গার্মেন্টে আগুন নেভানোর সরঞ্জাম বসানোর ধুম by রাজীব আহমেদ
তাজরীন গার্মেন্টে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শতাধিক প্রাণহানির ঘটনায় আগুন নিয়ে সতর্কতা বহুগুণ বেড়ে গেছে পোশাক কারখানার মালিকদের মধ্যে। কারখানার 'শোপিস' হিসেবে এত দিন মেয়াদোত্তীর্ণ যেসব অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম ছিল, সেগুলো এখন পাল্টে নিতে শুরু করেছেন তাঁরা।
যাঁদের কারখানায় পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম ছিল না, তাঁরা নতুন করে সেসব কিনছেন। আবার অনেক কারখানা শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দিতে ফায়ার সার্ভিসের কাছে যাচ্ছে। এর ফলে বাজারে অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জামের বিক্রি অনেক গুণ বেড়ে গেছে। বেড়েছে দামও।
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আগে যেখানে দিনে পাঁচ থেকে ছয়টি প্রশিক্ষণ দেওয়ার আবেদন পেত, সেখানে এখন এর দুই-তিন গুণ আবেদন পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ টাস্কফোর্স গঠন করে কারখানাগুলোতে জরিপ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সবচেয়ে বড় চাপ আসছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে। ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেদের সুনাম রক্ষার চাপে পড়েছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। আর তারা মালিকদের চাপ দিচ্ছে অগ্নিনিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য। ত্রিমুখী চাপে পড়ে কারখানার মালিকরা অবশেষে তৎপর হয়ে উঠছেন।
জানা গেছে, বড় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব প্রতিষ্ঠানে তাদের অর্ডার আছে, সেখানে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে কি না, তা তদারক করছে। ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে ১৫টি পরিদর্শকদল গঠন করে কারখানা পরিদর্শন করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার ওই সব দল ৭৪টি ও শনিবার ৮৯টি কারখানা পরিদর্শন করে। গতকাল রবিবারও পরিদর্শন অব্যাহত থাকে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ।
আগুন প্রতিরোধের জন্য যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে অন্যতম ফায়ার এক্সটিংগুইশার, যা সিলিন্ডার নামে পরিচিত। এগুলোর একটিতে আগুন প্রতিরোধী কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়, অন্যটিতে ব্যবহার করা হয় শুকনো রাসায়নিক পাউডার। এ ছাড়া কারখানায় আগুন লাগলে পানি সরবরাহের জন্য হোজরিল থাকে। এ ছাড়া থাকে ফায়ার অ্যালার্ম। এই উপকরণগুলোর বিক্রি কয়েক গুণ বেড়ে গেছে তাজরীন ফ্যাশনসে দুর্ঘটনার পর।
ফায়ার সিকিউরেক্স নামের একটি পাইকারি অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং এসব পণ্যের ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামীম আহমেদ ভুঁইয়া কালের কণ্ঠকে জানান, বছরে বাংলাদেশে প্রায় ১০০ কোটি টাকার অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম আমদানি হয়। এগুলোর বেশির ভাগই 'পুশ সেল' (জোর করে বিক্রি) করতে হতো। তবে তাজরীন ফ্যাশনসের ঘটনার পর বিক্রি অনেক বেড়েছে। তিনি জানান, এ ঘটনার আগে তাঁর দোকানে দৈনিক গড়ে এক লাখ টাকা বিক্রি হতো। কয়েক দিন ধরে তিনি দৈনিক পাঁচ লাখ টাকার বেশি মূল্যের সরঞ্জাম বিক্রি করছেন।
শামীম আহমেদ আরো জানান, বেশির ভাগ পণ্য নিচ্ছেন পোশাক কারখানার মালিকরা। তবে অন্যান্য কারখানা বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও নেওয়া হচ্ছে। মালিকদের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও তাঁদের কাছ থেকে এসব সরঞ্জাম কিনে মালিকদের সরবরাহ করছেন। তিনি জানান, তাঁর দোকানে তিন কেজি শুকনো রাসায়নিক ধরে এমন একটি এক্সটিংগুইশারের দাম ৮৫০ টাকার মতো। পাঁচ কেজি রাসায়নিক ধারণক্ষমতার এক্সটিংগুইশারের দাম ৯০০ টাকার মতো। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডধারী তিন লিটার ক্ষমতার ফায়ার এক্সটিংগুইশারের দাম এক হাজার ৭০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা। আর পাঁচ লিটারের দাম দুই ৬০০ টাকা। ফায়ার অ্যালার্ম ৪৫০ থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হয়। হোজরিলের দাম ৯ হাজার ৫০০ টাকা। হোস পাইপের দাম কমবেশি দুই হাজার ২০০ টাকা।
চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এগুলোর প্রতিটির দাম পাইকারি পর্যায়ে ১০০ টাকার মতো বেড়েছে বলে জানায় বিক্রেতারা। অন্যদিকে খুচরা পর্যায়ে বিক্রেতারা যার কাছ থেকে যা পারছে তাই আদায় করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্বিগুণ দামও নেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার এক্সটিংগুইশার নেই এমন পোশাক কারখানা একটিও পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু এখানেও বিরাট ফাঁকি আছে। একটি এক্সটিংগুইশারের মেয়াদ থাকে এক বছর। এরপর এর ভেতরের গ্যাস অথবা পাউডার পাল্টাতে হয়। তবে অনেক কারখানা দিনের পর দিন এসব মেয়াদোত্তীর্ণ সরঞ্জামই ঝুলিয়ে রাখে। অনেক সময় মেয়াদহীন সরঞ্জামে নতুন স্টিকার লাগিয়ে ফাঁকি দেওয়া হয় পরিদর্শকদের। তবে তাজরীন ফ্যাশনসের ঘটনার পর মেয়াদোত্তীর্ণ সরঞ্জামের গ্যাস অথবা রাসায়নিক পাউডার পাল্টে নেওয়ার হিড়িক পড়েছে।
কমলাপুর স্টেডিয়ামের পাশে ফায়ার টেক নামের একটি কারখানা এই গ্যাস ও পাউডার পরিবর্তনের কাজ করে। ওই কারখানার মালিক মো. দুলাল জানান, স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক গড়ে ৫০টির মতো সিলিন্ডারের গ্যাস অথবা রাসায়নিক পাউডার পরিবর্তনের কাজ পেতেন তিনি। এখন সেটা এক শ'রও অধিক হচ্ছে। তিনি জানান, এক কেজি পাউডারের দাম ১০০ এবং এক কেজি গ্যাসের দাম ১২০ টাকা। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় কেজিতে দাম ১০ টাকা বেড়েছে।
কারখানাগুলো আবেদন করলে তাদের শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেয় ফায়ার সার্ভিস। এ জন্য অবশ্য টাকা দিতে হয়। কারখানা জরিপ, প্রশিক্ষণ ও মহড়া মিলিয়ে তিন দিনের প্যাকেজের জন্য ব্যয় করতে হয় ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। তবে আলাদাভাবে শুধু প্রশিক্ষণ (৪০ জনের) বাবদ খরচ হয় ১৬ হাজার ৫০০ টাকা। বর্তমানে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য আবেদন করার হার অনেক বেড়েছে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ। জানা গেছে, আগে যেখানে দৈনিক পাঁচ থেকে ছয়টির বেশি আবেদন পাওয়া যেত না, সেখানে এখন দিনে ১০-১২টি কারখানা প্রশিক্ষণ নেওয়ার আবেদন করছে। বৃহস্পতিবার ১৮টি কারখানা এ আবেদন জানায়, যার বেশির ভাগই পোশাক কারখানা।
ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আগে যেখানে দিনে পাঁচ থেকে ছয়টি প্রশিক্ষণ দেওয়ার আবেদন পেত, সেখানে এখন এর দুই-তিন গুণ আবেদন পাওয়া যাচ্ছে।
এদিকে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ টাস্কফোর্স গঠন করে কারখানাগুলোতে জরিপ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সবচেয়ে বড় চাপ আসছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে। ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেদের সুনাম রক্ষার চাপে পড়েছে ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। আর তারা মালিকদের চাপ দিচ্ছে অগ্নিনিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য। ত্রিমুখী চাপে পড়ে কারখানার মালিকরা অবশেষে তৎপর হয়ে উঠছেন।
জানা গেছে, বড় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব প্রতিষ্ঠানে তাদের অর্ডার আছে, সেখানে অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে কি না, তা তদারক করছে। ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে ১৫টি পরিদর্শকদল গঠন করে কারখানা পরিদর্শন করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার ওই সব দল ৭৪টি ও শনিবার ৮৯টি কারখানা পরিদর্শন করে। গতকাল রবিবারও পরিদর্শন অব্যাহত থাকে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ।
আগুন প্রতিরোধের জন্য যেসব উপকরণ ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে অন্যতম ফায়ার এক্সটিংগুইশার, যা সিলিন্ডার নামে পরিচিত। এগুলোর একটিতে আগুন প্রতিরোধী কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করা হয়, অন্যটিতে ব্যবহার করা হয় শুকনো রাসায়নিক পাউডার। এ ছাড়া কারখানায় আগুন লাগলে পানি সরবরাহের জন্য হোজরিল থাকে। এ ছাড়া থাকে ফায়ার অ্যালার্ম। এই উপকরণগুলোর বিক্রি কয়েক গুণ বেড়ে গেছে তাজরীন ফ্যাশনসে দুর্ঘটনার পর।
