ঈদমেলা by তৌফিক অপু
বারো মাসে তেরো পার্বণে অভ্যস্ত বাঙালী শুধু উৎসব উদ্যাপনে ব্যস্ত এ কথা অতীত হয়েছে অনেক আগেই। বাঙালী এখন ফ্যাশন ট্রেন্ডে চলতে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। হয়ে উঠেছে ফ্যাশন সচেতন। জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে পাওয়া যায় ফ্যাশনের ছোঁয়া। চলমান এ ধারা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। প্রতিটি উৎসবে-আমেজে ফ্যাশনের প্রভাব বিদ্যমান।
আর সারা বিশ্বে উৎসবমুখর জাতি হিসেবে বাঙালীর আলাদা একটি পরিচয় রয়েছে। যে কোন উৎসবে নিজেদের মেলে ধরতে কার্পণ্য করে না। উৎসবের রঙে রঙিন করে তোলে উৎসবের আকাশকে।
যে কোন উৎসবেরই একটা প্রস্তুতি থাকে। উৎসবকে সফল করে তুলতে বাড়তি কিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন। উৎসবের ধরন অনুযায়ী প্রস্তুতির ধরনও পরিবর্তন-পরিবর্ধন হয়। তেমনি এক বাড়তি প্রস্তুতি নেয়ার উৎসব হচ্ছে ঈদ। একেবারেই দ্বারপ্রান্তে কড়া নাড়ছে রোজা। আর মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের কাছে রোজার ঈদ হচ্ছে বড় একটি উৎসব। এই ঈদকে ঘিরে প্রস্তুতির যেন অন্ত নেই। রীতিমতো কেনাকাটার হিড়িক পড়ে যায় তা সে তৈজসপত্র হোক বা জামাকাপড়। তবে রোজার ঈদে সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয় যে বিষয়টি তা হচ্ছে পোশাক-পরিচ্ছদ কেনাকাটা। পোশাক বিক্রেতারও যেন দম ফেলার ফুরসত নেই। শপিংমলগুলোতে ছড়িয়ে যায় অন্যরকম এক আবহ। ক্রেতারাও বেশ খোশমেজাজে ঘোরাঘুরি করে শপিংমলগুলোতে। হুড়োহুড়ি করে, ভিড় ঠেলে কেনাকাটা করলেও এ আনন্দ যেন ম্লান হবার নয়। যে কারণে ঈদকেন্দ্রিক সময়ে পোশাক ব্যবসায়ীদের ঘুম হারাম হবার যোগাড়। তবে শুধু পোশাক নয়, ফ্যাশনের যাবতীয় উপকরণ নিয়েই চলে ব্যবসায়িক কার্যক্রম। তেমনি একটি উদ্যোগ হচ্ছে ঈদমেলা। ঈদকে উপলক্ষ করে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় পরিচালিত হচ্ছে ঈদমেলা। বর্তমানে মেলাকে কেন্দ্র করে অনেক আইটেমের পসরা সাজিয়ে থাকে ব্যবসায়ীরা। এক কথায় ক্রেতাদের যা দরকার তার সবই পাওয়া যায়।
রোজার ঈদকে সামনে রেখে মেলাগুলো তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে।
এবার ঈদে প্রাধান্য পাচ্ছে বর্ষাকাল। বৃষ্টিভেজা সময় এবং গরম এই দুই মিলিয়ে সিলেক্ট করা হয়েছে কাপড়। এ প্রসঙ্গে বেইলী রোড ঈদ জামদানি মেলার উদ্যোক্তা মো. আমিন জানান, গরমকে প্রাধান্য দিয়ে এবারের মেলায় কাপড় এবং ডিজাইন সিলেক্ট করা হয়েছে। শাড়ির মধ্যে রয়েছে জামদানি, মসলিন এবং সিল্ক। ডিজাইনেও রয়েছে বেশ ভেরিয়েশন। কারচুপি, হাতের কাজ ছাড়াও নকশি ডিজাইনের বেশ কিছু শাড়ি রয়েছে। বাংলাদেশ উইভার্স এ্যান্ড মেন্যুফেকচার বিজনেস এ্যাসোশিয়নের উদ্যোগে এ মেলা পরিচালিত হচ্ছে। মোট স্টল রয়েছে ৮৫টি। এর মধ্যে শুধু জামদানি শাড়িকে কেন্দ্র করে স্টল রয়েছে ১৮টি। আর নারী উদ্যোক্তাদের স্টল রয়েছে ১৫টি। মেলা প্রসঙ্গে আরেক উদ্যোক্তা ওসমান গনি বলেন, ঈদ উৎসবকে আরও বেশি গতিশীল করতেই মেলার উৎপত্তি। ক্রেতারা মেলায় এলে শপিংমলের চেয়েও ভিন্ন কিছু টেস্ট পাবেন। যেমন এ মেলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পোশাক-আশাক এবং তৈজসপত্র ছাড়াও বিভিন্ন কুটির শিল্পের দেখা পাবেন। যা সহজেই ক্রেতাকে আকৃষ্ট করবে। আশা করি মেলার আয়োজন ক্রেতাদের ভাল লাগবে। ঈদকে উপলক্ষ করে ঢাকাসহ সারা দেশে চলছে ঈদমেলা। যার প্রয়োজনীয়তা এবং কদর দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
