শফিউলের নতুন ঠিকানা
জাতীয় দলের পেসার শফিউল ইসলাম সুহাস এবার হতে চলছিলেন ঘরোয়া ক্রিকেট আসরে 'পুলের বলি'। গত মৌসুমে বিমানের হয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে খেলা এই ক্রিকেটার যে এবার আর পুরনো দলে থাকছেন না, সেটা জানা গিয়েছিল আগেই। শফিউলের এমন ভাগ্য বিপর্যয় বিমানের শক্তিশালী দল না বানানোর সিদ্ধান্তের কারণেই। পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে জাতীয় দলের আরেক পেসার রুবেল হোসেন ইনজুরিতে পড়লে হঠাৎ করেই আবারও
আলোচনায় উঠে আসেন তিনি। রুবেলের দল ব্রাদার্স ইউনিয়নের কর্মকর্তারা হাজির হন চট্টগ্রামে শফিউলের হোটেল কক্ষে। আগামী মৌসুমে গোপীবাগের দলটি তাকে নিশ্চিত করে কিছু অগ্রিম অর্থও দিয়ে দেয়। রাজ্জাকের সঙ্গে শফিউলকে দিয়ে ব্রাদার্সের পুলের কোটা পূর্ণ_ এমন কথায় শেষমেশ বাদ সাধে লীগের অন্য ক্লাবগুলো।
শফিউল নাটকের শুরুটা এরপরই। রুবেলের ইনজুরি... এরপর কোটার বাইরে রেখে তার পরিবর্তে শফিউলকে দলে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে বোর্ড সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের কাছে আবেদন করে ব্রার্দাস ইউনিয়ন। সিদ্ধান্ত প্রদানের জন্য সে আবেদন পাঠানো হয় লীগের আয়োজক সিসিডিএমের কাছে। রাজ্জাক-রুবেলকে নিয়ে পুলের কোটা পূর্ণ করে দলবদল শেষ করার পর শফিউল ইসলামকে দলে নেওয়ার আবেদন বাতিল করে সিসিডিএম। এ সিদ্ধান্তের পর শফিউলকে দলে পেতে আগ্রহ দেখায় সূর্যতরুণ ক্লাব। এদিকে ব্রার্দাসের সঙ্গে শফিউল নিজেই যোগাযোগ করেন। এরপর প্রায় তিন লাখ টাকা কমে আগামী মৌসুমে সূর্যতরুণে খেলার সম্মতি দেন জাতীয় দলের এই পেসার। জাতীয় দলের সাবেক ম্যানেজার ও সূর্যতরুণের ক্রিকেট সম্পাদক তানজীর আহসান সাদ এ প্রসঙ্গে বলেন, বিমানে পুলের ক্রিকেটার তিনজন হয়ে গেছে। তাই আমরা সমঝোতার ভিত্তিতে শফিউলকে আজ দুপুরেই সূর্যতরুণে নিশ্চিত করেছি। খোদ শফিউল ইসলামও পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসলে আমি খেলতে চাই। ব্রাদার্সের কর্মকর্তা ভাইদের আমি শুরুতেই বলেছি, আগে ঝামেলা মেটাতে হবে। তবুও তারা আমাকে ৫০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়েছেন। গতকাল বিমান থেকে সমঝোতায় সূর্যতরুণে আসার আগেও আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের জানিয়ে দিয়েছি, অগ্রিম নেওয়া অর্থও ফিরিয়ে দেব। এতসব নাটকের পরও পুলের ক্রিকেটারের সবাই ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগের আগামী মৌসুমে খেলার জন্য দল পেয়েছেন, এতেই স্বস্তি।
শফিউল নাটকের শুরুটা এরপরই। রুবেলের ইনজুরি... এরপর কোটার বাইরে রেখে তার পরিবর্তে শফিউলকে দলে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে বোর্ড সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালের কাছে আবেদন করে ব্রার্দাস ইউনিয়ন। সিদ্ধান্ত প্রদানের জন্য সে আবেদন পাঠানো হয় লীগের আয়োজক সিসিডিএমের কাছে। রাজ্জাক-রুবেলকে নিয়ে পুলের কোটা পূর্ণ করে দলবদল শেষ করার পর শফিউল ইসলামকে দলে নেওয়ার আবেদন বাতিল করে সিসিডিএম। এ সিদ্ধান্তের পর শফিউলকে দলে পেতে আগ্রহ দেখায় সূর্যতরুণ ক্লাব। এদিকে ব্রার্দাসের সঙ্গে শফিউল নিজেই যোগাযোগ করেন। এরপর প্রায় তিন লাখ টাকা কমে আগামী মৌসুমে সূর্যতরুণে খেলার সম্মতি দেন জাতীয় দলের এই পেসার। জাতীয় দলের সাবেক ম্যানেজার ও সূর্যতরুণের ক্রিকেট সম্পাদক তানজীর আহসান সাদ এ প্রসঙ্গে বলেন, বিমানে পুলের ক্রিকেটার তিনজন হয়ে গেছে। তাই আমরা সমঝোতার ভিত্তিতে শফিউলকে আজ দুপুরেই সূর্যতরুণে নিশ্চিত করেছি। খোদ শফিউল ইসলামও পুরো বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আসলে আমি খেলতে চাই। ব্রাদার্সের কর্মকর্তা ভাইদের আমি শুরুতেই বলেছি, আগে ঝামেলা মেটাতে হবে। তবুও তারা আমাকে ৫০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়েছেন। গতকাল বিমান থেকে সমঝোতায় সূর্যতরুণে আসার আগেও আমি তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের জানিয়ে দিয়েছি, অগ্রিম নেওয়া অর্থও ফিরিয়ে দেব। এতসব নাটকের পরও পুলের ক্রিকেটারের সবাই ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগের আগামী মৌসুমে খেলার জন্য দল পেয়েছেন, এতেই স্বস্তি।
No comments