গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন-আওয়ামী লীগের ভাগ্য ঝুলছে জাহাঙ্গীরে by হায়দার আলী, শরীফ আহ্মেদ শামীম ও শাহীন আকন্দ
আজমত উল্লার জয়-পরাজয় নির্ভর করছে
জাহাঙ্গীর আলমের ওপর- গাজীপুরের দলনিরপেক্ষ ভোটার ও সাধারণ মানুষজনের সঙ্গে
আলাপ করে পাওয়া গেছে এমন হিসাবের কথা।
অনেকের মতে, ভুল
সিদ্ধান্তের কারণে আওয়ামী লীগকে অন্য চার সিটির মতো গাজীপুরেও মাসুল দিতে
হতে পারে। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমকে এভাবে বসিয়ে
দেওয়ার ফসল দলের ঘরে না এসে বিরোধী প্রার্থীর গোলায় উঠতে পারে বলেও ধারণা
করছেন ভোটাররা।
এদিকে মহাজোট সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লা খানের সমর্থকরাও চেয়ে আছে জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর সমর্থকদের দিকে। প্রাধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আজমত উল্লাকে সমর্থন জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা প্রচার হলেও এখন পর্যন্ত তাঁকে গাজীপুরে দেখা যায়নি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ। পরিবারের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। তাই তাঁর নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার বিষয়টি পরিষ্কার নয় আজমত উল্লার সমর্থকদের কাছে। এমনকি জাহাঙ্গীর মাঠে না থাকলেও তাঁর সমর্থকরা বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার আনারস প্রতীকে ভোট চেয়ে নগরের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করে। গতকাল জুমার নামাজের পর গাছা ও টঙ্গীর বহু মসজিদে জাহাঙ্গীরের জন্য দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ অবস্থায় চিন্তিত আজমত উল্লার কর্মী-সমর্থকরা। জাহাঙ্গীর প্রকাশ্যে গাজীপুরে এসে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা না দেওয়ায় জেলার সিনিয়র নেতারাও শঙ্কিত। আজমত উল্লার সমর্থকদের মত, জাহাঙ্গীর ও তাঁর কর্মী-সমর্থকরা মাঠে জোরালোভাবে কাজ করলেই কেবল বিজয় আসতে পারে। নচেৎ মহাজোটের প্রার্থী বেকায়দায় পড়তে পারেন। এ কারণেই ভোটারদের মধ্যে বলাবলি হচ্ছে, আজমত উল্লার জয়-পরাজয় নির্ভর করছে জাহাঙ্গীর আলমের ওপর।
পূবাইল এলাকার ভোটার কলেজছাত্র আশরাফ হোসেন বলেন, দলের স্বার্থে জাহাঙ্গীর আলম নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতেই পারেন। কিন্তু প্রথমে তাঁর পদত্যাগ ঠেকিয়ে মনোনয়ন বাতিল করায় সবার মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে আইনের আশ্রয় নিয়ে পক্ষে রায় পেয়ে নির্বচনী প্রচারে নামেন তিনি। সেখান থেকে তাঁকে ঢাকায় নিয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণায় কেউ বিশ্বাস রাখতে পারছে না। কারণ নির্বাচন করতে তিনি বদ্ধপরিকর ছিলেন। আশরাফ বলেন, যদি তিনি আজমত উল্লার জন্য মাঠে না নামেন, তাহলেও তাঁর সমর্থকরা আনরস প্রতীকেই সিল মারবেন। তবে ক্ষোভে অনেক ভোটার বিরোধীদলীয় প্রার্থীর বাক্সে ভোট দেবেন বলেও তাঁকে জানিয়েছেন।
৫৭ নম্বর ওয়ার্ড সরেজমিনে ঘুরে জানা গেছে, জাহাঙ্গীর আলমের বেশির ভাগ ভোটারের ক্ষোভ এমনই।
নগরের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাছিমপুর এলাকার বাসিন্দা আবদুল আলিম বলেন, 'কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের সঙ্গে ঢাকায় যাওয়ার পর থেকে জাহাঙ্গীর ভাইয়ের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। তাঁর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। তিনি নিজে এসে আমাদের নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁর পক্ষে প্রচার চালিয়ে যাব।'
শিমুলতলী এলাকার ভোটার বুলবুল হোসেন বলেন, বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠা জাহাঙ্গীর আলম মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের টনক নড়ে। শুরু হয় ষড়যন্ত্র। আজমত উল্লা খানের ডান হাত-বাম হাত বলে পরিচিত গাজীপুর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জাহাঙ্গীর আলমকে নূ্যনতম সম্মান না জানিয়ে হেয় করতে উঠেপড়ে লাগেন। তাঁদের কারসাজিতেই তিনি প্রতীক পেয়েও নির্বাচনের মাঠে থেকে নিখোঁজ। এসব কারণে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মী এখনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। তারা আজমত উল্লার পক্ষে মাঠে না নামলে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে না।
