জাপানে সুড়ঙ্গ ধসে পাঁচজন নিহত
জাপানের এক সুড়ঙ্গপথ ধসে পাঁচজন নিহত হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে সাতজন। গতকাল স্থানীয় সময় সকাল ৮টার দিকে রাজধানী টোকিওর প্রায় ৮০ কিলোমিটার পশ্চিমে চুয়ো এক্সপ্রেসওয়ের সাসাগো সুড়ঙ্গপথে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এক্সপ্রেসওয়ের এক ট্রাফিক পুলিশ এ তথ্য জানিয়েছে।
উদ্ধারকর্মীরা আগুনে পুড়ে যাওয়া পাঁচটি মৃতদেহ সুড়ঙ্গ থেকে বের করেছেন। প্রচণ্ড ধোঁয়ার কারণে উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। আশঙ্কা রয়েছে আবারও ধসের ঘটনা ঘটবে। প্রথমবার ধসের পর সুড়ঙ্গের ছাদের ৫০ থেকে ৬০ মিটার এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একটি গাড়িকে বিস্ফোরিত হতে দেখেছেন তাঁরা। গাড়ি থেকে ঝাঁঝাল ধোঁয়া বের হচ্ছিল। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ধোঁয়ার কারণেই উদ্ধারকর্মীরা তাঁদের কাজ কয়েক ঘণ্টা বন্ধ রাখতে বাধ্য হন। এ সময় তাঁরা ধসে পড়া কংক্রিটের দেড় টন স্তূপের মধ্য থেকে কয়েকজনকে উদ্ধারের চেষ্টা চালান। সুড়ঙ্গটির দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ কিলোমিটার। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কতগুলো গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে, তা নিশ্চিত নয়। দুর্ঘটনার পর একজন নারী (২৮) সুড়ঙ্গ থেকে বের হয়ে আসতে সক্ষম হন। তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, তাঁর সঙ্গে এক গাড়িতে আরো পাঁচজন ছিলেন।
সরকারি টেলিভিশন এনএইচকের একজন সংবাদকর্মী জানান, সুড়ঙ্গটি যখন ভেঙে পড়তে শুরু করে, সেই সময় তিনি টোকিওর উদ্দেশে ওই সুড়ঙ্গপথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন। তিনি তাঁর আশপাশের গাড়িগুলোকে দুর্ঘটনার কবলে পড়তে দেখেছেন। টানেলের ভেতরে কালো ধোঁয়া দেখেছেন। তাঁর ধারণা, ভেতরে কোথাও আগুন লেগেছে। মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি জানান, তাঁর থেকে মাত্র ৫০ মিটার সামনে সুড়ঙ্গের ছাদ ধসে পড়ে। আটকে পড়ার পর গাড়ি থেকে নেমে প্রায় এক ঘণ্টা হেঁটে সুড়ঙ্গ থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। সূত্র : এএফপি, দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, একটি গাড়িকে বিস্ফোরিত হতে দেখেছেন তাঁরা। গাড়ি থেকে ঝাঁঝাল ধোঁয়া বের হচ্ছিল। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা প্রায় তিন ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ধোঁয়ার কারণেই উদ্ধারকর্মীরা তাঁদের কাজ কয়েক ঘণ্টা বন্ধ রাখতে বাধ্য হন। এ সময় তাঁরা ধসে পড়া কংক্রিটের দেড় টন স্তূপের মধ্য থেকে কয়েকজনকে উদ্ধারের চেষ্টা চালান। সুড়ঙ্গটির দৈর্ঘ্য প্রায় পাঁচ কিলোমিটার। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কতগুলো গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে, তা নিশ্চিত নয়। দুর্ঘটনার পর একজন নারী (২৮) সুড়ঙ্গ থেকে বের হয়ে আসতে সক্ষম হন। তাঁকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, তাঁর সঙ্গে এক গাড়িতে আরো পাঁচজন ছিলেন।
সরকারি টেলিভিশন এনএইচকের একজন সংবাদকর্মী জানান, সুড়ঙ্গটি যখন ভেঙে পড়তে শুরু করে, সেই সময় তিনি টোকিওর উদ্দেশে ওই সুড়ঙ্গপথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হন। তিনি তাঁর আশপাশের গাড়িগুলোকে দুর্ঘটনার কবলে পড়তে দেখেছেন। টানেলের ভেতরে কালো ধোঁয়া দেখেছেন। তাঁর ধারণা, ভেতরে কোথাও আগুন লেগেছে। মধ্যবয়সী এক ব্যক্তি জানান, তাঁর থেকে মাত্র ৫০ মিটার সামনে সুড়ঙ্গের ছাদ ধসে পড়ে। আটকে পড়ার পর গাড়ি থেকে নেমে প্রায় এক ঘণ্টা হেঁটে সুড়ঙ্গ থেকে বের হয়ে আসেন তিনি। সূত্র : এএফপি, দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments