আত্মনির্ভরশীল জামাল
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের
রামভদ্র গ্রামের প্রান্তিক শ্রমিক জামাল হোসেন ভোলা হাঁস-মুরগির খামার ও
হ্যাচারি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আত্মনির্ভর হিসেবে এতদঞ্চলের মানুষের কাছে
অনুকরণীয় দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছেন।
এক সময়ের ছিন্নমূল সেই মানুষটির আয় এখন প্রতিমাসে প্রায় ৭০ হাজার টাকা।
উল্লেখ্য, রামভদ্র গ্রামের ভূমিহীন প্রান্তিক কৃষক জবেদ আলীর পুত্র ভোলা মিয়া। অভাব অনটনের কারণে অতিকষ্টে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া শিখতে পেরেছেন। তার পরেই তাকে একজন শিশু শ্রমিক হিসেবে জীবন জীবিকায় জড়িয়ে পড়তে হয়। এ অবস্থায় ১৯৮৭ সালে বিয়ে করে কৃষি শ্রমিক হিসেবে অতিকষ্টে জীবন শুরু“ করেন তিনি। এ সময় অবস্থা এমন ছিল যে, এলাকার বাইরে গিয়েও তাকে শ্রম বিক্রি করতে হয়েছে। একপর্যায়ে অভাবের রাহুগ্রাস থেকে বাঁচতে অতিকষ্টে মাত্র ৪০টি হাঁস কিনে নিজ বাড়িতেই একটি মিনি খামার প্রতিষ্ঠা করে সে। এরপর বাড়ি সংলগ্ন ল্যাংগা খাল ও রাজবাড়ির খাস পুকুরে হাঁস লালন-পালন করে ডিম ও বাচ্চা বিক্রি করতে শুরু করে। এ থেকেই শুরু। ‘লিটন হাঁস-মুরগির খামার’ নামে এই খামারে ১৫০টি হাঁস লালন-পালন শুরু করা হয় ১৯৯০ সালে। ১৯৯২ সালে হাঁসের ডিম থেকে ধানের তুষ পদ্ধতিতে হাঁসের বাচ্চা ফোঁটানো শুরু করে সে। -আবু জাফর সাবু, গাইবান্ধা।
উল্লেখ্য, রামভদ্র গ্রামের ভূমিহীন প্রান্তিক কৃষক জবেদ আলীর পুত্র ভোলা মিয়া। অভাব অনটনের কারণে অতিকষ্টে তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া শিখতে পেরেছেন। তার পরেই তাকে একজন শিশু শ্রমিক হিসেবে জীবন জীবিকায় জড়িয়ে পড়তে হয়। এ অবস্থায় ১৯৮৭ সালে বিয়ে করে কৃষি শ্রমিক হিসেবে অতিকষ্টে জীবন শুরু“ করেন তিনি। এ সময় অবস্থা এমন ছিল যে, এলাকার বাইরে গিয়েও তাকে শ্রম বিক্রি করতে হয়েছে। একপর্যায়ে অভাবের রাহুগ্রাস থেকে বাঁচতে অতিকষ্টে মাত্র ৪০টি হাঁস কিনে নিজ বাড়িতেই একটি মিনি খামার প্রতিষ্ঠা করে সে। এরপর বাড়ি সংলগ্ন ল্যাংগা খাল ও রাজবাড়ির খাস পুকুরে হাঁস লালন-পালন করে ডিম ও বাচ্চা বিক্রি করতে শুরু করে। এ থেকেই শুরু। ‘লিটন হাঁস-মুরগির খামার’ নামে এই খামারে ১৫০টি হাঁস লালন-পালন শুরু করা হয় ১৯৯০ সালে। ১৯৯২ সালে হাঁসের ডিম থেকে ধানের তুষ পদ্ধতিতে হাঁসের বাচ্চা ফোঁটানো শুরু করে সে। -আবু জাফর সাবু, গাইবান্ধা।
No comments