টাকা ছাপানোর কাজও ঝুঁকিতে-সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন চলছে ধুঁকে ধুঁকে, মেশিনপত্র পুরনো, জনবলের সংকট চেক বই ছাপানো ব্যাহত by আবুল কাশেম
ব্যাংক নোট ছাপানোর মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজও ঝুঁকি নিয়ে করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ঝুঁকির মধ্যে চলছে রাষ্ট্রের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপত্তাসামগ্রীর মুদ্রণকাজ। একে তো পুরনো মেশিন, তার ওপর জনবল সংকট- এই দুই কারণে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী টাকার নোটের কালার ম্যাচিংও করা সম্ভব হচ্ছে না।
এমনকি চাহিদা অনুযায়ী চেক বইও ছাপাতে পারছে না সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিষ্ঠানটির নাম 'দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লি.'। রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ এখানে হয়ে থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি চলছে ধুঁকে ধুঁকে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদসহ সরকারেরও আশঙ্কা, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন যেহেতু ব্যাংক নোটসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তাসামগ্রী মুদ্রণ করে থাকে, তাই এসব ক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যাহত হলে জাতীয় ক্ষেত্রে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। গত ৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত করপোরেশনের ১৭৮তম বোর্ড সভায় এ আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে।
বৈঠকের কার্যবিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন ব্যাংক নোটসহ সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তাসামগ্রী মুদ্রণ করে থাকে বলে এখানে উৎপাদন ব্যাহত হলে জাতীয় ক্ষেত্রে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। প্রতিষ্ঠানের শুরুর সময় সংগৃহীত বেশির ভাগ মেশিন দিয়ে এখনো উৎপাদন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরের আগ পর্যন্ত নতুন কোনো মেশিন সংযোজিত হয়নি। দীর্ঘদিন চলার কারণে বেশির ভাগ মেশিনের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিকভাবেই কমে গেছে। তাই উপযোগী ও দরকারি মেশিনপত্র ক্রয় করা না হলে গ্রাহক প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা পূরণ ও ঝুঁকি এড়িয়ে জাতীয় নিরাপত্তা সংরক্ষণ করা দুষ্কর হয়ে পড়বে।
বোর্ড সভার কার্যবিবরণীতে মেশিন ও যন্ত্রাংশগুলোর খণ্ডচিত্রও উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ব্যাংক নোট ছাপানোর কাজে গুরুত্বপূর্ণ একটি মেশিনের নাম সুপার ইন্টাগ্লিও প্রিন্টিং মেশিন। এর ওয়ার্ম গিয়ার ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় মেশিনটিই বন্ধ হয়ে যায়। ২৭ বছর আগে বসানো এই মেশিনের কোনো যন্ত্রাংশও স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক বাজারে সহজলভ্য নয়। মেশিনটির প্রোপাইটরি কম্পানি এখন আরো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই মেশিন প্রস্তুত করেছে। ফলে মেশিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কাছেও বাংলাদেশে ব্যবহৃত পুরনো এই জাতীয় মেশিনের যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। তাই বাধ্য হয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র বা বিটাক থেকে ওই যন্ত্রটির নকল তৈরি করে মেশিনটি চালু রাখা হয়েছে।
কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ব্যাংক নোটের কালার ম্যাচিংয়ে প্রচুর সময় ব্যয় হওয়ায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী করা সম্ভব হয়নি। তবে প্রয়োজনীয় লোকবল ও মেশিনপত্র না থাকা সত্ত্বেও করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরিচালক পর্ষদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নোট ও সরকারের বিভিন্ন নিরাপত্তাসামগ্রীর উৎপাদন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে জনবল সংকট ও পুরনো মেশিনের কারণে চাহিদামতো উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না।
করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখানে মোট ব্যাংক নোট ছাপা হয়েছে ১১৩ কোটি ৮৪ লাখ পিস এবং ওএসপি দ্রব্যাদি উৎপাদন হয়েছে এক হাজার ২১৭ কোটি ৫৭ লাখ। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকার ও বড় বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের চেক বইও ছাপার কাজ হয়। চেক বইগুলোর স্টিচিং, পুট বাইন্ডিং ও কাটিং তথা ফিনিশিং কাজের জন্য ১৯৯৬ সালে ফ্রান্স থেকে একটি চেক বুক ফিনিশিং মেশিন সংগ্রহ করা হয়েছিল। মেশিনটি বছরজুড়ে দুই শিফটে চালিয়েও ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করতে পারছে না করপোরেশন। তা ছাড়া দীর্ঘদিন ব্যবহারে মেশিনের কার্যক্ষমতা ও উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মানও যথেষ্ট হ্রাস পেয়েছে। মেশিনের মাল্টি-কাট ইউনিটটি প্রায় দুই বছর ধরে অকেজো রয়েছে। এ অবস্থায় ওই মেশিনের পাশাপাশি ম্যানুয়ালি কাজ করার পরও প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে চেক বই অনুৎপাদিত থেকে যাচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত কার্যবিবরণীতে উঠে এসেছে ব্যাংকের চেক বই ছাপানো মেশিনটির বর্তমান বেহাল চিত্র।
বোর্ড সভায় উল্লিখিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১১-১২ অর্থবছরে চেক বইয়ের চাহিদা ছিল এক কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ২০০টি। বিদ্যমান মেশিনে দুই শিফটে কাজ করে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৪ হাজার চেক বই উৎপাদন সম্ভব। এ হিসাবে মাসে ২২ কার্যদিবস ধরে বছরে ২৬৪ দিনে প্রায় ৬৩ লাখ চেক বই উৎপাদন সম্ভব। তাই চেক বই ছাপানোর আরেকটি মেশিন খুব প্রয়োজন। অবশ্য বোর্ড সভায় চেক বই ছাপানোর আরেকটি মেশিন কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনে নোট ছাড়াও স্ট্যাম্প, ব্যান্ডরোলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রণকাজ হয়ে থাকে। এখানে স্বাভাবিকভাবেই আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন ব্যবহার করা দরকার। কারণ, নোটসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এসব মুদ্রণের গুণগত মান বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।
তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থাকাকালে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে কিছু আধুনিক মেশিন সংযোজনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন উল্লেখ করে বলেন, 'সিকিউরিটি প্রিন্টিংয়ের বেশির ভাগ মেশিনই অনেক পুরনো। আমার সময়ে কয়েকটা নতুন মেশিন কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়েছে কি না, জানা নেই। তবে এ প্রিন্টিং করপোরেশনের মেশিনপত্র আধুনিকায়নের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত।'
প্রতিষ্ঠানটির নাম 'দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লি.'। রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ এখানে হয়ে থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি চলছে ধুঁকে ধুঁকে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদসহ সরকারেরও আশঙ্কা, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন যেহেতু ব্যাংক নোটসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তাসামগ্রী মুদ্রণ করে থাকে, তাই এসব ক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যাহত হলে জাতীয় ক্ষেত্রে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। গত ৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত করপোরেশনের ১৭৮তম বোর্ড সভায় এ আশঙ্কার কথা উঠে এসেছে।
বৈঠকের কার্যবিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন ব্যাংক নোটসহ সরকারের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তাসামগ্রী মুদ্রণ করে থাকে বলে এখানে উৎপাদন ব্যাহত হলে জাতীয় ক্ষেত্রে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। প্রতিষ্ঠানের শুরুর সময় সংগৃহীত বেশির ভাগ মেশিন দিয়ে এখনো উৎপাদন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরের আগ পর্যন্ত নতুন কোনো মেশিন সংযোজিত হয়নি। দীর্ঘদিন চলার কারণে বেশির ভাগ মেশিনের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিকভাবেই কমে গেছে। তাই উপযোগী ও দরকারি মেশিনপত্র ক্রয় করা না হলে গ্রাহক প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা পূরণ ও ঝুঁকি এড়িয়ে জাতীয় নিরাপত্তা সংরক্ষণ করা দুষ্কর হয়ে পড়বে।
