বিশ্বব্যাংককে দেওয়া সরকারের ছয় চিঠি-মন্ত্রীকে সরানোর পরামর্শ ছিল
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব ছিল বিশ্বব্যাংকের।
সর্বশেষ গত ২৯ জুন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদের পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোরকে লেখা চিঠিতে সে ইঙ্গিত আছে।
সর্বশেষ গত ২৯ জুন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব ইকবাল মাহমুদের পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোরকে লেখা চিঠিতে সে ইঙ্গিত আছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে যেসব কর্মকর্তার নাম দেওয়া হয়েছে তাদের একজনকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। অন্য একজন সরকারি চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। বাকিজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সময় লাগবে।’
গতকাল রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান, গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পে সৃষ্ট জটিলতার সমঝোতার লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাংককে ছয়টি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব চিঠিতে দেশের জন্য সম্মানজনক এবং আইনি বিষয় মাথায় রেখে সমঝোতার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২৯ জুনের চিঠিটি এর মধ্যে একটি।
অর্থমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা ছয়টি চিঠির মধ্যে পাঁচটিই দেওয়া হয় গত জুন মাসে। এগুলো দেওয়া হয় ১২, ১৮, ২৬, ২৮ ও ২৯ জুন। বাকি একটি চিঠি দেওয়া হয় গত বছরের ১৮ অক্টোবরে। এসব চিঠির মধ্যে অর্থমন্ত্রীর চিঠি দুটি দেওয়া হয় বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিককে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ চারটি চিঠি দেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোকে। প্রতিটি চিঠি একটির সঙ্গে অন্যটির ধারাবাহিকতা রয়েছে।
ইআরডি সচিবের ২৮ জুনের আরেকটি চিঠিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও দুজন কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হলে বিশ্বব্যাংক প্রকল্প আবার চালু করবে বলে অর্থমন্ত্রীকে জানান। গওহর রিজভীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাদের বৈঠকেও এ বিষয়টি তোলা হয়। কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়ার মতো পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ ছাড়া উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অনাগ্রহী ছিলেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ও তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এবং বিশ্বব্যাংকের চাহিদা অনুযায়ী মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনেন।
২৮ জুনের চিঠিতে আরও বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের আইএনটি বিভাগ গত এপ্রিল মাসে কতগুলো মানুষের তালিকা দিয়ে বলেছে যে এরা কানাডাভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছে। একজন বিদেশির ঘুষ নেওয়ার অভিপ্রায় কানাডার আইনে অপরাধ। কিন্তু এ তথাকথিত সারবত্তাহীন ‘প্রমাণের’ ভিত্তিতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে (যাঁদের নিজ নিজ পদ থেকে কয়েক মাস আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে) আইনি ব্যবস্থা নেওয়া এ দেশের আইন সমর্থন করে না। তার পরও সরকার দুদককে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে বাংলাদেশি আইনের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে।
গত ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাংক প্রথম যে তদন্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশকে দিয়েছিল, সেখানেই প্রথম সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ও তাঁর পারিবারিক ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান সাকোর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল। এরপর গত এপ্রিলে দেওয়া আরেক প্রতিবেদনের কাজ পাইয়ে দিতে তিনি ঘুষ চেয়েছিলেন বলে জানানো হয়। এই প্রতিবেদনে আরও কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়। এরপর থেকেই বর্তমান বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকেই সরিয়ে দেওয়া নিয়ে চিঠি চালাচালি শুরু হয়।
