কাদেরের ভারমুক্তি যেকোনো মুহূর্তে!
যোগাযোগ ও রেলপথ- এই দুটো মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা ওবায়দুল কাদেরকে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হতে পারে যেকোনো মুহূর্তে। সময় যত গড়াচ্ছে, এ নিয়ে ততই গুঞ্জন বাড়ছে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহলে। মন্ত্রিপরিষদে নতুন পাঁচ মন্ত্রী ও দুই প্রতিমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের পর ওবায়দুল কাদের নিজেও রেলপথ মন্ত্রণালয় ছেড়ে দিতে হবে বলে
মন্তব্য করেছেন। তিনি ফেসবুকের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে লিখেছেন : 'আই এম গোয়িং টু গেট রিলিভড অব মাই অ্যাডিশনাল রেসপনসিবিলিটি অ্যাজ মিনিস্টার ফর রেলওয়েজ, এনি মোমেন্ট ফ্রম নাউ অন।' বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায় : 'যেকোনো মুহূর্তে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্ব থেকে আমি ভারমুক্ত হচ্ছি।'
গতকাল শুক্রবার ওবায়দুল কাদেরের এক ঘনিষ্ঠজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নতুন মন্ত্রীদের শপথ অনুষ্ঠানের পরই আমরা বুঝতে পারি, স্যারকে একটি মন্ত্রণালয় ছেড়ে দিতে হবে। তবে কে হচ্ছেন নতুন রেলপথমন্ত্রী তা রবিবারের আগে জানতে পারছি না।' গতকাল রাজধানীতেই অবস্থান করছিলেন ওবায়দুল কাদের। একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি না ধরায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।
যোগাযোগ ও রেলপথ দুই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে আসছেন ওবায়দুল কাদের। এর আগে এপিএসের অর্থ কেলেঙ্কারির দায় নিজের মাথায় নিয়ে রেলমন্ত্রীর পদ থেকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সরে দাঁড়ান গত ১৬ এপ্রিল। এরপর এই পদের দায়িত্ব বর্তায় ওবায়দুল কাদেরের ওপর। আর সুরঞ্জিত হয়ে যান দপ্তরবিহীন মন্ত্রী। অতিরিক্ত দায়িত্ব নিয়েই ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, 'বিড়াল কালো না সাদা সেটা বড় কথা নয়। বিড়াল ইঁদুর মারতে পারছে কি না, সেটা বড় কথা।' এর আগে রেলমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে সুরঞ্জিত অবশ্য বলেছিলেন, 'রেলের কালো বিড়াল ধরা হবে।' কিন্তু কালো বিড়াল ধরা পড়ার আগেই মন্ত্রীর এপিএস ওমর ফারুক তালুকদারসহ রেলের অন্য দুই কর্মকর্তা বিপুল অর্থসহ ধরা পড়েন।
মন্ত্রী পরিষদের পরিসর বড় করা হলেও সুরঞ্জিত কোনো দপ্তর পাচ্ছেন কি না- এ নিয়ে সুরঞ্জিতের কতিপয় সমর্থকদের মধ্যে অবশ্য গতকাল পর্যন্ত কৌতূহল ছিল। এ ব্যাপারে তাঁরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবরও নেন। কোনো সুস্পষ্ট আভাস না পাওয়ায় সুরঞ্জিতের সমর্থকদের অনেকে হতাশ হন। সুরঞ্জিত ও কাদের গত বছরের ২৮ নভেম্বর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ দশকের রাজনৈতিক জীবনে মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পাঁচ মাসের মাথায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। মন্ত্রী পরিষদের পরিসর বাড়ানোয় প্রতিক্রিয়া কী- জানতে চাইলে সুরঞ্জিত সেন গত বৃহস্পতিবার রাতে অবশ্য কালের কণ্ঠকে বলেছেন, 'আমার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।'
গতকাল শুক্রবার ওবায়দুল কাদেরের এক ঘনিষ্ঠজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নতুন মন্ত্রীদের শপথ অনুষ্ঠানের পরই আমরা বুঝতে পারি, স্যারকে একটি মন্ত্রণালয় ছেড়ে দিতে হবে। তবে কে হচ্ছেন নতুন রেলপথমন্ত্রী তা রবিবারের আগে জানতে পারছি না।' গতকাল রাজধানীতেই অবস্থান করছিলেন ওবায়দুল কাদের। একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি না ধরায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।
যোগাযোগ ও রেলপথ দুই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে আসছেন ওবায়দুল কাদের। এর আগে এপিএসের অর্থ কেলেঙ্কারির দায় নিজের মাথায় নিয়ে রেলমন্ত্রীর পদ থেকে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সরে দাঁড়ান গত ১৬ এপ্রিল। এরপর এই পদের দায়িত্ব বর্তায় ওবায়দুল কাদেরের ওপর। আর সুরঞ্জিত হয়ে যান দপ্তরবিহীন মন্ত্রী। অতিরিক্ত দায়িত্ব নিয়েই ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, 'বিড়াল কালো না সাদা সেটা বড় কথা নয়। বিড়াল ইঁদুর মারতে পারছে কি না, সেটা বড় কথা।' এর আগে রেলমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আগে সুরঞ্জিত অবশ্য বলেছিলেন, 'রেলের কালো বিড়াল ধরা হবে।' কিন্তু কালো বিড়াল ধরা পড়ার আগেই মন্ত্রীর এপিএস ওমর ফারুক তালুকদারসহ রেলের অন্য দুই কর্মকর্তা বিপুল অর্থসহ ধরা পড়েন।
মন্ত্রী পরিষদের পরিসর বড় করা হলেও সুরঞ্জিত কোনো দপ্তর পাচ্ছেন কি না- এ নিয়ে সুরঞ্জিতের কতিপয় সমর্থকদের মধ্যে অবশ্য গতকাল পর্যন্ত কৌতূহল ছিল। এ ব্যাপারে তাঁরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবরও নেন। কোনো সুস্পষ্ট আভাস না পাওয়ায় সুরঞ্জিতের সমর্থকদের অনেকে হতাশ হন। সুরঞ্জিত ও কাদের গত বছরের ২৮ নভেম্বর মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ দশকের রাজনৈতিক জীবনে মন্ত্রিত্ব পাওয়ার পাঁচ মাসের মাথায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। মন্ত্রী পরিষদের পরিসর বাড়ানোয় প্রতিক্রিয়া কী- জানতে চাইলে সুরঞ্জিত সেন গত বৃহস্পতিবার রাতে অবশ্য কালের কণ্ঠকে বলেছেন, 'আমার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।'
No comments