বোর্ড সভার কার্যবিবরণীতে মেশিন ও যন্ত্রাংশগুলোর খণ্ডচিত্রও উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ব্যাংক নোট ছাপানোর কাজে গুরুত্বপূর্ণ একটি মেশিনের নাম সুপার ইন্টাগ্লিও প্রিন্টিং মেশিন। এর ওয়ার্ম গিয়ার ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ব্যবহার অনুপযোগী হওয়ায় মেশিনটিই বন্ধ হয়ে যায়। ২৭ বছর আগে বসানো এই মেশিনের কোনো যন্ত্রাংশও স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক বাজারে সহজলভ্য নয়। মেশিনটির প্রোপাইটরি কম্পানি এখন আরো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই মেশিন প্রস্তুত করেছে। ফলে মেশিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কাছেও বাংলাদেশে ব্যবহৃত পুরনো এই জাতীয় মেশিনের যন্ত্রাংশ পাওয়া যায় না। তাই বাধ্য হয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র বা বিটাক থেকে ওই যন্ত্রটির নকল তৈরি করে মেশিনটি চালু রাখা হয়েছে।
কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ব্যাংক নোটের কালার ম্যাচিংয়ে প্রচুর সময় ব্যয় হওয়ায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী করা সম্ভব হয়নি। তবে প্রয়োজনীয় লোকবল ও মেশিনপত্র না থাকা সত্ত্বেও করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরিচালক পর্ষদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ ব্যাংকের নোট ও সরকারের বিভিন্ন নিরাপত্তাসামগ্রীর উৎপাদন উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে জনবল সংকট ও পুরনো মেশিনের কারণে চাহিদামতো উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না।
করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এখানে মোট ব্যাংক নোট ছাপা হয়েছে ১১৩ কোটি ৮৪ লাখ পিস এবং ওএসপি দ্রব্যাদি উৎপাদন হয়েছে এক হাজার ২১৭ কোটি ৫৭ লাখ। এখানে বাংলাদেশ ব্যাংক, সরকার ও বড় বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের চেক বইও ছাপার কাজ হয়। চেক বইগুলোর স্টিচিং, পুট বাইন্ডিং ও কাটিং তথা ফিনিশিং কাজের জন্য ১৯৯৬ সালে ফ্রান্স থেকে একটি চেক বুক ফিনিশিং মেশিন সংগ্রহ করা হয়েছিল। মেশিনটি বছরজুড়ে দুই শিফটে চালিয়েও ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ করতে পারছে না করপোরেশন। তা ছাড়া দীর্ঘদিন ব্যবহারে মেশিনের কার্যক্ষমতা ও উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মানও যথেষ্ট হ্রাস পেয়েছে। মেশিনের মাল্টি-কাট ইউনিটটি প্রায় দুই বছর ধরে অকেজো রয়েছে। এ অবস্থায় ওই মেশিনের পাশাপাশি ম্যানুয়ালি কাজ করার পরও প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে চেক বই অনুৎপাদিত থেকে যাচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান স্বাক্ষরিত কার্যবিবরণীতে উঠে এসেছে ব্যাংকের চেক বই ছাপানো মেশিনটির বর্তমান বেহাল চিত্র।
বোর্ড সভায় উল্লিখিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১১-১২ অর্থবছরে চেক বইয়ের চাহিদা ছিল এক কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ২০০টি। বিদ্যমান মেশিনে দুই শিফটে কাজ করে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৪ হাজার চেক বই উৎপাদন সম্ভব। এ হিসাবে মাসে ২২ কার্যদিবস ধরে বছরে ২৬৪ দিনে প্রায় ৬৩ লাখ চেক বই উৎপাদন সম্ভব। তাই চেক বই ছাপানোর আরেকটি মেশিন খুব প্রয়োজন। অবশ্য বোর্ড সভায় চেক বই ছাপানোর আরেকটি মেশিন কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনে নোট ছাড়াও স্ট্যাম্প, ব্যান্ডরোলসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রণকাজ হয়ে থাকে। এখানে স্বাভাবিকভাবেই আধুনিক প্রযুক্তির মেশিন ব্যবহার করা দরকার। কারণ, নোটসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ এসব মুদ্রণের গুণগত মান বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।
তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থাকাকালে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে কিছু আধুনিক মেশিন সংযোজনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন উল্লেখ করে বলেন, 'সিকিউরিটি প্রিন্টিংয়ের বেশির ভাগ মেশিনই অনেক পুরনো। আমার সময়ে কয়েকটা নতুন মেশিন কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেসব উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়েছে কি না, জানা নেই। তবে এ প্রিন্টিং করপোরেশনের মেশিনপত্র আধুনিকায়নের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত।'
No comments