অর্থমন্ত্রীর ডিও লেটার প্রত্যাহার by হেলাল উদ্দিন
রাজস্ব প্রশাসনে ২৭ আয়কর কমিশনারের একযোগে বদলি আদেশে ক্ষুব্ধ হন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তার অভিযোগ ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান পরামর্শ না করেই এই রদবদল করেছেন। এরপর অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে গত বৃহস্পতিবার এ বদলির আদেশ স্থগিত করা হয়। বুধবার অর্থমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে ১৫ জন কর কমিশনারের বদলি আদেশ জারি করেছে এনবিআর। এতে আগের বদলি আদেশে সব কমিশনারের দফতরই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার আরও ৮ জন কমিশনারকে বদলি করা হবে বলে জানিয়েছে দায়িত্বশীল সূত্র।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, আয়কর কমিশনারদের বদলি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যানের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে। এই বদলি আদেশে ক্ষুব্ধ অর্থমন্ত্রী চিঠি দিয়েছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে। এরপর এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন দেখা করেন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে। কী পরিস্থিতিতে বদলি করা হয়েছে তার ব্যাখ্যা দেন তিনি। এনবিআর চেয়ারম্যান মন্ত্রীকে জানান, চলতি অর্থবছরের বিশাল আয়কর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এ বদলি অপরিহার্য ছিল। গত ৩ মাসের আয়কর আদায়ে অধিকাংশ কমিশনারই ব্যর্থ হয়েছেন। এ ছাড়া কমিশনারদের চাকরির মেয়াদ ২ থেকে ৩ বছর উত্তীর্ণ হয়েছে।
রাজস্ব প্রশাসনের নিয়মিত কাজের ধারাবাহিকতায় এটা করা হয়েছে। সূত্রমতে, এনবিআর চেয়ারম্যানের ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হয়ে অর্থমন্ত্রী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে ফোন করে তার দেয়া ডিও লেটার (আধা সরকারিপত্র) প্রত্যাহার করে নেন। অর্থমন্ত্রী আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টম প্রশাসনে দ্রুত রদবদলের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়কে আরও গতিশীল করার নির্দেশ দিয়েছেন।সূত্র আরও জানিয়েছে, এনবিআর থেকে সোমবার একটি পরিস্থিতিপত্র পাঠানো হয় অর্থমন্ত্রীর কাছে। এতে ২৭ কর কমিশনারের তালিকা দিয়ে দফতর বদলের বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয়। এনবিআরের এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হয়ে অর্থমন্ত্রী একযোগে না করে প্রথম পর্যায়ে ১৫ জন কমিশনার এবং বাকিদের পর্যায়ক্রমে বদলির পরামর্শ দেন। তবে তিনি একজন কর কমিশনারের বিষয়ে আপত্তি জানান এবং তাকে বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় সাসপেন্ড করার নির্দেশ দেন।
বুধবার যে ১৫ কমিশনারের বদলি আদেশ জারি হয়েছে তারা হচ্ছেন- কর আপিল খুলনার কমিশনার চিন্ময় প্রসুন বিশ্বাস ঢাকা কেন্দ্রীয় কর জরিপ অঞ্চল, চট্টগ্রাম কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য রমেন্দ্র চন্দ্র বসাক ঢাকার কর অঞ্চল-২, কেন্দ্রীয় কর জরিপ অঞ্চলের কমিশনার সৈয়দ মাহবুবুর রহমান কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল ঢাকা, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কমিশনার সঞ্জিত কুমার বিশ্বাস কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল ঢাকা, কর ট্রাইব্যুনাল থেকে কানন কুমার রায়কে কর অঞ্চল-৭ ঢাকা, কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য বেলাল উদ্দিনকে সেন্ট্রাল ইন্টিলিজেন্স সেলের (সিআইসি) মহাপরিচালক, কর ট্রাইবুন্যাল সদস্য রাধেশ্যাম রায়কে কর অঞ্চল খুলনা, চট্টগ্রাম কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল সদস্য সেলিম আফজাল ঢাকা কর অঞ্চল-১৩, সিলেটের কমিশনার মাদব চন্দ্র দাস ঢাকা কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য, কর অঞ্চল বরিশালের কমিশনার প্রশান্ত কুমার রায় কর আপিল অঞ্চল খুলনা, কর অঞ্চল কুমিল্লার কমিশনার মাহবুব হোসেন কর অঞ্চল গাজীপুর, গোলাম মোস্তফা কর ঢাকার অঞ্চল-১২, গাজীপুরের কমিশনার একে বোরহান উদ্দিন কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল, মাহমুদুর রহমান সিলেট কর অঞ্চল এবং মোতাহার হোসেনকে কর অঞ্চল কুমিল্লার কমিশনার করা হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানিয়েছে, আয়কর কমিশনারদের বদলি নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে এনবিআর চেয়ারম্যানের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে। এই বদলি আদেশে ক্ষুব্ধ অর্থমন্ত্রী চিঠি দিয়েছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীকে। এরপর এনবিআর চেয়ারম্যান গোলাম হোসেন দেখা করেন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে। কী পরিস্থিতিতে বদলি করা হয়েছে তার ব্যাখ্যা দেন তিনি। এনবিআর চেয়ারম্যান মন্ত্রীকে জানান, চলতি অর্থবছরের বিশাল আয়কর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এ বদলি অপরিহার্য ছিল। গত ৩ মাসের আয়কর আদায়ে অধিকাংশ কমিশনারই ব্যর্থ হয়েছেন। এ ছাড়া কমিশনারদের চাকরির মেয়াদ ২ থেকে ৩ বছর উত্তীর্ণ হয়েছে।
রাজস্ব প্রশাসনের নিয়মিত কাজের ধারাবাহিকতায় এটা করা হয়েছে। সূত্রমতে, এনবিআর চেয়ারম্যানের ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হয়ে অর্থমন্ত্রী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে ফোন করে তার দেয়া ডিও লেটার (আধা সরকারিপত্র) প্রত্যাহার করে নেন। অর্থমন্ত্রী আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টম প্রশাসনে দ্রুত রদবদলের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়কে আরও গতিশীল করার নির্দেশ দিয়েছেন।সূত্র আরও জানিয়েছে, এনবিআর থেকে সোমবার একটি পরিস্থিতিপত্র পাঠানো হয় অর্থমন্ত্রীর কাছে। এতে ২৭ কর কমিশনারের তালিকা দিয়ে দফতর বদলের বিষয়টি ব্যাখ্যা করা হয়। এনবিআরের এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হয়ে অর্থমন্ত্রী একযোগে না করে প্রথম পর্যায়ে ১৫ জন কমিশনার এবং বাকিদের পর্যায়ক্রমে বদলির পরামর্শ দেন। তবে তিনি একজন কর কমিশনারের বিষয়ে আপত্তি জানান এবং তাকে বিভিন্ন অভিযোগ থাকায় সাসপেন্ড করার নির্দেশ দেন।
বুধবার যে ১৫ কমিশনারের বদলি আদেশ জারি হয়েছে তারা হচ্ছেন- কর আপিল খুলনার কমিশনার চিন্ময় প্রসুন বিশ্বাস ঢাকা কেন্দ্রীয় কর জরিপ অঞ্চল, চট্টগ্রাম কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য রমেন্দ্র চন্দ্র বসাক ঢাকার কর অঞ্চল-২, কেন্দ্রীয় কর জরিপ অঞ্চলের কমিশনার সৈয়দ মাহবুবুর রহমান কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল ঢাকা, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কমিশনার সঞ্জিত কুমার বিশ্বাস কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল ঢাকা, কর ট্রাইব্যুনাল থেকে কানন কুমার রায়কে কর অঞ্চল-৭ ঢাকা, কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য বেলাল উদ্দিনকে সেন্ট্রাল ইন্টিলিজেন্স সেলের (সিআইসি) মহাপরিচালক, কর ট্রাইবুন্যাল সদস্য রাধেশ্যাম রায়কে কর অঞ্চল খুলনা, চট্টগ্রাম কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল সদস্য সেলিম আফজাল ঢাকা কর অঞ্চল-১৩, সিলেটের কমিশনার মাদব চন্দ্র দাস ঢাকা কর আপিলাত ট্রাইব্যুনালের সদস্য, কর অঞ্চল বরিশালের কমিশনার প্রশান্ত কুমার রায় কর আপিল অঞ্চল খুলনা, কর অঞ্চল কুমিল্লার কমিশনার মাহবুব হোসেন কর অঞ্চল গাজীপুর, গোলাম মোস্তফা কর ঢাকার অঞ্চল-১২, গাজীপুরের কমিশনার একে বোরহান উদ্দিন কর আপিলাত ট্রাইব্যুনাল, মাহমুদুর রহমান সিলেট কর অঞ্চল এবং মোতাহার হোসেনকে কর অঞ্চল কুমিল্লার কমিশনার করা হয়েছে।
No comments