২০ দলীয় জোটের দেশব্যাপী যে নাশকতা চলছে তার এতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মদত আছে।
শুনানিতে আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান বলেন, মাহমুদুর রহমান মান্না দেশে ও বিদেশে একটি পরিচিত নাম। বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। করলে ইতিহাসকে অস্বীকার করা হবে। তিনি আরও বলেন, মান্না নাকি সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়েছেন। তাহলে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তার বিষয়টি দেখভাল করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হলো না কেন? প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে বলছেন, সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে আসবে না। যেখানে প্রধানমন্ত্রী এই কথা বলেন, সেখানে মান্নার মতো সাধারণ একজন নাগারিক কি এমনবা করতে পারবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে আগে আটক করে এবং অনেক পরে অস্বীকার করে, এখন তাকে ১৩১ ধারা প্যানাল কোড অনুযায়ী আদালতে হাজির করেছে। তার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত হওয়া দরকার। আসামি অসুস্থ। তার হার্ট, কিডনি ও অ্যাজমার সমস্যা আছে। তাকে রিমান্ডে নেয়া হলে তার জীবনহানির শঙ্কা আছে। তাকে জামিন দেয়া হোক। জামিন না দিলে প্রয়োজনে তাকে জেলে গেটে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান এই আদেশ দেন যে, উভয় পক্ষের শুনানি গ্রহণ করা হয়েছে। তার চিকিৎসা ও রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হাইকোর্টের আদেশ অনুসরণ করার কথা বলা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো।
মান্নার বক্তব্য: আদালতের অনুমতি নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমি অসুস্থ ব্যক্তি। বয়স ৬৫। নানা রোগে আক্রান্ত। যে অভিযোগে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা আমি অবগত নই। আমার বক্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পুরোপুরিভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। পুরোপুরিভাবে উপস্থাপন করা হলে আমি বিষয়টি জানতে পারবো। পাশাপাশি দেশবাসীও অবগত হবে। এই বক্তব্য অব্যাহতভাবে দেশের কয়েকটি চিহ্নিত মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। এর পেছনে কারা জড়িত থাকতে পারে তা দেশবাসীর কাছে পরিষ্কার। এই বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য আমি মিডিয়ায় বক্তব্য দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, এর আগেই আমাকে আটক করা হয়েছে। তিনি আদালতকে আরও বলেন, আমি দেশের নাগরিক। ব্যক্তিগতভাবে পরিচিতি আছে। দেশের গণতন্ত্র ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি আমার অগাধ শ্রদ্ধা ছিল, এখনও আছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এসেছে তা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান হোক। তা আমি নিজেও চাই। তিনি আরও বলেন, গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল দেশবাসী এটি অবগত আছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, আমি নাকি সেনাবাহিনীকে উসকানি দেয়ার জন্য বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এটি একেবারে ডাহা মিথ্যা কথা। এই বিষয়ে কোন কথায় হয়নি। দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকুক এটি আমিও ব্যক্তিগতভাবে চাই এবং সেটি হবে জনমতের ভিত্তিতে। আমি নাকি বলেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলতে হবে। কত বড় নিষ্ঠুর অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে করা হয়েছে। দেশ থেকে অনেক লোক গায়েব অর্থাৎ গুম হয়েছে। এটি তো সবার জানা। আমি বললে অপরাধ কোথায়? দেশে যে পেট্রলবোমা ও সহিংসতার সংস্কৃতি শুরু হয়েছে এটির বিরুদ্ধে আমি ছিলাম ও থাকবো। আমার বক্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে জণগণের সামনে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে। আমি রিমান্ডে বিশ্বাসী নয়। প্রয়োজনে পুলিশ আমাকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদ করুক। তিনি আদালতের কাছে অনুরোধ করেন যেন তার রিমান্ড বাতিল করা হয়। মান্নার বক্তব্যের সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা হট্টগোল শুরু করেন।
রিমান্ড শুনানিতে আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট তুহিন হাওলাদার, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তাপস ও অ্যাডভোকেট নূরে আলম উজ্জ্বল প্রমুখ।
সোমবার গভীর রাতে মান্নাকে তার ভাতিজির বনানীর বাসা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আটকের ২১ ঘণ্টা পর র্যাব তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশে হস্তান্তর করে। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কেউ মান্নাকে গ্রেপ্তারের কথা স্বীকার করেনি। মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হলেও স্বজনরা তার সাক্ষাৎ পাননি। গতকাল দুপুরের পর পুলিশ ভ্যানে করে গোয়েন্দা কার্যালয় থেকে আদালতে নেয়া হয় মান্নাকে।