জানা গেছে, গাজীপুর সিটি করপোরেশন বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক ও সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম গত তিন বছর ধরে মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছেন। দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়িয়ে জনপ্রিয়তা পান। এলাকার ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে মানুষের নজর কাড়েন। এ কারণে দলের বাইরে সাধারণ মানুষ ও পেশাজীবীদের কাছেও তিনি সমান জনপ্রিয়।
নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. মতিয়ার রহমান জানান, গত ১৭ মে শেষ দিনেও জাহাঙ্গীর আলম প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। এখন চাইলেও তিনি তা প্রত্যাহার করতে পারবেন না। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী তিনি মেয়র পদপ্রার্থী। তাই ব্যালটে তাঁর আনারস প্রতীক থাকবে।
তবে জেলা আওয়ামী লীগ ও আজমত উল্লার সমর্থকরা মনে করে, তাদের নেতার জয়-পরাজয়ে জাহাঙ্গীর আলমের কোনো ভূমিকা বা প্রভাব থাকবে না। জেলা আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান বলেন, অসুস্থতার কারণে জাহাঙ্গীর আলম আজমত উল্লার হয়ে মাঠে নামতে পারেননি। যেকোনো দিন তিনি মাঠে নামলেই সব শঙ্কা দূর হয়ে যাবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ বলেন, 'নির্বাচন থেকে জাহাঙ্গীর আলম সরে দাঁড়ানোয় আমাদের মহাজোট প্রার্থীর বিজয় এখন সময়ের ব্যাপার। জেলার সব নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নেমেছে।' তিনি বলেন, জাহাঙ্গীর ও তাঁর কর্মী-সমর্থকরা মাঠে না নামলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে, তবে সেটা বিজয়ের পথে বড় বাধা হবে না।
আজমত উল্লা খানের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, 'জাহাঙ্গীরের কাজ না করার কোনো কারণ নেই। তিনি আমাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছেন।' জাহাঙ্গীরের কর্মীদের প্রচার ও গণসংযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাহাঙ্গীরের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এক ধরনের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যেই জাহাঙ্গীর নেতা-কর্মীদের নিয়ে আজমত খানের পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নামবেন।
মহাজোট সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমত উল্লা খান কালের কণ্ঠকে বলেন, জাহাঙ্গীর তাঁর হয়ে এখনো মাঠে না নামলেও শিগগিরই একসঙ্গে প্রচারে অংশ নেবেন বলে আশা করছেন।
এদিকে মহাজোট সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লা খানের সমর্থকরাও চেয়ে আছে জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর সমর্থকদের দিকে। প্রাধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আজমত উল্লাকে সমর্থন জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলমের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা প্রচার হলেও এখন পর্যন্ত তাঁকে গাজীপুরে দেখা যায়নি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ। পরিবারের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। তাই তাঁর নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার বিষয়টি পরিষ্কার নয় আজমত উল্লার সমর্থকদের কাছে। এমনকি জাহাঙ্গীর মাঠে না থাকলেও তাঁর সমর্থকরা বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার আনারস প্রতীকে ভোট চেয়ে নগরের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করে। গতকাল জুমার নামাজের পর গাছা ও টঙ্গীর বহু মসজিদে জাহাঙ্গীরের জন্য দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ অবস্থায় চিন্তিত আজমত উল্লার কর্মী-সমর্থকরা। জাহাঙ্গীর প্রকাশ্যে গাজীপুরে এসে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা না দেওয়ায় জেলার সিনিয়র নেতারাও শঙ্কিত। আজমত উল্লার সমর্থকদের মত, জাহাঙ্গীর ও তাঁর কর্মী-সমর্থকরা মাঠে জোরালোভাবে কাজ করলেই কেবল বিজয় আসতে পারে। নচেৎ মহাজোটের প্রার্থী বেকায়দায় পড়তে পারেন। এ কারণেই ভোটারদের মধ্যে বলাবলি হচ্ছে, আজমত উল্লার জয়-পরাজয় নির্ভর করছে জাহাঙ্গীর আলমের ওপর।
