আলেপ্পো ঘিরে ২০ হাজার সেনা
সিরিয়ার দ্বিতীয় শহর আলেপ্পোয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের তীব্র লড়াই চলছে। আলেপ্পোর চারদিকে ২০ হাজার সেনা অবস্থান নিয়েছে। শিগগিরই সেনাবাহিনী সেখানে সর্বাত্মক অভিযান চালাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সিরিয়ার সেনাবাহিনী দাবি করেছে, রাজধানী দামেস্কের বিদ্রোহীদের শেষ শক্ত অবস্থান থেকে হটিয়ে দিয়েছে তারা।
সিরিয়ার সেনাবাহিনী দাবি করেছে, রাজধানী দামেস্কের বিদ্রোহীদের শেষ শক্ত অবস্থান থেকে হটিয়ে দিয়েছে তারা।
বিদ্রোহীরা অবশ্য বলছে, তারা নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
দামেস্ক থেকে গত শনিবার ৪৮ জন ইরানি তীর্থযাত্রীকে অপহরণ করা হয়েছে। ‘সশস্ত্র গোষ্ঠী’ তাদের অপহরণ করে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে বিদ্রোহীদের অভিযোগ, ওই ৪৮ জন তীর্থযাত্রী নন, ইরানের এলিট বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডসের সদস্য।
আলেপ্পোর বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। পাশাপাশি হেলিকপ্টার থেকে গুলি ছোড়া হচ্ছে। আলেপ্পোর আশপাশের এলাকাগুলোয় দুই পক্ষের মধ্যে সম্মুখযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহীদের সামরিক শাখা ফ্রি সিরিয়ান আর্মির (এফএসএ) আলেপ্পোর কমান্ডার আবদেল জব্বার ওকায়দা বলেন, গত ২০ জুলাই থেকে সেনাবাহিনী তাদের শক্ত ঘাঁটি সালাহ আল দিনে ব্যাপক বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
সিরিয়ার সামরিক সূত্রে জানা গেছে, আলেপ্পোয় চারদিকে ২০ হাজার সেনা অবস্থান নিয়েছে। তাই আশঙ্কা করা হচ্ছে, কয়েক দিনের মধ্যে আলেপ্পোয় সর্বাত্মক অভিযান শুরু করবে সেনাবাহিনী। বিদ্রোহীরাও এর জবাব দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারাও ‘কঠোর জবাব’ দিতে প্রস্তুত।
সিরিয়া সেনাবাহিনী বলছে, বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত দামেস্কের অদূরে তাদামন এলাকা থেকে তাদের হটিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিদ্রোহীরা বলছে, ওই এলাকায় তারা ‘আক্রমণ করেই পালাও’ নীতি গ্রহণ করেছে।
এদিকে সিরিয়ায় অপহূত ৪৮ ইরানি তীর্থযাত্রীর ভাগ্যে কী ঘটেছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছে। ইরান গতকাল এ ব্যাপারে কাতার ও তুরস্কের সহায়তা কামনা করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায়, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী আকবর সালেহী এ ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে শনিবার রাতে কাতার ও তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে টেলিফোন করেন।
দুবাইভিত্তিক আল আরাবিয়া টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ফ্রি সিরিয়ান আর্মির কর্মকর্তার পোশাক পরা এক ব্যক্তি ৪৮ ইরানিকে অপহরণের কথা স্বীকার করেন। বিবিসি, এএফপি।
দামেস্ক থেকে গত শনিবার ৪৮ জন ইরানি তীর্থযাত্রীকে অপহরণ করা হয়েছে। ‘সশস্ত্র গোষ্ঠী’ তাদের অপহরণ করে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে বিদ্রোহীদের অভিযোগ, ওই ৪৮ জন তীর্থযাত্রী নন, ইরানের এলিট বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডসের সদস্য।
আলেপ্পোর বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহীদের অবস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী। পাশাপাশি হেলিকপ্টার থেকে গুলি ছোড়া হচ্ছে। আলেপ্পোর আশপাশের এলাকাগুলোয় দুই পক্ষের মধ্যে সম্মুখযুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহীদের সামরিক শাখা ফ্রি সিরিয়ান আর্মির (এফএসএ) আলেপ্পোর কমান্ডার আবদেল জব্বার ওকায়দা বলেন, গত ২০ জুলাই থেকে সেনাবাহিনী তাদের শক্ত ঘাঁটি সালাহ আল দিনে ব্যাপক বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
সিরিয়ার সামরিক সূত্রে জানা গেছে, আলেপ্পোয় চারদিকে ২০ হাজার সেনা অবস্থান নিয়েছে। তাই আশঙ্কা করা হচ্ছে, কয়েক দিনের মধ্যে আলেপ্পোয় সর্বাত্মক অভিযান শুরু করবে সেনাবাহিনী। বিদ্রোহীরাও এর জবাব দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারাও ‘কঠোর জবাব’ দিতে প্রস্তুত।
সিরিয়া সেনাবাহিনী বলছে, বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত দামেস্কের অদূরে তাদামন এলাকা থেকে তাদের হটিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিদ্রোহীরা বলছে, ওই এলাকায় তারা ‘আক্রমণ করেই পালাও’ নীতি গ্রহণ করেছে।
এদিকে সিরিয়ায় অপহূত ৪৮ ইরানি তীর্থযাত্রীর ভাগ্যে কী ঘটেছে, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সিরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তারা বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করছে। ইরান গতকাল এ ব্যাপারে কাতার ও তুরস্কের সহায়তা কামনা করেছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন জানায়, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী আকবর সালেহী এ ব্যাপারে সহায়তা চেয়ে শনিবার রাতে কাতার ও তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে টেলিফোন করেন।
দুবাইভিত্তিক আল আরাবিয়া টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, ফ্রি সিরিয়ান আর্মির কর্মকর্তার পোশাক পরা এক ব্যক্তি ৪৮ ইরানিকে অপহরণের কথা স্বীকার করেন। বিবিসি, এএফপি।
No comments