মহানগর হাকিমের আদালতে তাকে হাজির করাকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে আদালত পাড়ায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সাদা পোশাকে পুলিশের নজরদারিও ছিল আদালতপাড়ায়। নাগরিক ঐক্যের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী আদালতপাড়ায় ভিড় করেন। আদালতে মান্নার স্ত্রী মেহের নিগার, মেয়ে নিলোম মান্না, বড় ভাই মোবায়দুর রহমান উপস্থিত হন। দুপুর ৩টায় একটি প্রিজনভ্যানে করে মান্নাকে আদালতে নিয়ে আসে গুলশান থানা পুলিশ। এ সময় নাগরিক ঐক্যের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। মান্না তাদের হাত নেড়ে অভিনন্দন জানান। এরপর তাকে আদালতের কাঠগড়ায় নেয়া হয়। তাকে প্রথমে বসতে না দেয়ায় আদালতের মধ্যে হট্টগোলের সৃষ্টি হয়। এসময় মহানগর হাকিমের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। তাকে বসার জন্য একটি চেয়ার দেয়া হয়। গুলশান থানার এসআই আবদুল বারেক প্যানাল কোডে ১৩১ ধারায় দায়ের করা মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আবদুল্লাহ আবু বলেন, একটি সাংবিধানিক সরকারকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে মাহমুদুর রহমান মান্না জড়িত। বর্তমানে ২০ দলীয় জোটের দেশব্যাপী যে নাশকতা চলছে তার এতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মদত আছে।
শুনানিতে আসামি পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান বলেন, মাহমুদুর রহমান মান্না দেশে ও বিদেশে একটি পরিচিত নাম। বাংলাদেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার অবদান কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। করলে ইতিহাসকে অস্বীকার করা হবে। তিনি আরও বলেন, মান্না নাকি সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য উসকানি দিয়েছেন। তাহলে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে তার বিষয়টি দেখভাল করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হলো না কেন? প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে বলছেন, সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে আসবে না। যেখানে প্রধানমন্ত্রী এই কথা বলেন, সেখানে মান্নার মতো সাধারণ একজন নাগারিক কি এমনবা করতে পারবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে আগে আটক করে এবং অনেক পরে অস্বীকার করে, এখন তাকে ১৩১ ধারা প্যানাল কোড অনুযায়ী আদালতে হাজির করেছে। তার বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত হওয়া দরকার। আসামি অসুস্থ। তার হার্ট, কিডনি ও অ্যাজমার সমস্যা আছে। তাকে রিমান্ডে নেয়া হলে তার জীবনহানির শঙ্কা আছে। তাকে জামিন দেয়া হোক। জামিন না দিলে প্রয়োজনে তাকে জেলে গেটে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান এই আদেশ দেন যে, উভয় পক্ষের শুনানি গ্রহণ করা হয়েছে। তার চিকিৎসা ও রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হাইকোর্টের আদেশ অনুসরণ করার কথা বলা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে যে মামলা হয়েছে সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করা হলো।
মান্নার বক্তব্য: আদালতের অনুমতি নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমি অসুস্থ ব্যক্তি। বয়স ৬৫। নানা রোগে আক্রান্ত। যে অভিযোগে আমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তা আমি অবগত নই। আমার বক্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পুরোপুরিভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। পুরোপুরিভাবে উপস্থাপন করা হলে আমি বিষয়টি জানতে পারবো। পাশাপাশি দেশবাসীও অবগত হবে। এই বক্তব্য অব্যাহতভাবে দেশের কয়েকটি চিহ্নিত মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে। এর পেছনে কারা জড়িত থাকতে পারে তা দেশবাসীর কাছে পরিষ্কার। এই বিষয়টি পরিষ্কার করার জন্য আমি মিডিয়ায় বক্তব্য দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, এর আগেই আমাকে আটক করা হয়েছে। তিনি আদালতকে আরও বলেন, আমি দেশের নাগরিক। ব্যক্তিগতভাবে পরিচিতি আছে। দেশের গণতন্ত্র ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি আমার অগাধ শ্রদ্ধা ছিল, এখনও আছে। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এসেছে তা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান হোক। তা আমি নিজেও চাই। তিনি আরও বলেন, গত ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ ছিল দেশবাসী এটি অবগত আছে। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, আমি নাকি সেনাবাহিনীকে উসকানি দেয়ার জন্য বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এটি একেবারে ডাহা মিথ্যা কথা। এই বিষয়ে কোন কথায় হয়নি। দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকুক এটি আমিও ব্যক্তিগতভাবে চাই এবং সেটি হবে জনমতের ভিত্তিতে। আমি নাকি বলেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লাশ ফেলতে হবে। কত বড় নিষ্ঠুর অভিযোগ আমার বিরুদ্ধে করা হয়েছে। দেশ থেকে অনেক লোক গায়েব অর্থাৎ গুম হয়েছে। এটি তো সবার জানা। আমি বললে অপরাধ কোথায়? দেশে যে পেট্রলবোমা ও সহিংসতার সংস্কৃতি শুরু হয়েছে এটির বিরুদ্ধে আমি ছিলাম ও থাকবো। আমার বক্তব্যকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে জণগণের সামনে হেয়প্রতিপন্ন করা হয়েছে। আমি রিমান্ডে বিশ্বাসী নয়। প্রয়োজনে পুলিশ আমাকে জেল গেটে জিজ্ঞাসাবাদ করুক। তিনি আদালতের কাছে অনুরোধ করেন যেন তার রিমান্ড বাতিল করা হয়। মান্নার বক্তব্যের সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা হট্টগোল শুরু করেন।
রিমান্ড শুনানিতে আসামি পক্ষে অ্যাডভোকেট তুহিন হাওলাদার, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট তাপস ও অ্যাডভোকেট নূরে আলম উজ্জ্বল প্রমুখ।
No comments