ব্রেইল প্রেসটি চালু করে বই ছাপার উদ্যোগ নিন-দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের বই
প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের যেখানে বাড়তি মনোযোগ পাওয়া উচিত, সেখানে তারাই দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অবহেলার শিকার। দেশের সব শিক্ষার্থী বছর বছর নতুন বই পেলেও এ থেকে বঞ্চিত রয়েছে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা। শিক্ষাবছরের এখন প্রায় মাঝামাঝি চলছে কিন্তু এই শিক্ষার্থীরা তাদের ব্রেইল পাঠ্যবই হাতে পায়নি।
এই বিষয়টি দেখার দায়িত্ব যাদের, সেই সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ ক্ষেত্রে খুব তৎপর এমন প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না।
মূল ধারার স্কুলে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভর্তির মাধ্যমে একীভূত শিক্ষার ব্যাপারে জোর দিয়ে আসছে সরকার। এই উদ্যোগ সফল হবে তখনই, যখন সব শিক্ষার্থীকে সমসুযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা যাবে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেখানে প্রতিবছর নতুন বই পায়, সেখানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। দৃষ্টিহীনতার কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চেয়ে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতিকূলতার মধ্যেই পড়ালেখা করতে হয়। এখন পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা যদি সময়মতো বই না পায়, তবে তারা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য নিজেদের যোগ্য করে তুলবে কীভাবে?
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের শিক্ষার জন্য সমাজকল্যাণ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করে থাকে। পাঠ্যবইয়ের পরিবর্তনের বিষয়টি স্বাভাবিক এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে যেভাবে নতুন করে বই ছাপা হয়, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজটি করতে হবে। পাঠ্যবই ছাপার ক্ষেত্রে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের বিষয়টি বিবেচনায় না নেওয়ার মধ্যে সংবেদনশীলতার অভাব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে টঙ্গীতে একটি ব্রেইল প্রেস রয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে এগুলো নষ্ট রয়েছে। বোঝা যায়, এই ক্ষেত্রে উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। এই প্রেসটি সচল ও আধুনিক করা গেলে দেশের মাত্র হাজার খানেক দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছে দেওয়া খুব কঠিন হবে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টির গুরুত্ব রয়েছে কি না, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
মূল ধারার স্কুলে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভর্তির মাধ্যমে একীভূত শিক্ষার ব্যাপারে জোর দিয়ে আসছে সরকার। এই উদ্যোগ সফল হবে তখনই, যখন সব শিক্ষার্থীকে সমসুযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা যাবে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা যেখানে প্রতিবছর নতুন বই পায়, সেখানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। দৃষ্টিহীনতার কারণে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চেয়ে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতিকূলতার মধ্যেই পড়ালেখা করতে হয়। এখন পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা যদি সময়মতো বই না পায়, তবে তারা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য নিজেদের যোগ্য করে তুলবে কীভাবে?
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের শিক্ষার জন্য সমাজকল্যাণ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করে থাকে। পাঠ্যবইয়ের পরিবর্তনের বিষয়টি স্বাভাবিক এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে যেভাবে নতুন করে বই ছাপা হয়, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও একইভাবে কাজটি করতে হবে। পাঠ্যবই ছাপার ক্ষেত্রে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের বিষয়টি বিবেচনায় না নেওয়ার মধ্যে সংবেদনশীলতার অভাব স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে টঙ্গীতে একটি ব্রেইল প্রেস রয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে এগুলো নষ্ট রয়েছে। বোঝা যায়, এই ক্ষেত্রে উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। এই প্রেসটি সচল ও আধুনিক করা গেলে দেশের মাত্র হাজার খানেক দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীর হাতে বই পৌঁছে দেওয়া খুব কঠিন হবে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টির গুরুত্ব রয়েছে কি না, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
No comments