যে কোন উৎসবেরই একটা প্রস্তুতি থাকে। উৎসবকে সফল করে তুলতে বাড়তি কিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন। উৎসবের ধরন অনুযায়ী প্রস্তুতির ধরনও পরিবর্তন-পরিবর্ধন হয়। তেমনি এক বাড়তি প্রস্তুতি নেয়ার উৎসব হচ্ছে ঈদ। একেবারেই দ্বারপ্রান্তে কড়া নাড়ছে রোজা। আর মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের কাছে রোজার ঈদ হচ্ছে বড় একটি উৎসব। এই ঈদকে ঘিরে প্রস্তুতির যেন অন্ত নেই। রীতিমতো কেনাকাটার হিড়িক পড়ে যায় তা সে তৈজসপত্র হোক বা জামাকাপড়। তবে রোজার ঈদে সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয় যে বিষয়টি তা হচ্ছে পোশাক-পরিচ্ছদ কেনাকাটা। পোশাক বিক্রেতারও যেন দম ফেলার ফুরসত নেই। শপিংমলগুলোতে ছড়িয়ে যায় অন্যরকম এক আবহ। ক্রেতারাও বেশ খোশমেজাজে ঘোরাঘুরি করে শপিংমলগুলোতে। হুড়োহুড়ি করে, ভিড় ঠেলে কেনাকাটা করলেও এ আনন্দ যেন ম্লান হবার নয়। যে কারণে ঈদকেন্দ্রিক সময়ে পোশাক ব্যবসায়ীদের ঘুম হারাম হবার যোগাড়। তবে শুধু পোশাক নয়, ফ্যাশনের যাবতীয় উপকরণ নিয়েই চলে ব্যবসায়িক কার্যক্রম। তেমনি একটি উদ্যোগ হচ্ছে ঈদমেলা। ঈদকে উপলক্ষ করে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় পরিচালিত হচ্ছে ঈদমেলা। বর্তমানে মেলাকে কেন্দ্র করে অনেক আইটেমের পসরা সাজিয়ে থাকে ব্যবসায়ীরা। এক কথায় ক্রেতাদের যা দরকার তার সবই পাওয়া যায়।
রোজার ঈদকে সামনে রেখে মেলাগুলো তাদের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে।
এবার ঈদে প্রাধান্য পাচ্ছে বর্ষাকাল। বৃষ্টিভেজা সময় এবং গরম এই দুই মিলিয়ে সিলেক্ট করা হয়েছে কাপড়। এ প্রসঙ্গে বেইলী রোড ঈদ জামদানি মেলার উদ্যোক্তা মো. আমিন জানান, গরমকে প্রাধান্য দিয়ে এবারের মেলায় কাপড় এবং ডিজাইন সিলেক্ট করা হয়েছে। শাড়ির মধ্যে রয়েছে জামদানি, মসলিন এবং সিল্ক। ডিজাইনেও রয়েছে বেশ ভেরিয়েশন। কারচুপি, হাতের কাজ ছাড়াও নকশি ডিজাইনের বেশ কিছু শাড়ি রয়েছে। বাংলাদেশ উইভার্স এ্যান্ড মেন্যুফেকচার বিজনেস এ্যাসোশিয়নের উদ্যোগে এ মেলা পরিচালিত হচ্ছে। মোট স্টল রয়েছে ৮৫টি। এর মধ্যে শুধু জামদানি শাড়িকে কেন্দ্র করে স্টল রয়েছে ১৮টি। আর নারী উদ্যোক্তাদের স্টল রয়েছে ১৫টি। মেলা প্রসঙ্গে আরেক উদ্যোক্তা ওসমান গনি বলেন, ঈদ উৎসবকে আরও বেশি গতিশীল করতেই মেলার উৎপত্তি। ক্রেতারা মেলায় এলে শপিংমলের চেয়েও ভিন্ন কিছু টেস্ট পাবেন। যেমন এ মেলায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পোশাক-আশাক এবং তৈজসপত্র ছাড়াও বিভিন্ন কুটির শিল্পের দেখা পাবেন। যা সহজেই ক্রেতাকে আকৃষ্ট করবে। আশা করি মেলার আয়োজন ক্রেতাদের ভাল লাগবে। ঈদকে উপলক্ষ করে ঢাকাসহ সারা দেশে চলছে ঈদমেলা। যার প্রয়োজনীয়তা এবং কদর দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
No comments