কালিয়া-বড়দিয়া সড়কের অবস্থা বেহাল
কালিয়া-বড়দিয়া সড়কের ১৪ কিলো-মিটারের
মধ্যে ১০ কিলোমিটারই যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে যাতায়াতে মানুষকে
ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে; সময়ও বেশি লাগছে।
সম্প্রতি
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়কের সালামাবাদ থেকে বাকা মোড় পর্যন্ত দুই
কিলোমিটারের অবস্থা খুব খারাপ। এখানে বড় বড় অসংখ্য গর্ত তৈরি হয়েছে। কয়েক
দিন আগের বৃষ্টির পানি এসব গর্তে জমে গর্তগুলো মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। আর
কালিয়া পৌরসভাধীন দুই কিলোমিটার বাদে সড়কের বাকি আট কিলোমিটারের বিভিন্ন
স্থানে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ওই সড়কে যাতায়াতকারীদের সূত্রে জানা
গেছে, এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য লোক ঢাকা, ফরিদপুর, ভাটিয়াপাড়া,
বরিশাল ও লোহাগড়ায় যাতায়াত করে। কালিয়া বাজারের কাঁচামাল ব্যবসায়ী ফরিদ
মোল্যা বলেন, কালিয়া থেকে ঢাকা-গোপালগঞ্জ মহাসড়কের বিজয়পাশা বাসস্ট্যান্ডে
পৌঁছাতে সাধারণত সময় লাগে ৩০ মিনিট। আর বিজয়পাশা থেকে ঢাকায় যেতে সময় লাগে
তিন ঘণ্টা। অথচ কালিয়া থেকে বিজয়পাশা পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার রাস্তা যেতে
বর্তমানে সময় লাগছে দেড় ঘণ্টা। পণ্য নিয়ে ঢাকার আড়তে পৌঁছাতে সময় লেগে
যাচ্ছে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা। কলেজছাত্র শমসের আলী জানান, রাস্তা ভাঙাচোরা
থাকায় অনেকে কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
বাসচালক রিপন মোল্যা বলেন, এই দুই কিলোমিটার রাস্তা পার হতেই সময় লেগে যায় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট। গত এক সপ্তাহে তিনটি গাড়ির পাত ভেঙেছে। পণ্যবোঝাই একাধিক নছিমন-করিমন উল্টে গেছে।
কালিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান খান শামীমুর রহমান বলেন, এই রাস্তার কোথাও গর্ত হতে বাদ নেই। সড়কের দুই কিলোমিটার (বড়দিয়া থেকে পুটিমারি) নতুন করে কার্পেটিং করা হয়েছে। বাকি রাস্তার বেহাল অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই যাত্রীদের আর রক্ষা নেই। কালিয়া উপজেলা প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দীন আহমেঞ্চদ বলেন, চার বছর আগে সড়কটি সংস্কার করা হয়। বর্তমানে সড়কের বেশ কিছু স্থানে গর্ত তৈরি হয়েছে। সড়কটি যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আগামী অর্থবছরে বরাদ্দ পেলে সংস্কারকাজ করা যাবে।
বাসচালক রিপন মোল্যা বলেন, এই দুই কিলোমিটার রাস্তা পার হতেই সময় লেগে যায় প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিনিট। গত এক সপ্তাহে তিনটি গাড়ির পাত ভেঙেছে। পণ্যবোঝাই একাধিক নছিমন-করিমন উল্টে গেছে।
কালিয়া উপজেলার চেয়ারম্যান খান শামীমুর রহমান বলেন, এই রাস্তার কোথাও গর্ত হতে বাদ নেই। সড়কের দুই কিলোমিটার (বড়দিয়া থেকে পুটিমারি) নতুন করে কার্পেটিং করা হয়েছে। বাকি রাস্তার বেহাল অবস্থা। একটু বৃষ্টি হলেই যাত্রীদের আর রক্ষা নেই। কালিয়া উপজেলা প্রকৌশলী গিয়াস উদ্দীন আহমেঞ্চদ বলেন, চার বছর আগে সড়কটি সংস্কার করা হয়। বর্তমানে সড়কের বেশ কিছু স্থানে গর্ত তৈরি হয়েছে। সড়কটি যান চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আগামী অর্থবছরে বরাদ্দ পেলে সংস্কারকাজ করা যাবে।
No comments