২৯ জুনের চিঠিতে পদ্মা সেতু প্রকল্প বিষয়ে দুদকের তদন্ত কার্যক্রমের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের নিয়োগ করা স্বাধীন আইনি পরামর্শকের পূর্ণাঙ্গ সম্পৃক্ত করার যে দাবি করা হয়েছিল, তা মেনে নেওয়া হয়। এ চিঠি দেওয়ার আগে বিশ্বব্যাংকের একটি দল ঢাকায় ঘুরে যায় এবং দুদকের কার্যক্রমের সঙ্গে বিশ্বব্যাংককে সম্পৃক্ত করার শর্ত দেয়। ২৯ জুনের চিঠিতে যেসব শর্ত মেনে নেওয়া হয়েছে এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে ২৮ জুনের চিঠিসহ অন্য চিঠিগুলোতে।
দুদকের কাজে বিশ্বব্যাংককে সম্পৃক্ত করার শর্ত মেনে নেওয়ার ফলে বিশ্বব্যাংকের নিয়োগ করা আইনি পরামর্শকেরা সব ধরনের তদন্তসংক্রান্ত ফাইলপত্র, নথিপত্র কিংবা দুদকের তদন্তে বেরিয়ে আসা সব ধরনের তথ্যের অবাধ প্রবেশাধিকার থাকবে। দুদকের করা তদন্তের অতীত রেকর্ড ও এ তদন্তে নিয়োজিত ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত বৃত্তান্ত দিতে হবে। বিশ্বব্যাংককে তদন্তের অগ্রগতি কিছুদিন পরপর অবহিত করতে হবে। তদন্তের জিজ্ঞাসাবাদের সময় বিশ্বব্যাংকের নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে রাখতে হবে। দুদক যে শর্তগুলোতে রাজি হয়েছে, সে সংক্রান্ত একটি সম্মতিপত্রও চিঠির সঙ্গে বিশ্বব্যাংককে দেওয়া হয়।
অর্থমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা ছয়টি চিঠির মধ্যে পাঁচটিই দেওয়া হয় গত জুন মাসে। বাকি একটি চিঠি দেওয়া হয় গত বছরের ১৮ অক্টোবরে। এসব চিঠির মধ্যে অর্থমন্ত্রীর চিঠি দুটি দেওয়া হয় বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিককে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ চারটি চিঠি দেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোকে। প্রতিটি চিঠি একটির সঙ্গে অন্যটির ধারাবাহিকতা রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংককে দেওয়া ছয়টি চিঠির কপি সাংবাদিকদের সরবরাহ করেন। তবে বিশ্বব্যাংক এ পর্যন্ত যেসব চিঠি বা তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে, সেগুলোর কোনো কপি দেওয়া হয়নি। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের চিঠি আর দুদকের তদন্তাধীন বিষয়গুলো আমরা দিতে পারব না।’
গতকাল রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান, গত বছরের ১৮ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত পদ্মা সেতু প্রকল্পে সৃষ্ট জটিলতার সমঝোতার লক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাংককে ছয়টি চিঠি দেওয়া হয়েছে। এসব চিঠিতে দেশের জন্য সম্মানজনক এবং আইনি বিষয় মাথায় রেখে সমঝোতার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২৯ জুনের চিঠিটি এর মধ্যে একটি।
অর্থমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা ছয়টি চিঠির মধ্যে পাঁচটিই দেওয়া হয় গত জুন মাসে। এগুলো দেওয়া হয় ১২, ১৮, ২৬, ২৮ ও ২৯ জুন। বাকি একটি চিঠি দেওয়া হয় গত বছরের ১৮ অক্টোবরে। এসব চিঠির মধ্যে অর্থমন্ত্রীর চিঠি দুটি দেওয়া হয় বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিককে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ চারটি চিঠি দেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোকে। প্রতিটি চিঠি একটির সঙ্গে অন্যটির ধারাবাহিকতা রয়েছে।
ইআরডি সচিবের ২৮ জুনের আরেকটি চিঠিতে বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ও দুজন কর্মকর্তাকে সরিয়ে দেওয়া হলে বিশ্বব্যাংক প্রকল্প আবার চালু করবে বলে অর্থমন্ত্রীকে জানান। গওহর রিজভীর সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাদের বৈঠকেও এ বিষয়টি তোলা হয়। কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়ার মতো পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ ছাড়া উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অনাগ্রহী ছিলেন। কিন্তু দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ও তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এবং বিশ্বব্যাংকের চাহিদা অনুযায়ী মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনেন।