ফায়ার সিকিউরেক্স নামের একটি পাইকারি অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম বিক্রয় প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং এসব পণ্যের ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শামীম আহমেদ ভুঁইয়া কালের কণ্ঠকে জানান, বছরে বাংলাদেশে প্রায় ১০০ কোটি টাকার অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জাম আমদানি হয়। এগুলোর বেশির ভাগই 'পুশ সেল' (জোর করে বিক্রি) করতে হতো। তবে তাজরীন ফ্যাশনসের ঘটনার পর বিক্রি অনেক বেড়েছে। তিনি জানান, এ ঘটনার আগে তাঁর দোকানে দৈনিক গড়ে এক লাখ টাকা বিক্রি হতো। কয়েক দিন ধরে তিনি দৈনিক পাঁচ লাখ টাকার বেশি মূল্যের সরঞ্জাম বিক্রি করছেন।
শামীম আহমেদ আরো জানান, বেশির ভাগ পণ্য নিচ্ছেন পোশাক কারখানার মালিকরা। তবে অন্যান্য কারখানা বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও নেওয়া হচ্ছে। মালিকদের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও তাঁদের কাছ থেকে এসব সরঞ্জাম কিনে মালিকদের সরবরাহ করছেন। তিনি জানান, তাঁর দোকানে তিন কেজি শুকনো রাসায়নিক ধরে এমন একটি এক্সটিংগুইশারের দাম ৮৫০ টাকার মতো। পাঁচ কেজি রাসায়নিক ধারণক্ষমতার এক্সটিংগুইশারের দাম ৯০০ টাকার মতো। অন্যদিকে কার্বন ডাই-অক্সাইডধারী তিন লিটার ক্ষমতার ফায়ার এক্সটিংগুইশারের দাম এক হাজার ৭০০ থেকে এক হাজার ৮০০ টাকা। আর পাঁচ লিটারের দাম দুই ৬০০ টাকা। ফায়ার অ্যালার্ম ৪৫০ থেকে শুরু করে ১২০০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি হয়। হোজরিলের দাম ৯ হাজার ৫০০ টাকা। হোস পাইপের দাম কমবেশি দুই হাজার ২০০ টাকা।
চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এগুলোর প্রতিটির দাম পাইকারি পর্যায়ে ১০০ টাকার মতো বেড়েছে বলে জানায় বিক্রেতারা। অন্যদিকে খুচরা পর্যায়ে বিক্রেতারা যার কাছ থেকে যা পারছে তাই আদায় করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্বিগুণ দামও নেওয়া হচ্ছে।
ফায়ার এক্সটিংগুইশার নেই এমন পোশাক কারখানা একটিও পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু এখানেও বিরাট ফাঁকি আছে। একটি এক্সটিংগুইশারের মেয়াদ থাকে এক বছর। এরপর এর ভেতরের গ্যাস অথবা পাউডার পাল্টাতে হয়। তবে অনেক কারখানা দিনের পর দিন এসব মেয়াদোত্তীর্ণ সরঞ্জামই ঝুলিয়ে রাখে। অনেক সময় মেয়াদহীন সরঞ্জামে নতুন স্টিকার লাগিয়ে ফাঁকি দেওয়া হয় পরিদর্শকদের। তবে তাজরীন ফ্যাশনসের ঘটনার পর মেয়াদোত্তীর্ণ সরঞ্জামের গ্যাস অথবা রাসায়নিক পাউডার পাল্টে নেওয়ার হিড়িক পড়েছে।
কমলাপুর স্টেডিয়ামের পাশে ফায়ার টেক নামের একটি কারখানা এই গ্যাস ও পাউডার পরিবর্তনের কাজ করে। ওই কারখানার মালিক মো. দুলাল জানান, স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক গড়ে ৫০টির মতো সিলিন্ডারের গ্যাস অথবা রাসায়নিক পাউডার পরিবর্তনের কাজ পেতেন তিনি। এখন সেটা এক শ'রও অধিক হচ্ছে। তিনি জানান, এক কেজি পাউডারের দাম ১০০ এবং এক কেজি গ্যাসের দাম ১২০ টাকা। চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় কেজিতে দাম ১০ টাকা বেড়েছে।
কারখানাগুলো আবেদন করলে তাদের শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দেয় ফায়ার সার্ভিস। এ জন্য অবশ্য টাকা দিতে হয়। কারখানা জরিপ, প্রশিক্ষণ ও মহড়া মিলিয়ে তিন দিনের প্যাকেজের জন্য ব্যয় করতে হয় ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। তবে আলাদাভাবে শুধু প্রশিক্ষণ (৪০ জনের) বাবদ খরচ হয় ১৬ হাজার ৫০০ টাকা। বর্তমানে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য আবেদন করার হার অনেক বেড়েছে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু নাঈম মো. শাহিদউল্লাহ। জানা গেছে, আগে যেখানে দৈনিক পাঁচ থেকে ছয়টির বেশি আবেদন পাওয়া যেত না, সেখানে এখন দিনে ১০-১২টি কারখানা প্রশিক্ষণ নেওয়ার আবেদন করছে। বৃহস্পতিবার ১৮টি কারখানা এ আবেদন জানায়, যার বেশির ভাগই পোশাক কারখানা।
No comments