পূবাইল এলাকার ভোটার কলেজছাত্র আশরাফ হোসেন বলেন, দলের স্বার্থে জাহাঙ্গীর আলম নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতেই পারেন। কিন্তু প্রথমে তাঁর পদত্যাগ ঠেকিয়ে মনোনয়ন বাতিল করায় সবার মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পরে আইনের আশ্রয় নিয়ে পক্ষে রায় পেয়ে নির্বচনী প্রচারে নামেন তিনি। সেখান থেকে তাঁকে ঢাকায় নিয়ে নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণায় কেউ বিশ্বাস রাখতে পারছে না। কারণ নির্বাচন করতে তিনি বদ্ধপরিকর ছিলেন। আশরাফ বলেন, যদি তিনি আজমত উল্লার জন্য মাঠে না নামেন, তাহলেও তাঁর সমর্থকরা আনরস প্রতীকেই সিল মারবেন। তবে ক্ষোভে অনেক ভোটার বিরোধীদলীয় প্রার্থীর বাক্সে ভোট দেবেন বলেও তাঁকে জানিয়েছেন।
৫৭ নম্বর ওয়ার্ড সরেজমিনে ঘুরে জানা গেছে, জাহাঙ্গীর আলমের বেশির ভাগ ভোটারের ক্ষোভ এমনই।
নগরের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাছিমপুর এলাকার বাসিন্দা আবদুল আলিম বলেন, 'কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের সঙ্গে ঢাকায় যাওয়ার পর থেকে জাহাঙ্গীর ভাইয়ের সঙ্গে আমাদের কোনো যোগাযোগ নেই। তাঁর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। তিনি নিজে এসে আমাদের নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁর পক্ষে প্রচার চালিয়ে যাব।'
শিমুলতলী এলাকার ভোটার বুলবুল হোসেন বলেন, বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠা জাহাঙ্গীর আলম মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের টনক নড়ে। শুরু হয় ষড়যন্ত্র। আজমত উল্লা খানের ডান হাত-বাম হাত বলে পরিচিত গাজীপুর আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা জাহাঙ্গীর আলমকে নূ্যনতম সম্মান না জানিয়ে হেয় করতে উঠেপড়ে লাগেন। তাঁদের কারসাজিতেই তিনি প্রতীক পেয়েও নির্বাচনের মাঠে থেকে নিখোঁজ। এসব কারণে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মী এখনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। তারা আজমত উল্লার পক্ষে মাঠে না নামলে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে না।
জানা গেছে, গাজীপুর সিটি করপোরেশন বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক ও সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম গত তিন বছর ধরে মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছেন। দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়িয়ে জনপ্রিয়তা পান। এলাকার ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে মানুষের নজর কাড়েন। এ কারণে দলের বাইরে সাধারণ মানুষ ও পেশাজীবীদের কাছেও তিনি সমান জনপ্রিয়।
নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার মো. মতিয়ার রহমান জানান, গত ১৭ মে শেষ দিনেও জাহাঙ্গীর আলম প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। এখন চাইলেও তিনি তা প্রত্যাহার করতে পারবেন না। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী তিনি মেয়র পদপ্রার্থী। তাই ব্যালটে তাঁর আনারস প্রতীক থাকবে।
তবে জেলা আওয়ামী লীগ ও আজমত উল্লার সমর্থকরা মনে করে, তাদের নেতার জয়-পরাজয়ে জাহাঙ্গীর আলমের কোনো ভূমিকা বা প্রভাব থাকবে না। জেলা আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান বলেন, অসুস্থতার কারণে জাহাঙ্গীর আলম আজমত উল্লার হয়ে মাঠে নামতে পারেননি। যেকোনো দিন তিনি মাঠে নামলেই সব শঙ্কা দূর হয়ে যাবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ বলেন, 'নির্বাচন থেকে জাহাঙ্গীর আলম সরে দাঁড়ানোয় আমাদের মহাজোট প্রার্থীর বিজয় এখন সময়ের ব্যাপার। জেলার সব নেতা-কর্মী ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠে নেমেছে।' তিনি বলেন, জাহাঙ্গীর ও তাঁর কর্মী-সমর্থকরা মাঠে না নামলে কিছুটা সমস্যা হতে পারে, তবে সেটা বিজয়ের পথে বড় বাধা হবে না।
আজমত উল্লা খানের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, 'জাহাঙ্গীরের কাজ না করার কোনো কারণ নেই। তিনি আমাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করছেন।' জাহাঙ্গীরের কর্মীদের প্রচার ও গণসংযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জাহাঙ্গীরের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে এক ধরনের ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। তবে দু-এক দিনের মধ্যেই জাহাঙ্গীর নেতা-কর্মীদের নিয়ে আজমত খানের পক্ষে প্রচারণায় মাঠে নামবেন।
মহাজোট সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমত উল্লা খান কালের কণ্ঠকে বলেন, জাহাঙ্গীর তাঁর হয়ে এখনো মাঠে না নামলেও শিগগিরই একসঙ্গে প্রচারে অংশ নেবেন বলে আশা করছেন।
No comments