২৮ জুনের চিঠিতে আরও বলা হয়, বিশ্বব্যাংকের আইএনটি বিভাগ গত এপ্রিল মাসে কতগুলো মানুষের তালিকা দিয়ে বলেছে যে এরা কানাডাভিত্তিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছে। একজন বিদেশির ঘুষ নেওয়ার অভিপ্রায় কানাডার আইনে অপরাধ। কিন্তু এ তথাকথিত সারবত্তাহীন ‘প্রমাণের’ ভিত্তিতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে (যাঁদের নিজ নিজ পদ থেকে কয়েক মাস আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে) আইনি ব্যবস্থা নেওয়া এ দেশের আইন সমর্থন করে না। তার পরও সরকার দুদককে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করে বাংলাদেশি আইনের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে।
গত ২১ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাংক প্রথম যে তদন্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশকে দিয়েছিল, সেখানেই প্রথম সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ও তাঁর পারিবারিক ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান সাকোর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিল। এরপর গত এপ্রিলে দেওয়া আরেক প্রতিবেদনের কাজ পাইয়ে দিতে তিনি ঘুষ চেয়েছিলেন বলে জানানো হয়। এই প্রতিবেদনে আরও কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও একই ধরনের অভিযোগ আনা হয়। এরপর থেকেই বর্তমান বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকেই সরিয়ে দেওয়া নিয়ে চিঠি চালাচালি শুরু হয়।
২৯ জুনের চিঠিতে পদ্মা সেতু প্রকল্প বিষয়ে দুদকের তদন্ত কার্যক্রমের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের নিয়োগ করা স্বাধীন আইনি পরামর্শকের পূর্ণাঙ্গ সম্পৃক্ত করার যে দাবি করা হয়েছিল, তা মেনে নেওয়া হয়। এ চিঠি দেওয়ার আগে বিশ্বব্যাংকের একটি দল ঢাকায় ঘুরে যায় এবং দুদকের কার্যক্রমের সঙ্গে বিশ্বব্যাংককে সম্পৃক্ত করার শর্ত দেয়। ২৯ জুনের চিঠিতে যেসব শর্ত মেনে নেওয়া হয়েছে এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে ২৮ জুনের চিঠিসহ অন্য চিঠিগুলোতে।
দুদকের কাজে বিশ্বব্যাংককে সম্পৃক্ত করার শর্ত মেনে নেওয়ার ফলে বিশ্বব্যাংকের নিয়োগ করা আইনি পরামর্শকেরা সব ধরনের তদন্তসংক্রান্ত ফাইলপত্র, নথিপত্র কিংবা দুদকের তদন্তে বেরিয়ে আসা সব ধরনের তথ্যের অবাধ প্রবেশাধিকার থাকবে। দুদকের করা তদন্তের অতীত রেকর্ড ও এ তদন্তে নিয়োজিত ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত বৃত্তান্ত দিতে হবে। বিশ্বব্যাংককে তদন্তের অগ্রগতি কিছুদিন পরপর অবহিত করতে হবে। তদন্তের জিজ্ঞাসাবাদের সময় বিশ্বব্যাংকের নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে রাখতে হবে। দুদক যে শর্তগুলোতে রাজি হয়েছে, সে সংক্রান্ত একটি সম্মতিপত্রও চিঠির সঙ্গে বিশ্বব্যাংককে দেওয়া হয়।
অর্থমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা ছয়টি চিঠির মধ্যে পাঁচটিই দেওয়া হয় গত জুন মাসে। বাকি একটি চিঠি দেওয়া হয় গত বছরের ১৮ অক্টোবরে। এসব চিঠির মধ্যে অর্থমন্ত্রীর চিঠি দুটি দেওয়া হয় বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিককে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ চারটি চিঠি দেন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল এম গুয়েরেরোকে। প্রতিটি চিঠি একটির সঙ্গে অন্যটির ধারাবাহিকতা রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংককে দেওয়া ছয়টি চিঠির কপি সাংবাদিকদের সরবরাহ করেন। তবে বিশ্বব্যাংক এ পর্যন্ত যেসব চিঠি বা তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে, সেগুলোর কোনো কপি দেওয়া হয়নি। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের চিঠি আর দুদকের তদন্তাধীন বিষয়গুলো আমরা দিতে পারব না।’
No comments