স্নোডেনের অপেক্ষায় উইকিলিকসের বিমান
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা
সংস্থার (সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেনকে হংকং থেকে আইসল্যান্ডে
নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বিশেষ বিমান প্রস্তুত রেখেছে বিকল্প ধারার
সংবাদমাধ্যম উইকিলিকস।
উইকিলিকসের সঙ্গে জড়িত আইসল্যান্ডের ব্যবসায়ী ওলাফার সিগারভিনসন গত বৃহস্পতিবার এ কথা জানান।
ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচি 'প্রিজমের' কথা গার্ডিয়ানের কাছে ফাঁস করে দেন স্নোডেন (৩০)। গত ২০ মে থেকে তিনি হংকংয়ে অবস্থান করছেন। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গত বুধবার বলেন, আইসল্যান্ডে সম্ভাব্য রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়ে স্নোডেনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁর কথা চলছে। আইসল্যান্ডে আশ্রয় নিতে স্নোডেনও আগ্রহ দেখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আইসল্যান্ড ইন্টারনেটের স্বাধীনতার পক্ষের একটি দেশ।
ওলাফার বলেছেন, 'আমাদের দিক থেকে সব কিছু প্রস্তুত এবং বিমানটি কালই রওনা দেবে। আমরা যা যা করতে পারি, বাস্তবে তার সবই করেছি। এখন শুধু আইসল্যান্ড সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।' এদিকে আইসল্যান্ড জানিয়েছে, রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়ে তারা স্নোডেনের এক প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেছে। তবে সে জন্য স্বয়ং স্নোডেনকে আইসল্যান্ডের মাটিতে আসতে হবে। উল্লেখ্য, অন্যান্য দেশের সাংবাদিক ও অন্যায় গোপন তথ্য ফাঁসকারীদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে ২০১০ সালে আইসল্যান্ডের পার্লামেন্টে একটি বিল আনা হয়। গত বৃহস্পতিবার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হান্না ক্রিস্টজানসডোট্টির সরকারি টেলিভিশন আরইউভিকে জানান, সরকার ওই বিল অনুসরণে বাধ্য না। তিনি বলেন, বিলটি আইনের অংশ নয় যে আশ্রয় প্রার্থীদের জন্য তা প্রযোজ্য হবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য বিভাগের (ইউএসআইএস) এক সূত্র দাবি করেছে, স্নোডেনের যোগ্যতার বৃত্তান্তে গড়মিল থাকা সত্ত্বেও তাঁকে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থায় (এনএসএ) নিয়োগ দেওয়া হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানায়, বৃত্তান্তে স্নোডেন উল্লেখ করেছিলেন, তিনি জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার-বিষয়ক ক্লাসে অংশ নেন। তবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মুখপাত্র জানান, কোনো ক্লাসে স্নোডেনের অংশ নেওয়ার রেকর্ড পাওয়া যায়নি। সূত্র : এএফপি।
ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচি 'প্রিজমের' কথা গার্ডিয়ানের কাছে ফাঁস করে দেন স্নোডেন (৩০)। গত ২০ মে থেকে তিনি হংকংয়ে অবস্থান করছেন। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গত বুধবার বলেন, আইসল্যান্ডে সম্ভাব্য রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়ে স্নোডেনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁর কথা চলছে। আইসল্যান্ডে আশ্রয় নিতে স্নোডেনও আগ্রহ দেখিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আইসল্যান্ড ইন্টারনেটের স্বাধীনতার পক্ষের একটি দেশ।
ওলাফার বলেছেন, 'আমাদের দিক থেকে সব কিছু প্রস্তুত এবং বিমানটি কালই রওনা দেবে। আমরা যা যা করতে পারি, বাস্তবে তার সবই করেছি। এখন শুধু আইসল্যান্ড সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।' এদিকে আইসল্যান্ড জানিয়েছে, রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়ে তারা স্নোডেনের এক প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলেছে। তবে সে জন্য স্বয়ং স্নোডেনকে আইসল্যান্ডের মাটিতে আসতে হবে। উল্লেখ্য, অন্যান্য দেশের সাংবাদিক ও অন্যায় গোপন তথ্য ফাঁসকারীদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে ২০১০ সালে আইসল্যান্ডের পার্লামেন্টে একটি বিল আনা হয়। গত বৃহস্পতিবার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হান্না ক্রিস্টজানসডোট্টির সরকারি টেলিভিশন আরইউভিকে জানান, সরকার ওই বিল অনুসরণে বাধ্য না। তিনি বলেন, বিলটি আইনের অংশ নয় যে আশ্রয় প্রার্থীদের জন্য তা প্রযোজ্য হবে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য বিভাগের (ইউএসআইএস) এক সূত্র দাবি করেছে, স্নোডেনের যোগ্যতার বৃত্তান্তে গড়মিল থাকা সত্ত্বেও তাঁকে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থায় (এনএসএ) নিয়োগ দেওয়া হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি জানায়, বৃত্তান্তে স্নোডেন উল্লেখ করেছিলেন, তিনি জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার-বিষয়ক ক্লাসে অংশ নেন। তবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মুখপাত্র জানান, কোনো ক্লাসে স্নোডেনের অংশ নেওয়ার রেকর্ড পাওয়া যায়নি। সূত্র : এএফপি।
No comments