চলতি সপ্তাহ থেকে আমন সংগ্রহ শুরু- ২৬ টাকা কেজি দরে তিন লাখ টন চাল কিনবে সরকার
চলতি আমন মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে তিন লাখ টন চাল কিনবে সরকার। এর মধ্যে দুই লাখ ৫০ হাজার টন সেদ্ধ চাল এবং ৫০ হাজার টন আতপ চাল। প্রতি কেজি সেদ্ধ চালের দাম ২৬ টাকা এবং প্রতি কেজি আতপ চালের দাম ২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সিদ্ধান্ত হয়, চলতি সপ্তাহ থেকে আমন সংগ্রহ অভিযান শুরু করা হবে এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তা চলবে। এ বছরে প্রতি কেজি আমন চালের উৎপাদনে ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ টাকা ৭৬ পয়সা। সভায় উচ্চমানের সুগন্ধি চাল রপ্তানি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত হয়।
সভায় জানানো হয়, আমন ধান পুরোপুরি কাটা হয়নি। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলে এখনো পুরোদমে ধান কাটা শুরু হয়নি। ধান কাটা শেষ হলে মোটা চাল রপ্তানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
খাদ্যমন্ত্রী জানান, সরকারি খাদ্যগুদামে বর্তমানে ১৪ লাখ ৫০ হাজার টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। এর মধ্যে ১২ লাখ টন চাল এবং দুই লাখ ৫০ হাজার টন গম। বর্তমানে সরকারি গুদামের মোট ধারণক্ষমতা ১৭ লাখ টন। গুদামের ধারণক্ষমতা সীমিত হওয়ায় অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সরকার বেশি পরিমাণ ধান-চাল কিনতে পারে না। ফলে বাজারে খুব বেশি প্রভাব সৃষ্টি করা সম্ভব হয় না।
সরকার কৃষককে উৎসাহ দিতে এবং আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় খাদ্যশস্য কিনে থাকে। গত দুই বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি না করায় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হয়েছে। এ জন্য দেশের কৃষকসমাজের প্রতি মন্ত্রী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
খাদ্যমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, অর্থসচিব, কৃষিসচিব, বাণিজ্যসচিব, ভারপ্রাপ্ত খাদ্যসচিবসহ কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, আমন ধান পুরোপুরি কাটা হয়নি। বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলে এখনো পুরোদমে ধান কাটা শুরু হয়নি। ধান কাটা শেষ হলে মোটা চাল রপ্তানির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
খাদ্যমন্ত্রী জানান, সরকারি খাদ্যগুদামে বর্তমানে ১৪ লাখ ৫০ হাজার টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। এর মধ্যে ১২ লাখ টন চাল এবং দুই লাখ ৫০ হাজার টন গম। বর্তমানে সরকারি গুদামের মোট ধারণক্ষমতা ১৭ লাখ টন। গুদামের ধারণক্ষমতা সীমিত হওয়ায় অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সরকার বেশি পরিমাণ ধান-চাল কিনতে পারে না। ফলে বাজারে খুব বেশি প্রভাব সৃষ্টি করা সম্ভব হয় না।
সরকার কৃষককে উৎসাহ দিতে এবং আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায় খাদ্যশস্য কিনে থাকে। গত দুই বছর বিদেশ থেকে চাল আমদানি না করায় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হয়েছে। এ জন্য দেশের কৃষকসমাজের প্রতি মন্ত্রী কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
খাদ্যমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বাণিজ্যমন্ত্রী জি এম কাদের, অর্থসচিব, কৃষিসচিব, বাণিজ্যসচিব, ভারপ্রাপ্ত খাদ্যসচিবসহ কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments