শ্বশুরবাড়িতে কেমন আছেন প্রভা? by বিপুল হাসান
বিয়ের পর থেকে আলোচিত মডেল-অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভার দিনকাল স্বামীর সংসারেই। স্বামী আর শ্বশুর-শাশুড়িকে দিচ্ছেন দিনের বেশির ভাগ সময়। পাশাপাশি হাতেগোনা দু-একটা নাটকে কাজ করলেও মিডিয়াপাড়ায় এখনো প্রভার ব্যস্ততা নেই। ঈদের ছুটিতে স্বামী শান্তর সঙ্গে মধুচন্দ্রিমায় বেরিয়ে পড়ার পরিকল্পনা আছে তার।
অনাকাঙ্ক্ষিত নানা ঘটনার গত বছর ১৯ ডিসেম্বর মাহমুদ শান্তর সঙ্গে প্রভার বাগদান হয়। গত ১২ জুলাই জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় প্রভা-শান্তর বিবাহোত্তর সংবর্ধনা। বিয়ের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বর মাহমুদ শান্তর নিউ এলিফেন্ট রোডের বাসায় উঠেছেন প্রভা।
শ্বশুরবাড়িতে কেমন কাটছে প্রভার দিনকাল?
প্রভার উত্তর, “আলহামদুলিল্ল্যাহ। খুব ভালো আছি। শান্তর পরিবারের সবাই আমাকে খুব আপন করে নিয়েছে। শান্ত তো বটেই, আমার ভালো-মন্দ সব ব্যাপারে আমার শ্বশুর খুব সচেতন। এ বাড়িতে সবাই রোজা রাখেন। আমি রোজা রাখি। ইফতার বাসায় তৈরি হয়। ইফতার তৈরির কাজটা শ্বাশুড়িই করেন। রান্নাঘরে তার পাশে সারাক্ষণ আমি থাকি। শুরুতে তিনি তো আমাকে কোনো কাজই করতে দিতে চাইতেন না। এখন আমিই উনাকে কাজ করতে দিতে চাই না। কিন্তু কথা শোনেন না।”
প্রভা আরো জানালেন, ইফতারের আইটেম হিসেবে তার তৈরি করা ভেজিটেবল কাটলেট তার শ্বশুরের খুব পছন্দ। প্রতিদিনই প্রভা ইফতারে একটি করে নতুন আইটেম রাখার চেষ্টা করেন।
প্রভার স্বামী মাহমুদ শান্ত একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। বাংলানিউজ কথা বলে তার সঙ্গে। সংসার জীবন কেমন কাটছে? উত্তরে একটু হেসে শান্ত বললেন, “আগের জীবনটা ছিল অগোছালো আর এলোমেলো। আমি অনেকটা বোহেমিয়ান জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলাম। বিয়ের পর আমার ব্যক্তিগত সব স্বাধীনতা শেষ। প্রভা আমাকে নিয়মের মধ্যে নিয়ে এসেছে। খাওয়া-দাওয়া আর পোশাক সবই সে-ই ঠিক করে দেয়। বলতে গেলে বলা যায় যে, এক ধরনের মধুর অত্যাচারের মধ্যে আছি।”
এদিকে, প্রভা বললেন, “রোজার আগে দুটি নাটকে কাজ করেছি। এই ঈদে নাটক দুটি প্রচার হওয়ার কথা। শ্বশুর বাড়িতে পা রাখলাম, এর মধ্যেই চলে এলো রোজা। কাজের অফার এসেছিল কয়েকটা। ইচ্ছে করেই নেইনি। কারণ নতুন একটি পরিবারে এসেছি। এই পরিবারের সবার সঙ্গে মিলেমিশে যাওয়ার জন্যই নতুন কাজ হাতে নেইনি। আবার কাজ শুরু করবো।”
প্রভা জানালেন, “চাকরি নিয়ে শান্ত খুব ব্যস্ত থাকেন। তাই বিয়ের পর ইচ্ছে থাকলেও আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি ছাড়া সেইভাবে কোথাও যাওয়া হয়নি।” একটু দেরিতে হলেও এবার ঈদের কয়েকদিনের ছুটিতে মধুচন্দ্রিমায় বেরিয়ে পড়ার পরিকল্পনা করছেন প্রভা-শান্ত দম্পতি।
এ প্রসঙ্গে প্রভা বললেন, “শুরুতে আমাদের ইচ্ছে ছিল ইউরোপ ট্যুরে যাওয়ার। কিন্তু শান্তর পক্ষে ইউরোপ যাওয়া মতো সময় বের করা কঠিন। তাই আপাতত ঈদের ছুটিতে মালয়েশিয়া ও থ্যাইল্যান্ডে বেড়াতে যাচ্ছি আমরা। ল্যাঙ্কাউই আর ফুকেট আমার খুব পছন্দের দুটি জায়গা।”
শ্বশুরবাড়িতে কেমন কাটছে প্রভার দিনকাল?
প্রভার উত্তর, “আলহামদুলিল্ল্যাহ। খুব ভালো আছি। শান্তর পরিবারের সবাই আমাকে খুব আপন করে নিয়েছে। শান্ত তো বটেই, আমার ভালো-মন্দ সব ব্যাপারে আমার শ্বশুর খুব সচেতন। এ বাড়িতে সবাই রোজা রাখেন। আমি রোজা রাখি। ইফতার বাসায় তৈরি হয়। ইফতার তৈরির কাজটা শ্বাশুড়িই করেন। রান্নাঘরে তার পাশে সারাক্ষণ আমি থাকি। শুরুতে তিনি তো আমাকে কোনো কাজই করতে দিতে চাইতেন না। এখন আমিই উনাকে কাজ করতে দিতে চাই না। কিন্তু কথা শোনেন না।”
প্রভা আরো জানালেন, ইফতারের আইটেম হিসেবে তার তৈরি করা ভেজিটেবল কাটলেট তার শ্বশুরের খুব পছন্দ। প্রতিদিনই প্রভা ইফতারে একটি করে নতুন আইটেম রাখার চেষ্টা করেন।
প্রভার স্বামী মাহমুদ শান্ত একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। বাংলানিউজ কথা বলে তার সঙ্গে। সংসার জীবন কেমন কাটছে? উত্তরে একটু হেসে শান্ত বললেন, “আগের জীবনটা ছিল অগোছালো আর এলোমেলো। আমি অনেকটা বোহেমিয়ান জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলাম। বিয়ের পর আমার ব্যক্তিগত সব স্বাধীনতা শেষ। প্রভা আমাকে নিয়মের মধ্যে নিয়ে এসেছে। খাওয়া-দাওয়া আর পোশাক সবই সে-ই ঠিক করে দেয়। বলতে গেলে বলা যায় যে, এক ধরনের মধুর অত্যাচারের মধ্যে আছি।”
এদিকে, প্রভা বললেন, “রোজার আগে দুটি নাটকে কাজ করেছি। এই ঈদে নাটক দুটি প্রচার হওয়ার কথা। শ্বশুর বাড়িতে পা রাখলাম, এর মধ্যেই চলে এলো রোজা। কাজের অফার এসেছিল কয়েকটা। ইচ্ছে করেই নেইনি। কারণ নতুন একটি পরিবারে এসেছি। এই পরিবারের সবার সঙ্গে মিলেমিশে যাওয়ার জন্যই নতুন কাজ হাতে নেইনি। আবার কাজ শুরু করবো।”
প্রভা জানালেন, “চাকরি নিয়ে শান্ত খুব ব্যস্ত থাকেন। তাই বিয়ের পর ইচ্ছে থাকলেও আত্মীয়-স্বজনের বাড়ি ছাড়া সেইভাবে কোথাও যাওয়া হয়নি।” একটু দেরিতে হলেও এবার ঈদের কয়েকদিনের ছুটিতে মধুচন্দ্রিমায় বেরিয়ে পড়ার পরিকল্পনা করছেন প্রভা-শান্ত দম্পতি।
এ প্রসঙ্গে প্রভা বললেন, “শুরুতে আমাদের ইচ্ছে ছিল ইউরোপ ট্যুরে যাওয়ার। কিন্তু শান্তর পক্ষে ইউরোপ যাওয়া মতো সময় বের করা কঠিন। তাই আপাতত ঈদের ছুটিতে মালয়েশিয়া ও থ্যাইল্যান্ডে বেড়াতে যাচ্ছি আমরা। ল্যাঙ্কাউই আর ফুকেট আমার খুব পছন্দের দুটি জায়গা।”
No comments