এমডি তানভীরসহ ৩৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ৩৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। হলমার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ, তাঁর স্ত্রী জেসমিন ইসলাম, শ্যালক তুষার এবং একজন পরিচালক এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছেন। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা রয়েছেন ৩২ জন। সরকারের দায়িত্বশীল সূত্রগুলো গতকাল শুক্রবার রাতে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
গত বৃহস্পতিবার সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রদীপ কুমার দত্ত জানিয়েছিলেন, অর্থ মন্ত্রণালয় মামলা করতে বললেও ফৌজদারি মামলায় টাকা আদায় হয় না। তাই আইনের ফাঁকফোকর বন্ধ করেই মামলা করা হবে। হলমার্কের অর্থ জালিয়াতির ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আপাতত মামলা না হলেও তাঁদের দেশত্যাগের বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, হলমার্কের কেলেঙ্কারিতে দুই-একজন জড়িত নয়, এটা ৩২ জনের ব্যাপার। কারো বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, আবার কারো বিরুদ্ধে অর্থ ঋণ আদালতে মামলা করা হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, হলমার্ক গ্রুপকে নিয়মবহির্ভূতভাবে দুই হাজার ৬৩৮ কোটি ২১ লাখ টাকা ঋণ সুবিধা দেওয়ার মূল হোতা ছিলেন সোনালী ব্যাংকের শেরাটন হোটেল (রূপসী বাংলা) শাখার ব্যবস্থাপক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অর্থায়ন শাখার উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) এ কে এম আজিজুর রহমান। তাঁর প্রধান সহযোগী ছিলেন সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) সাইফুল হাসান। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা। এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ তদন্তে জালিয়াতির ঘটনার সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের ৩২ কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। আর তাঁরাই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছেন সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, বর্তমান উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) এ কে এম আজিজুর রহমান, সাবেক জিএম মাহবুবুল হক, সাবেক জিএম আলী হোসেন খান, সাবেক জিএম নওশের আলী খন্দকার, জিএম ননী গোপাল নাথ, ডিএমডি মাইনুল হক, জিএম মীর মহীদুর রহমান, ডিজিএম নেছার আহমেদ চৌধুরী, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) শেখ আলতাফ হোসেন, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) শফিজুদ্দিন আহমেদ, এলপিআর ভোগরত ডিজিএম মো. আবু মুসা, শাহেদা খানম, সাবেক জিএম বেগম সবিতা সিরাজ, এজিএম সাইফুল হাসান, গোলাম নবী মল্লিক, আশরাফ আলী পাটোয়ারী, এজাজ আহমেদ, মোখলেসুর রহমান, দিলকুশা শাখার এজিএম কামরুল হোসেন খান, সোহরাব হোসেন, শামীমা আক্তার, ওয়াহেদ উদ্দিন আহমেদ, আবদুল মতিন, ইকরামুল হক মণ্ডল, উজ্জ্বল কিশোর ধর, মিহির চন্দ্র মজুমদার, তুষার কান্তি দাস, জেসমিন নাহার, উকিল উদ্দিন আহমেদ ও সাইদুর রহমান মিয়া।
রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখায় অনিয়মের ঘটনায় গত সোমবার দোষীদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সোনালী ব্যাংককে নির্দেশ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। কিন্তু ব্যাংকের এমডি দেশের বাইরে থাকাসহ নানা কারণ দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ মামলা দায়েরে বিলম্ব করছে। এমন পরিস্থিতিতে অভিযুক্তরা দেশত্যাগ করতে পারেন বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, হলমার্ক গ্রুপকে নিয়মবহির্ভূতভাবে দুই হাজার ৬৩৮ কোটি ২১ লাখ টাকা ঋণ সুবিধা দেওয়ার মূল হোতা ছিলেন সোনালী ব্যাংকের শেরাটন হোটেল (রূপসী বাংলা) শাখার ব্যবস্থাপক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অর্থায়ন শাখার উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) এ কে এম আজিজুর রহমান। তাঁর প্রধান সহযোগী ছিলেন সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) সাইফুল হাসান। এ ছাড়া তাঁদের সঙ্গে ছিলেন শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের কিছু কর্মকর্তা। এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ তদন্তে জালিয়াতির ঘটনার সঙ্গে সোনালী ব্যাংকের ৩২ কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে। আর তাঁরাই দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়েছেন।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছেন সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, বর্তমান উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) এ কে এম আজিজুর রহমান, সাবেক জিএম মাহবুবুল হক, সাবেক জিএম আলী হোসেন খান, সাবেক জিএম নওশের আলী খন্দকার, জিএম ননী গোপাল নাথ, ডিএমডি মাইনুল হক, জিএম মীর মহীদুর রহমান, ডিজিএম নেছার আহমেদ চৌধুরী, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) শেখ আলতাফ হোসেন, ডিজিএম (সাময়িক বরখাস্ত) শফিজুদ্দিন আহমেদ, এলপিআর ভোগরত ডিজিএম মো. আবু মুসা, শাহেদা খানম, সাবেক জিএম বেগম সবিতা সিরাজ, এজিএম সাইফুল হাসান, গোলাম নবী মল্লিক, আশরাফ আলী পাটোয়ারী, এজাজ আহমেদ, মোখলেসুর রহমান, দিলকুশা শাখার এজিএম কামরুল হোসেন খান, সোহরাব হোসেন, শামীমা আক্তার, ওয়াহেদ উদ্দিন আহমেদ, আবদুল মতিন, ইকরামুল হক মণ্ডল, উজ্জ্বল কিশোর ধর, মিহির চন্দ্র মজুমদার, তুষার কান্তি দাস, জেসমিন নাহার, উকিল উদ্দিন আহমেদ ও সাইদুর রহমান মিয়া।
রূপসী বাংলা (সাবেক শেরাটন) শাখায় অনিয়মের ঘটনায় গত সোমবার দোষীদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সোনালী ব্যাংককে নির্দেশ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। কিন্তু ব্যাংকের এমডি দেশের বাইরে থাকাসহ নানা কারণ দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ মামলা দায়েরে বিলম্ব করছে। এমন পরিস্থিতিতে অভিযুক্তরা দেশত্যাগ করতে পারেন বলে বিভিন্ন মহল থেকে বলা হচ্ছিল।
No comments