ডেভিড বার্গম্যানকে দেশ থেকে বের করে দেয়ার দাবি
দৈনিক নিউএজের বিশেষ প্রতিনিধি, বিশিষ্ট আইনজীবী ড. কামাল হোসেনের জামাতা ব্রিটিশ নাগরিক ডেভিড বার্গম্যানের আলজাজিরাকে দেয়া বাংলাদেশের কোনো আদালত আন্তর্জাতিক মানের নয় বক্তব্যের জন্য তাকে এই মুহূর্তে বাংলাদেশ থেকে বের করে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আয়োজিত সমাবেশে বুধবার তিনি এ দাবি জানান।
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের আপিলের চূড়ান্ত রায় নিয়ে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরা টেলিভিশনের এক অনুষ্ঠানে ইনসাইড স্টোরিতে বার্গম্যান এ মন্তব্য করেন। এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরও ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আন্তর্জাতিক লবিস্ট টবি কিডম্যান এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক।
বার্গম্যান ট্রাইব্যুনাল নিয়ে কটূক্তি করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই বার্গম্যান মঙ্গলবার আলজাজিরা টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বাংলাদেশের কোনো আদালতই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন নয়। অর্থাৎ এই ইহুদি জামাই বলেছেন, তার শ্বশুর যে আদালতে প্র্যাকটিস করেন, তার স্ত্রী সারা (ড. কামাল হোসেনের মেয়ে) যে আদালতে প্র্যাকটিস করে- সেই আদালতও আন্তর্জাতিক মানের নয়।
তিনি বলেন, একাত্তরের ঘাতকদের বিচার করছি। সুপ্রিমকোর্টের আদালত কক্ষে আমাদের এক নেতা, খ্যাতিমান আইনজীবী, সংবিধান প্রণেতার ইহুদি জামাই বার্গম্যানকে মোবাইলে কথা বলার জন্য আদালত কক্ষ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। এই বার্গম্যানকে দেশ থেকে বের করে দেয়া উচিত। কারণ এই ইহুদি বার্গম্যান, খালেদা জিয়া, কামাল হোসেন ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবী যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে- তারা সবাই এক।
সমাবেশে ডেভিড বার্গম্যানের সমালোচনা করে কামরুল বলেন, কামারুজ্জামানের রায় ঘোষণার দিন আদালত চত্বরে ইহুদি আইনজীবী বার্গম্যান আদালতে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন- যা আদালতের আইনে পড়ে না। সোমবার যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানের আপিলের রায় ঘোষণার সময় আদালতের ভেতরে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকেন বার্গম্যান। তিনি মোবাইল ফোনে কথা বলতে শুরু করলে বিচারক তাকে এজলাস থেকে বের করে দেন। পরদিন মঙ্গলবার আলজাজিরা টেলিভিশনে তিনি বলেন, বাংলাদেশের কোনো আদালত আন্তর্জাতিক মানের নয়। ২০১১ সালের অক্টোবর এবং ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে বার্গম্যান যুদ্ধাপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনাল, বিচার ও রায় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। এ কারণে আদালত তাকে একাধিকবার সতর্কও করে দেন। এছাড়া ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন বিষয়ে ব্লগে আপত্তিকর মন্তব্য করায় তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার একটি অভিযোগ বর্তমান আদালতে বিচারাধীন। আগামী ১ ডিসেম্বর এর রায় হওয়ার কথা।
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের আপিলের চূড়ান্ত রায় নিয়ে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আলজাজিরা টেলিভিশনের এক অনুষ্ঠানে ইনসাইড স্টোরিতে বার্গম্যান এ মন্তব্য করেন। এ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরও ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আন্তর্জাতিক লবিস্ট টবি কিডম্যান এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক।
বার্গম্যান ট্রাইব্যুনাল নিয়ে কটূক্তি করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই বার্গম্যান মঙ্গলবার আলজাজিরা টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, বাংলাদেশের কোনো আদালতই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন নয়। অর্থাৎ এই ইহুদি জামাই বলেছেন, তার শ্বশুর যে আদালতে প্র্যাকটিস করেন, তার স্ত্রী সারা (ড. কামাল হোসেনের মেয়ে) যে আদালতে প্র্যাকটিস করে- সেই আদালতও আন্তর্জাতিক মানের নয়।
তিনি বলেন, একাত্তরের ঘাতকদের বিচার করছি। সুপ্রিমকোর্টের আদালত কক্ষে আমাদের এক নেতা, খ্যাতিমান আইনজীবী, সংবিধান প্রণেতার ইহুদি জামাই বার্গম্যানকে মোবাইলে কথা বলার জন্য আদালত কক্ষ থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। এই বার্গম্যানকে দেশ থেকে বের করে দেয়া উচিত। কারণ এই ইহুদি বার্গম্যান, খালেদা জিয়া, কামাল হোসেন ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবী যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে- তারা সবাই এক।
সমাবেশে ডেভিড বার্গম্যানের সমালোচনা করে কামরুল বলেন, কামারুজ্জামানের রায় ঘোষণার দিন আদালত চত্বরে ইহুদি আইনজীবী বার্গম্যান আদালতে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন- যা আদালতের আইনে পড়ে না। সোমবার যুদ্ধাপরাধী কামারুজ্জামানের আপিলের রায় ঘোষণার সময় আদালতের ভেতরে মোবাইল ফোন নিয়ে ঢোকেন বার্গম্যান। তিনি মোবাইল ফোনে কথা বলতে শুরু করলে বিচারক তাকে এজলাস থেকে বের করে দেন। পরদিন মঙ্গলবার আলজাজিরা টেলিভিশনে তিনি বলেন, বাংলাদেশের কোনো আদালত আন্তর্জাতিক মানের নয়। ২০১১ সালের অক্টোবর এবং ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে বার্গম্যান যুদ্ধাপরাধের বিচারের লক্ষ্যে গঠিত ট্রাইব্যুনাল, বিচার ও রায় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। এ কারণে আদালত তাকে একাধিকবার সতর্কও করে দেন। এছাড়া ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন বিষয়ে ব্লগে আপত্তিকর মন্তব্য করায় তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার একটি অভিযোগ বর্তমান আদালতে বিচারাধীন। আগামী ১ ডিসেম্বর এর রায় হওয়ার কথা।
No comments