ফারুককে নিয়ে আগেই কবর ঠিক করে খুনিরা
টাঙ্গাইলের আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদকে হত্যার আগে কবরের জায়গা নির্ধারণ করে খুনিরা। হত্যাকাণ্ডের তিন দিন আগে খুনিরা তাকে সঙ্গে নিয়ে কোথায় কাকে কবর দেয়া হবে তা ঠিক করে।
মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলে এক বিক্ষোভ সমাবেশে ফারুক আহমেদের স্ত্রী নাহার আহমেদ এ কথা জানান। তিনি বলেন, পিতার স্নেহে লালন-পালন করাসহ আদর্শ রাজনীতির ছায়া দিয়ে যে নেতাকর্মীদের গড়ে তুলেছিলেন ফারুক, তারাই দলীয় পদ দখলের পাঁয়তারা করে তাকে হত্যা করেছে।
গত বছরের ১৮ জানুয়ারি খুন হন জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আনিসুল ইসলাম রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামে দু’জনকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তারা বলেন, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা এবং তার তিন ভাই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
দু’জনের জবানবন্দির পর চিহ্নিত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে টাঙ্গাইলে আন্দোলনে নামে সর্বস্তরের মানুষ। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে সেক্টর কমান্ডার ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা ’৭১ টাঙ্গাইল জেলা শাখা ও আওয়ামী সমর্থক পরিবার।
মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলে এক বিক্ষোভ সমাবেশে ফারুক আহমেদের স্ত্রী নাহার আহমেদ এ কথা জানান। তিনি বলেন, পিতার স্নেহে লালন-পালন করাসহ আদর্শ রাজনীতির ছায়া দিয়ে যে নেতাকর্মীদের গড়ে তুলেছিলেন ফারুক, তারাই দলীয় পদ দখলের পাঁয়তারা করে তাকে হত্যা করেছে।
গত বছরের ১৮ জানুয়ারি খুন হন জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক আহমেদ। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আনিসুল ইসলাম রাজা ও মোহাম্মদ আলী নামে দু’জনকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তারা বলেন, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানা এবং তার তিন ভাই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।
দু’জনের জবানবন্দির পর চিহ্নিত হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে টাঙ্গাইলে আন্দোলনে নামে সর্বস্তরের মানুষ। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে সেক্টর কমান্ডার ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা ’৭১ টাঙ্গাইল জেলা শাখা ও আওয়ামী সমর্থক পরিবার।
সমাবেশে নাহার আহমেদ আরও বলেন, ফারুক হত্যায় জড়িত এ সন্ত্রাসী পরিবারের সর্বোচ্চ সাজা না হলে আবার এ চক্রের নগ্ন থাবায় কবরের নগরীতে পরিণত হবে টাঙ্গাইল। বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম জোয়াহের, সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার আশরাফুজ্জামান স্মৃতি, প্রচার সম্পাদক শরীফ হাজারী, জেলা সেক্টর কমান্ডার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শওকত রেজা, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি মাহমুদুল হাসান মারুফ, জেলা আইনজীবী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আজিজ মিয়া, জার্মান আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহম্মেদ মনি, ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শাহিনুর ইসলাম বাদল, পৌর মেয়র মাসুদুর রহমান মাসুদ, টাঙ্গাইল পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা সোহেল খান, যুবলীগ নেতা অ্যাডভোকেট নুরুল আলম, সাধারণ সম্পাদক তারেক পটন, নিহতের বড় ছেলে সুমন আহম্মদ প্রমুখ। সমাবেশের আগে আয়োজকদের উদ্যোগে একটি গণমিছিল শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
No comments