উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার পশ্চিম
মিঠাখালী গ্রামের এক গৃহবধূকে উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় ওই গৃহবধূসহ
তাঁর পরিবারের পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন।
গত বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে উপজেলার পশ্চিম মিঠাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন পশ্চিম মিঠাখালী গ্রামের খোকন হাওলাদার, তাঁর বাবা সাখায়াত হোসেন হাওলাদার, মা দেলোয়ারা বেগম, স্ত্রী ফাহিমা বেগম ও শ্বশুর ফারুক হোসেন।
হাসপাতাল, স্থানীয় ব্যক্তি ও আহতদের সূত্রে জানা গেছে, বেতমোর রাজপাড়া ইউনিয়নের খোকন হাওলাদারের স্ত্রীকে প্রতিবেশী সিদ্ধেশ্বর কুলুর ছেলে সঞ্জয় কুলু (৩০) ছয় মাস ধরে উত্ত্যক্ত করে আসছেন। সঞ্জয়কে কয়েকবার নিষেধ করার পরেও তিনি নিবৃত্ত হননি। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার খোকন ও সঞ্জয়ের মধ্যে বাদানুবাদ হয়।
এ ঘটনার জের ধরে গত বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে সঞ্জয়ের নেতৃত্বে সাত-আটজন লোক স্থানীয় পশ্চিম মিঠাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে খোকনের বাবা সাখায়াত হোসেনকে কুপিয়ে আহত করে। এ সময় তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে অন্য চারজনকেও কুপিয়ে আহত করে।
রাত ১০টার দিকে সঞ্জয় হাসপাতালে গেলে তাঁকে খোকনের স্বজনেরা মারধর করেন। আহত সঞ্জয় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ ঘটনায় রাতে সঞ্জয়ের বাবা সিদ্ধেশ্বর কুলু বাদী হয়ে খোকনসহ সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
খোকন হাওলাদার অভিযোগ করেন, ‘থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আমাদের মামলা না নিয়ে সঞ্জয়ের বাবার মামলা নিল।’ মঠবাড়িয়া থানার ওসি এস এম এ জাহিদ বলেন, ‘এক পক্ষ মামলা দিতে এসেছে। তাই নিয়েছি। অন্য পক্ষ আসেনি। এলে তাদের মামলাও নেব।’
আহত ব্যক্তিরা হলেন পশ্চিম মিঠাখালী গ্রামের খোকন হাওলাদার, তাঁর বাবা সাখায়াত হোসেন হাওলাদার, মা দেলোয়ারা বেগম, স্ত্রী ফাহিমা বেগম ও শ্বশুর ফারুক হোসেন।
হাসপাতাল, স্থানীয় ব্যক্তি ও আহতদের সূত্রে জানা গেছে, বেতমোর রাজপাড়া ইউনিয়নের খোকন হাওলাদারের স্ত্রীকে প্রতিবেশী সিদ্ধেশ্বর কুলুর ছেলে সঞ্জয় কুলু (৩০) ছয় মাস ধরে উত্ত্যক্ত করে আসছেন। সঞ্জয়কে কয়েকবার নিষেধ করার পরেও তিনি নিবৃত্ত হননি। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার খোকন ও সঞ্জয়ের মধ্যে বাদানুবাদ হয়।
এ ঘটনার জের ধরে গত বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে সঞ্জয়ের নেতৃত্বে সাত-আটজন লোক স্থানীয় পশ্চিম মিঠাখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে খোকনের বাবা সাখায়াত হোসেনকে কুপিয়ে আহত করে। এ সময় তাঁকে উদ্ধার করতে গেলে অন্য চারজনকেও কুপিয়ে আহত করে।
রাত ১০টার দিকে সঞ্জয় হাসপাতালে গেলে তাঁকে খোকনের স্বজনেরা মারধর করেন। আহত সঞ্জয় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ ঘটনায় রাতে সঞ্জয়ের বাবা সিদ্ধেশ্বর কুলু বাদী হয়ে খোকনসহ সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
খোকন হাওলাদার অভিযোগ করেন, ‘থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আমাদের মামলা না নিয়ে সঞ্জয়ের বাবার মামলা নিল।’ মঠবাড়িয়া থানার ওসি এস এম এ জাহিদ বলেন, ‘এক পক্ষ মামলা দিতে এসেছে। তাই নিয়েছি। অন্য পক্ষ আসেনি। এলে তাদের মামলাও নেব।’
No comments